মঙ্গল. এপ্রি ১৬, ২০২৪
Logo Signature
Agrani Bank
Rupali Bank
Advertisements

মোঃ জহিরুল ইসলাম কলিম
ziaur-rahman-bd-kholabazarb24খোলাবাজার২৪: বৃহস্পতিবার, ১২ নভেম্বর ২০১৫ : বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাস পট-পরিবর্তনের ইতিহাস। বহু আন্দোলন-সংগ্রাম ও ত্যাগ-তিতিক্ষার বিনিময়ে ১৯৭০ এর নির্বাচনে আওয়ামীলীগ সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করে, তাই শেখ মুজিবের নেতৃত্বে যখন সরকার গঠন করার কথা, তখন পশ্চিম পাকিস্থানীরা নানা টাল-বাহানা করতে থাকে। শেখ মুজিবও পাকিস্থানের শাসক হওয়ার স্বপ্নে বিভোর থেকে সরে আসেন না। ফলে কোনো সমাধান হয় না। এমনি অবস্থায় ১৯৭১-এর ২৫ মার্চ পর্যন্ত শেখ মুজিব পাকিস্থানের শাসক হওয়ার স্বপ্নে অটল থাকায়, তাকে পাকিস্থানীরা ধরে নিয়ে গিয়ে বন্দী করে রাখে। জাতি তখন দিশেহারা, জাতির সামনে অমানিশার অন্ধকার। কে ধরবে জাতির হাল, কে দেখাবে পথ। এমনি সময় আধার ঠেলে জাতিকে আলোর মুখ দেখালেন, হাল ধরলেন, পথ দেখালেন ১৯৭১ এর ২৬ মার্চ চট্টগ্রাম কালুরঘাট বেতার কেন্দ্রে স্বাধীনতার ঘোষনা দিয়ে মেজর জিয়াউর রহমান। অত:পর দেশ স্বাধীন হলো মেজর জিয়াউর রহমান স্বপদে ফিরে গেলেন এবং শেখ মুজিব পাকিস্থানের কারাগার থেকে এসে ক্ষমতা গ্রহন করলেন। কিন্তু তৎকালীন জাসদ দেশে অরাজকতার পরিবেশ সৃষ্টি করলো। ১৯৭৫ এর ১৫ আগস্ট শেখ মুজিব স্ব-পরিবারে নিহত হওয়ার ফলে রাজনৈতিক দৃশ্যপটের আরো পরিবর্তন ঘটে। ৭৫ এর নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহে যখন জাসদ গণবাহিনী, সেনাবাহিনীর একাংশ বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির পায়তারায় লিপ্ত, তখন সেনাবাহিনীর মধ্যে জনপ্রিয় মেজর জিয়াউর রহমানকে সিপাহী-জনতা ঐক্যবদ্ধ হয়ে স্বাধীনতা ও স্বার্বভৌমত্ব চক্রান্তকারীদের নস্যাৎ করে স্বত:স্ফুর্তভাবে দেশ পরিচালনার মহান দ্বায়িত্ব পরে তাঁর উপর।
পরবর্তীতে সেনাপ্রধান থেকে প্রেসিডেন্ট হন জিয়াউর রহমান এবং বহুদলীয গণতন্ত্র প্রবর্তন করে আওয়ামীলীগসহ সব দলকে রাজনীতি করার সুযোগ এনে দেয়। প্রথমে প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ১৯ দফার ভিত্তিতে বিভিন্ন দল ও গোষ্ঠীর সমন্বয়ে ‘জাগদল’ নামক একটি প্লাটফর্ম সৃষ্টি করেন এবং পরে ১৯৭৮ সালের ০১ লা সেপ্টেম্বর প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বি এন পি) প্রতিষ্ঠা করেন। দল প্রতিষ্ঠা ও জিয়াউর রহমান ক্ষমতা গ্রহনের পর থেকেই অন্তত ১৭ বার সেনাবাহিনীর মধ্যে ক্যু হয়েছিল। ঠা-ামাথায় এ সব পরিস্থিতি সামাল দেন প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান এবং উন্নয়নের ধারায় দেশ পরিচালনা করেন। কিন্তু ১৮ বারের মাথায় চট্টগ্রামে সার্কিট হাউসে এক ক্যু-র মাধ্যমে নিহত হন প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান এবং বি এন পি প্রথম বারের মতো প্রবল সংকটের মুখে পরে। প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের