কলেজের অধ্যক্ষ আনোয়ার হোসেন জানান, শুক্রবার রাতে পিরোজপুর জেলা স্টেডিয়াম থেকে ফুটবল খেলা দেখে বাসযোগে ফিরছিলেন মঠবাড়িয়ার লোকজন। রাত সাড়ে ৯টার দিকে তুষখালী কলেজের সামনে গাড়ি থামিয়ে একদল লোক কলেজে প্রবেশ করে। এরপর তারা কলেজের সাইনবোর্ড, সিসি টিভি ক্যামেরা এবং অন্যান্য জিনিসপত্র ভাঙচুর করে চলে যায়।
এ সময় কলেজের নৈশপ্রহরী খাইরুল ইসলামকে কুপিয়ে জখম করে হামলাকারীরা। তাকে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে বলে জানান তিনি।
দ্রুত হামলাকারীদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনার দাবি জানিয়েছেন কলেজের শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও স্থানীয়রা।
মঠবাড়িয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি মাসুদ উজ্জামান বলেন, অপরাধীদের শনাক্তের চেষ্টা চলছে।
উল্লেখ্য, সম্প্রতি তুষখালী কলেজটি এমপিও ভুক্ত হয়। আর এ কলেজটি প্রতিষ্ঠা করেছেন ভাণ্ডারিয়া উপজেলা পরিষদের বর্তমান চেয়ারম্যান মো. মিরাজুল ইসলাম।