শুক্র. এপ্রি ১৯, ২০২৪
Logo Signature
Agrani Bank
Rupali Bank
Advertisements

বৃহস্পতিবার বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের ৮৯তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে রাজধানীর বনানীতে তার কবরস্থানে শ্রদ্ধার্ঘ্য অর্পণ শেষে সাংবাদিকদের একথা বলেন ওবায়দুল কাদের।

তিনি বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু দীর্ঘ ১২ বছরের জেল জীবনে তিনি একদিকে ঘর অন্যদিকে দল সামলেছেন। কিন্তু সামনে না এসে থেকেছেন সবসময় পর্দার অন্তরালে। আজ আমরা বাংলার ইতিহাসের বীর এই নারীর প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করতে এসেছি।’

মন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশের ইতিহাসের অসীম সাহসী এক নারী বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের আজ জন্মদিন। আগস্টে তার জন্ম আগস্টেই তার রক্তাক্ত বিদায়। আনন্দ-বেদনা হাসি-কান্নার মিশেলে আজ আমরা তার প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে সমাধিস্থলে এসেছি।’

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘তিনি শুধু বঙ্গবন্ধুর সহধর্মিণী না, ছিলেন সহকর্মী, বন্ধু। শেখ মুজিবুর রহমানের দীর্ঘ এক যুগের জেল জীবনে একদিকে যেমন পরিবারকে সামলেছেন ঠিক তেমনি সে সময়ে দলকে সামলানোর দায়িত্বও ছিল তার কাঁধে। তিনি কখনো সামনে আসেননি, পর্দার আড়ালে থেকেই তার কাজ সম্পাদন করে গেছেন।

এ সময় আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য বেগম মতিয়া চৌধুরী, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ এমপি, জাহাঙ্গীর কবির নানক ও আব্দুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম ও এনামুল হক শামীম, তথ্যমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ, দপ্তর সম্পাদক ড. আবদুস সোবহান গোলাপ ও কার্যনির্বাহী সংসদের সদস্য মারুফা আক্তার পপি উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে আওয়ামী লীগসহ বিভিন্ন সহযোগী সংগঠনের পক্ষ থেকে বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের কবরে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানো হয়। পরে বঙ্গমাতার আত্মার শান্তি এবং দেশ ও জাতির কল্যাণ কামনায় দোয়া ও মোনাজাত করা হয়।