মৃত্যুর পর বিপুল ভোটে বিজয়ী বিচারপতি আব্দুস সাত্তার সাময়িক সময়ের জন্য সরকার ও দলের হাল ধরেন। কিন্তু ১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ জেনারেল এরশাদ এক সামরিক অভ্যুণ্থানে তাকে ক্ষমতা চুত করে নিজে ক্ষমতা গ্রহন করেন। আবারও দলে সংকট দেখা দেয়। দলের সংকটকালে ১৯৮৩ সালের ২১ ফেব্রুয়ারী গৃহবধূ খালেদা জিয়া দলের হাল ধরেন এবং চেয়ারর্পাসন নির্বাচিত হন-যা এখনও বিদ্যামান। বেগম খালেদা জিয়া দলে যোগদানের পর থেকে আজ পর্যন্ত দলের ভিতরে বহু ষড়যন্ত্রকারীরা বিএন পি কে ভাঙ্গার জন্য বা ভেঙ্গে নতুন দল করার জন্য দল ছেড়ে চলে গেছে কিন্তু তারপরেও বিএনপি দল হিসেবে বিএনপি-ই থেকে গেছে। বিএনপি’র ত্যাগী ও তৃণমুল নেতাকর্মীদের মতে, বিএনপি একটি বিশাল সমুদ্র। এই সমুদ্রে বসবাস করে ঢ়েউয়ের আঘাতের ভয় করলে চলবে না বরং ঢ়েউই আঘাত করে নিজেই চলে যাবে।
এরশাদ বিরোধী আন্দোরনের সময় আন্দোলনে অগ্রনী ভুমিকা পালন করার জন্য এবং ন্যায় সংগত সিদ্ধান্তে আপোসহীন থাকার জন্য বেগম খালেদা জিয়াকে চার চার বার কারাবরণ করান স্বৈরাচারী এরশাদ সরকার, শুধু তাই নয় বিএনপি’র বহু বিশ্বাসঘাতক ও বেঈমান নেতাদের দিয়ে দল ভাঙ্গার চেষ্টাও করেন। ওই দু:সময়ে দল ভেঙ্গে বেরিয়ে যান হুদা, মতিন, মওদুদ, জাফর ইমামের মতো প্রভাবশালী নেতারা। সেই সময় দলে ভাঙ্গন ধরাতে পারনেি স্বৈরাচারি এরশাদ সরকার। পরবর্তীতে বিএনপিসহ সব বিরোধী জোটের আন্দোলনের মুখে ১৯৯০-এ ক্ষমতা ছাড়তে বাধ্য হন স্বৈরাচারী এরশাদ সরকার এবং বিচারপতি সাহাব উদ্দিন আহম্মেদ এর অধীনে সবার অংশগ্রহনের মাধ্যমে অবাধ, সুষ্ঠ, নিরপেক্ষ ও গ্রহনযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমে সব মহলের ধারনাকে পিছনে ফেলে (কেননা অওয়ামীলীগসহ জরিপ সংস্থাদের ধারনা ছিল আওয়ামীলীগ বেশী আসন লাভ করবে) কন্তি বিএনপি বিজয়ী হয় এবং দেশের ইতিহাসে প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী হন স্বাধীনতা ঘোষকের স্ত্রী, অপোসহীননেত্রী, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া। ৯০ এর পর এ যাবত তিঁনি তিন বার প্রধানমন্ত্রী ও দুইবার বিরোধী দলীয় নেত্রী নির্বাচিত হন। তিঁনি সর্ব মহলের সবাইকে সমবিবেচনায় এনে দেশ পরিচালনা করেন। সবাইকে সম সুযোগ দেওয়ার কারনে অনেকেই বিশ্বাসঘাতকতা করে বেঈমানী করে চলে গেছে কিন্তু তারপরেও বিএনপি’র ক্ষতি করতে পারে নি। উদাহরনস্বরপ বলা যায়-২০০১ সালে প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর তার কার্যালয়ের মুখ্য সচিব হন ভাসানী ন্যাপের কর্মী কামাল সিদ্দিকী, একান্ত সচিব ছিলেন মোজাফ্ফর ন্যাপের কর্মী নুরুল ইসলাম, সহকারী একান্ত সচিব শামসুল আলমকে তনিি ছিলেন অওয়ামীলীগ কর্মী এবং আব্দুল মতিন ছাত্র ইউনিয়নের কর্মী- এদরেকওে সম সুযোগ দেওয়ার ফলে অর্থাৎ দল-মত-নির্বিশেষে সুযোগ দেওয়ার ফলে পরবর্তীতে তারা বেঈমানী করেছেন এবং তারা বিএনপি কে ‘বেসিক্যালি নো পার্টি’ ইত্যাদিসহ বিভিন্নভাবে ব্যাঙ্গ করতেন। আর একজন সচিব ১৯৯৭ সালে বেগম জিয়ার বিরুদ্ধে দুর্নীতি মামলা শুরু করেন এবং তিঁনি সেটাও ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখে ২০০১ সালে আবারও তাকে চার বছর মেয়াদী চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেন।
