শুক্র. মার্চ ২৯, ২০২৪
Logo Signature
Agrani Bank
Rupali Bank
Advertisements

 

 

খােলাবাজার ২৪,সোমবার, ২০মে ২০১৯ঃপিরোজপুর প্রতিনিধিঃ  আজ সোমবার বিকেলে উপজেলা সদরের নাজিরপুর বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয় মাঠে অনুষ্ঠিত উপজেলা আওয়ামী লীগের উদ্যোগে আয়োজিত দোয়া ও ইফতার মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম এমপি বলেছেন, যারা পবিত্র রজমান মাসে ৩০টি রোজা রাখতে সক্ষম হবেন আল্লাহতালা তাদের সব গুনাহ মাফ করে দেবেন। রমজান মাস আমাদের জন্য আল্লাহর দেয়া বড় নেয়ামত। এতবড় সুযোগ হারানো উচিত নয়। পানাহারেই সংযমের নাম রোজা নয়, সংযম হতে হবে সকল খারাপ কাজ কর্ম হতে।

গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম এমপি বলেন, আসুন সকলে মিলে একটি সুন্দর বাংলাদেশ গড়তে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করি। তাই তার সুস্বাস্থ্যের জন্য ইফতারির সময় দোয়া করতে হবে। প্রধানমন্ত্রী সকল ধর্মের মানুষের শান্তিতে বসবাস নিশ্চিত করতে ব্যাস্ত। তিনি একজন আদর্শ ও ঈমানদার মুসলমান। তাই একমাত্র তার সময়েই এদেশের হিন্দু, মুসলিম, বৌদ্ধ্য, খৃষ্টান সকলে একই মানব জাতি হিসাবে বসবাস নিশ্চিত করছেন।

গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম এমপি বলেন, আমরা দেখেছি আন্দোলনের নামে ও ইসলামের দোহাই দিয়ে একটি বিশেষ রাজনৈতিক দল এদেশের বহু মানুষকে পুড়িয়ে হত্যা করেছে। এরা দেশের ভালো চায় না। সুন্দর ও শান্তিপূর্নভাবে বসবাস করার জন্য আমাদের সকলকে এক হয়ে থাকতে হবে।

উপজেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি এসএম বেলায়েত হোসেনের সভাপতিত্বে এবং সাংগঠনিক সম্পাদক মনিরুজ্জামান আতিয়ারের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত ইফতার মাহফিলে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ও পৌরসভার মেয়র মো. হাবিবুর রহমান মালেক, সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট এম এম হাকিম হাওলাদার, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মাস্টার অমূল্য রঞ্জন হালদার, উপজেলা নির্বাহী অফিসার রোজী আকতার, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভুমি) মো. মিজানুর রহমান, কৃষকলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য আতিয়ার রহমান চৌধুরী নান্নু, জেলা পরিষদের সদস্য সুলতান মাহমুদ খান, তুহিন হালদার তিমির, নাজিরপুর থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মো. জাকারিয়া, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোশারেফ হোসেন খান, উপজেলা যুবলীগের সভাপতি এম খোকন কাজীসহ জেলা আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ ও অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মী, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ, সরকারী কর্মকর্তা ও শ্রেণী পেশার মানুষ অংশ গ্রহণ করেন।