
সংবাদ সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপাচার্য অধ্যাপক ড. মীজানুর রহমান বলেন, “ইতিহাস চর্চা শুধু নিজেদের মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখলে চলবে না। সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে তরুণদের মাঝে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস জানার জন্য উদ্বুদ্ধ করতে হবে। ৭৫-এ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার পর ইতিহাস বিকৃত করার চেষ্টা শুরু হয়েছিল। ৫২’, ৬৯’, ৭১’-এর বাঙালি জাতির ঐতিহাসিক আন্দোলনের ইতিহাসকে মুছে ফেলার জন্য স্বাধীনতা বিরোধীরা সক্রিয়।
কিন্তু প্রকৃত ইতিহাস কখনও মুছে ফেলা যায় না। এই ধরনের প্রাতিষ্ঠানিক উদ্যোগ গ্রহণের মাধ্যমে তরুণ প্রজন্ম জাতির গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস সম্পর্কে জানতে পারবে এবং নিজেদের দেশপ্রেমিক হিসেবে গড়ে তুলতে সক্ষম হবে।” এসময় জনসংযোগ, তথ্য ও প্রকাশনা দপ্তরের পরিচালক অধ্যাপক ড. মিল্টন বিশ্বাস-এর সঞ্চালনায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. প্রিয়ব্রত পাল, লাইফ অ্যান্ড আর্থ সায়েন্স অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মোঃ জাকারিয়া মিয়া, কলা অনুষদের সাবেক ডিন অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ সেলিম, রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. অরুণ কুমার গোস্বামী, দর্শন বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. সিদ্ধার্থ শংকর জোয়ার্দ্দার, মনোবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. কাজী সাইফুদ্দীন, রেজিস্ট্রার প্রকৌশলী মোঃ ওহিদুজ্জামান, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি তরিকুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।