এছাড়াও বিএনপি ক্ষমতা থাকা অবস্থায় বিএনপি থকেে চলগেয়িে নতুন দল করে ক্ষতি করতে পারেন নি কর্নেল অলি, ডা. বদরুদ্দোজা চৌধুরীরা। এক এগারো এর পট-পরিবর্তনের ফলে তৎকালীন মহাসচিব আব্দুল মান্নান ভুইয়া সংস্কারের নামে দলে ভাঙ্গন সৃষ্টি করে দলকে চরম বিপর্যয়ের মুখে ঠেলে দিয়ে নতুন দল গঠনের পায়তারা করে ব্যর্থ হন এবং বিএনপি বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে এইসব বিশ্বাসঘাতকদের ষড়যন্ত্র কাটিয়ে তার অবস্থানে বার বার ঠিকই ফিরে এসেছে। কিন্তু ঐসব দলছুট বাঘা বাঘা নেতাকর্মীরা লোভে পরে দল ছরেে চলে গিয়ে নতুন দল গঠন করলেও তারা বিএনপি’তে থাকা অবস্থায় যে জনপ্রিয় ছিল সে অবস্থায় আর ফিরে আসতে পারেনি। অর্থাৎ কি বোঝা গেল চাঁদের নিজস্ব কোনো আলো নেই, সে সূর্যের আলোয় আলোকিত। তেমনি বেগম খালেদা জিয়া, তারেক রহমান বা জিয়া পরিবার এর আলোয় বিএনপি আলোকিত। জিয়া পরিবারকে বাইরে রেখে দল পূর্নগঠন করতে চাইলে বা দল ভেঙ্গে নতুন দল গঠন করতে চাইলে তা কখনও আলোর মুখ দেখবে না।
বিএনপি ভাঙ্গার চেষ্টা আজও চলছে কিন্তু সফল হবে না। আওয়ামী সরকার বিএনপি’র সিনিয়র নেতাকর্মীসহ তৃণমুল পর্যায়ের নেতাকর্মীদের নামে একের পর এক মিথ্যা মামলা দিয়ে চলছে। সিনিয়র নেতাদের ফাঁদে ফেলে, লোভ দেখিয়ে সরকার বিএনপি থেকে সরানোর চেষ্টা চালাচ্ছে। তৃনমুল নেতাকর্মীসহ সাধারণ জনগনের ধারনা সিনিয়র নেতাকর্মীরা হয়তো সরকারের পাতানো ফাঁদে পা দিবে বা দিচ্ছে বা দিয়েছে। কেননা, ০৫ মে ঢাকার শাপলা চত্ত্বরে হেফাজতে ইসলামের ডাকা সমাবেশে বেগম জিয়া নেতাদের পাশে থাকার নির্দেশ দিলেও কেউ মাঠে নামেন নাই। আবার গত ০৫ জানুয়ারী থেকে বেগম জিয়া আন্দোলনের ডাক দিলে সিনিয়র নেতাদের অনেকের মাঠে দেখা বা পাওয়া যায় নাই, তারা গাঁ ঢাকা দিয়েছিল। কিন্তু তৃণমূল পর্যায়ের নেতাকর্মীরা ঠিকই সাধ্যমত আন্দোলন চালিয়ে গেছে। আজ সিনিয়র নেতাদের গাঁ ঢাকা দেওয়ার ফলে তৃণমূল পযার্য়ের নেতাকর্মীরা গ্লানি নিয়ে দলকে প্রাণবন্ত রাখছে। সুতারাং দল পূর্ণগঠনে- কমিটি গঠনের ক্ষেত্রে নীতি-নির্ধারকদের এসব বিবেচনায় আনা উচিত। তৃণমূল পর্যায়ের নেতাকর্মীরাই বিএনপি’র প্রাণ। আজও তৃণমূল পর্যায়ের নেতাকর্মীরাই বিএনপিকে সজীব রাখছে যা হয়তো ষড়যন্ত্র করেও শেষ করা যাবে না কোন দনি কেননা, গত জাতীয় নির্বাচনের আগে এক জরিপে দেখা গেছে জনগণের সমর্থন বিএনপি’র বশেী আছে।
