
উক্ত স্মরণসভায় উপস্থিত ছিলেন প্রবীন সাংবাদিক কামাল লোহানী, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রধান প্রসিকিউটর গোলাম আরিফ টিপু, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির সভাপতি মুজাহিদুল ইসলাম। ডাকসুর সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও বাংলাদেশ কৃষক সমিতির সভাপতি মোর্শেদ আলী। পরিবারের সদস্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন তার দুই ভাই, প্রফেসর আবু সাইদ খান ও প্রফেসর আবু তাহের খান। বোন নুর-ই-নায়রিন রহমান, মেয়ে রোকসানা লাইজু ও তার খালাতো ভাই, ও তার খালাতো ভাই, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সাবেক তথ্য ও যোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী আবু সাঈদ। আলোচকদের আলোচনা উঠে আসে আজীবন এ সংগ্রামীর জীবনের নানা দিক।
বক্তারা বলেন, আজীবন সংগ্রামী জয়নাল আবেদীন খান ছিলেন সৎ, মেধাবী ও প্রজ্ঞাবান রাজনীতিক। ছাত্র জীবন থেকে কর্মজীন যেখানেই তাঁর বিচরণ ঘটেছে সেখাইে তিনি সাংগঠনিক দক্ষতার পদচিহ্ন রেখে গেছেন। তার চিন্তা, চেতনা, প্রজ্ঞা, সর্বোপরি কর্মময় পুরো জীবনটি ছিল শোষণমুক্ত সমাজ বির্নিমানের আকাঙ্খায় মানুষের জন্য নিবেদিত।
স্মরণানুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন, বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়নের কেন্দ্রীয় সভাপতি জি.এম. জিলানী শুভ,বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন মহানগর সভাপতি দীপক শীল প্রমুখ।
অনুষ্ঠান পরিচালনা পরিচালন করেন বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়নের কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি তুহিন কান্তি দাস।