এই সরকাররে বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠ থাকা সত্ত্বেও ভাঙ্গা-গড়ার মাঝে বিএনপি বর্তমানে সরকারের কর্তৃত্ববাদী শাসন মোকাবেলা করছে। সাংবিদানিক-ন্যায়সংগত কর্মসূচি বিএনপি পালন করতে পারছে না। মামলা থাকার কারনে নেতাদের উপর গ্রেফতারি পরোয়ানা চলছে। সারাদেশে লক্ষ লক্ষ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগে মামলা। ফলে তৃনমুলের নেতাকর্মীরাও আজ ব্যবসা বাণিজ্য বা পারিবারিক অনুষ্ঠানে যোগ দিতে পারছে না। প্রতিদিনই মিথ্যা মামলায় শত শত নেতাকর্মীর গ্রেফতারের খবর পত্রিকার মাধ্যমে জানা যাচ্ছে। এছাড়াও জিয়া পরিবারকে নির্বাচন ও রাজনীতি থেকে দুরে রাখতে ক্ষমতাসীন অ’লীগ সরকার সব ধরনের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। অতীতে দেখা গেছে স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমান এবং গণতন্ত্র রক্ষার জন্য আন্দোলন সংগ্রামের আপোসহীন নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সুযোগ্য সন্তান তারেক রহমান যখন ঘুরে বেরিয়েছেন এদেশের প্রত্যন্ত জায়গায়, কথা বলেছেন এবং শুনেছেন কৃষক-শ্রমিক ও সাধারন মানুষের সাথে, জয় করেছেন তাদের হৃদয় ঠিক তখনই ফকরুদ্দিন-মঈনউদ্দিন গং ও তাদের দোসররা তার উপর ষড়যন্ত্র করে চালায় র্নিমম, নিষ্ঠুর আচরন। কিন্তু তারপরও নেতাকর্মীরাসহ সচেতন মহল আশাবাদী শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের আর্দশ খালেদা জিয়ার মাধ্যমে বাংলাদেশের প্রতিটি পরিবারের মাঝে ঠাঁই পেয়েছে তেমনি সে আর্দশ চিরসবুজ নায়ক তারেক রহমানের মাধ্যমে ছড়িয়ে যাবে পজন্মান্তরে-যা প্রকৃতভাবে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও তারুণ্যের অহংকার তারেক রহমান আলাদা কিছু নয়, একই আর্দশ, র্দশন, নীতি ও দেশ গঠন-পরিচালনার সময়ান্তে ভিন্ন পর্যায় মাত্র। তাই দলের ভিতরে ও বাহিরের ঘাপটি মেরে থাকা ষড়যন্ত্রকারীদের নব্য নব্য ষড়যন্ত্রের আঘাতে এই আর্দশ- র্দশন- নীতি শেষ করা যাবে না-যা অগ্রশীল, চিরবহমান দশক থেকে দশকান্তরে। তাই বর্তমান এই পরিস্থিতিতে অনেকেরই মতে, এই পরিবারকে নিয়ে যতো ষড়যন্ত্রই হোক না কেনো শেষ পর্যন্ত সরকারের ও ষড়যন্ত্রকারীদের উদ্দেশ্য সফল হবে না। তাই বিএনপি নেতাকর্মীদের এই দু:শাসন মোকাবেলার পাশাপাশি কৌশলী, সৃষ্টিশীল ও মেধার পরিচয় দিয়ে একবিংশ শতাব্দীতে যতো ষড়যন্ত্রই হোক না কেনো কাটিয়ে উঠে দলকে এগিয়ে নিতে হবে। সরকারকেও সহনশীল আচরন করতে হবে। কেননা, গণতান্ত্রিক ধারা বজায় রাখতে হলে সরকারকে বিরোধী দলের জন্য প্রাপ্য রাজনৈতিক স্পেস দিতে হবে। তা না হলে রেষারেষির এ ধারা চলতে থাকলে ভবিষ্যতে দেশের জন্য ভয়াবহ পরিস্থিতি অপেক্ষা করছে। তাই আশা করা যায় শিগগিরই সরকারী জোট ও বিএনপি জোট সমঝোতায় পৌছে একটি অবাধ,সুষ্ঠ, নিরপেক্ষ গ্রহনযোগ্য নির্বাচনের পথে হাটবে-যার মধ্যে নিহিত রাস্ট্র, সমাজ ও জনগণের কল্যাণ। তাই সচেতন মহলসহ আপামর জনসাধারন আজ ভাবছে- যে বা যাই হোক দেশের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি না করে, দল ভাঙ্গার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত না থেকে দেশপ্রেমে উজ্জীবিত হয়ে দেশ গঠনে প্রত্যেকের ভুমিকা রাখতে হবে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *