খােলাবাজার২৪, সোমবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০১৮ঃ একাদশ জাতীয় নির্বাচনে সারা দেশে ৩৯টি রাজনৈতিক দল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদের মোট ৩ হাজার ৬৫টি মনোনয়নপত্র নির্বাচন কমিশনের কাছে জমা পড়েছিল। এর মধ্যে থেকে ২ হাজার ২৭৯টি মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়। ঋণখেলাপি, মনোনয়ন ফরমে তথ্য সংক্রান্ত জটিলতা, আদালতে দণ্ডিত হওয়া সহ এমন বিভিন্ন অভিযোগে ৭৮৬ প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিল/অবৈধ ঘোষণা করেছে কমিশন। যা প্রায় ২৫ দশমিক ৬৫ শতাংশ। তবে তুলনামূলকভাবে এই অবৈধদের তালিকায় বিএনপির প্রার্থী সংখ্যাই বেশি। এমনকি এবারের নির্বাচনে জিয়া পরিবারেরও কেউ অংশ নিতে পারছেন না। দুই মামলায় ১৭ বছরের দণ্ডভোগ করা বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার তিনটি আসনেই মনোনয়ন বাতিল করা হয়েছে। দলের সিনিয়ার ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানও দণ্ডপ্রাপ্ত হয়ে আছেন দেশের বাইরে।
এক নজরে দেখে নেয়া যাক- এবারের নির্বাচনে সারা দেশে নামিদামি যেসব হেভিওয়েট প্রার্থী মনোনয়ন হারালেন এবং যাদের মনোনয়ন বৈধ ঘোষিত হয়েছে তাদের নামের তালিকা।
ঢাকা
ঢাকার ১৫টি আসনে ২১৩ মনোনয়নপ্রত্যাশীর মধ্যে ১৬১ জনের মনোনয়ন বৈধ ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন। মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে ৫২ জনের।
ঢাকা-৪ আসনে মনোনয়নপত্র দাখিল করেন ১৫ জন। এর মধ্যে ৯ জনের মনোনয়ন বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে।
ঢাকা-৫ আসনে মোট প্রার্থী ১৩। এর মধ্যে ৯ জন বৈধ ও দুজনের স্থগিত করা হয়েছে। বৈধ ঘোষিত প্রার্থীরা হলেন আলতাফ হোসেন (ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ), মো. আরিফুর রহমান (এনপিপি), হাবিবুর রহমান মোল্লা (আওয়ামী লীগ), কাজী মনিরুল ইসলাম মনির (আওয়ামী লীগ), রবিউল ইসলাম (জাতীয় পার্টি), এসএম আলতাফ হোসেন (গণফোরাম), শামীম মিয়া (গণফ্রন্ট), আবদুর রশিদ (ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি), মো. নবী উল্লাহ (বিএনপি), আবদুল কাইয়ুম (ইসলামী ঐক্যফ্রন্ট), আবদুস সবুর আসুদ (জাপা)। বাতিলের তালিকায় রয়েছেন সেলিম ভূঁইয়া (বিএনপি), আবু হানিফ হৃদয়।
ঢাকা-৬ আসনে প্রার্থী ১৩ জন। ১০ জনকে বৈধ ও ৩ জনের মনোনয়ন বাতিল ঘোষণা করা হয়। বৈধ প্রার্থীরা হলেন সুব্রত চৌধুরী (গণফোরাম), কাজী মনোয়ার হোসেন (ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ), কাজী ফিরোজ রশিদ (জাতীয় পার্টি), কাজী সালমা সুলতানা (জাসদ), সৈয়দ নাজমুল হুদা (জেপি), ববি হাজ্জাজ (বাংলাদেশ মুসলিম লীগ), কাজী আবুল বাশার (বিএনপি), আহমেদ আলী শেখ (গণফোরাম), মোহাম্মদ আখতার হোসেন (এনপিপি) ও আবু তাহের হোসেন (সিপিবি)। ইশরাক হোসেন (বিএনপি), রিয়াজুল হক মানিক (স্বতন্ত্র), দিলিপ দাস গুপ্তের (বিকল্পধারা) মনোনয়ন বাতিল করা হয়েছে।
ঢাকা-৭ আসনে ১৯ জনের মধ্যে চারজনের মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে। তারা হলেন বিএনপি প্রার্থী নাসিমা আক্তার কল্পনা, স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. মোতালেব ও মাসুদুর রহমান খোকন, আওয়ামী লীগের নাজমুল হক।
ঢাকা-৮ আসনে সাতজনের মনোনয়নপত্র বাতিল এবং একজনের স্থগিত করা হয়েছে। জাতীয় পার্টির মাহমুদা রহমান মুন্নী, বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্টের এসএম সরওয়ার, জগদীশ বড়ুয়া (দলের নাম জানা যায়নি), জাতীয় পার্টির আরিফুর রহমান, স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. মাদুল হাসান ও রহমত উল্লাহর মনোনয়ন বাতিল করা হয়েছে।
ঢাকা-৯ আসনে ১৩ জনের মধ্যে ১০ প্রার্থীকে বৈধ ও একজনের মনোনয়নপত্র স্থগিত করা হয়েছে। বৈধ প্রার্থীরা হলেন মানিক মিয়া (ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ), সাবের হোসেন চৌধুরী (আওয়ামী লীগ), মাহফুজা আক্তার (ন্যাশনাল পিপলস পার্টি), শেখ সালাম উদ্দিন (বাংলাদেশ ন্যাশনাল পার্টি), মো. সফিউল্লাহ চৌধুরী (বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্ট), হাবিবুর রশিদ (বিএনপি), আবদুল মোতালেব (বাংলাদেশ মুসলিম লীগ)। বাতিল করা হয়েছে গোলাম ফরিদ উদ্দিন (স্বতন্ত্র) ও শফিকুল আলম মুকুল পাহাড়ির (স্বতন্ত্র)। ঋণখেলাপির অভিযোগ থাকায় আফরোজা আব্বাসের (বিএনপি) মনোনয়ন স্থগিত করা হয়েছে।
ঢাকা-১০ আসনে ৭ প্রার্থীর মনোনয়ন বৈধ, একটি বাতিল ও একটি স্থগিত করা হয়েছে। বৈধ প্রার্থীরা হলেন আবদুল আওয়াল (ইসলামী আন্দোলন), কেএম শরফুল আলম (ন্যাশনাল পিপলস পার্টি), শেখ ফজলে নূর তাপস (আওয়ামী লীগ), বাহার আলী সুলতান বাহার (পিডিপি), আবদুল মান্নান (বিএনপি), শেখ রবিউল আলম (বিএনপি), নাসির উদ্দিন আহমেদ (বিএনপি)। ঋণখেলাপির কারণে খন্দকার ফরিদুল আকবরের (গণফোরাম) মনোনয়ন বাতিল করা হয়েছে। আর জাতীয় পার্টির হেলাল উদ্দিনের মনোনয়ন স্থগিত রাখা হয়েছে।
ঢাকা-১১ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী শাহজাহান মিয়ার মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে।
ঢাকা-১২ আসনে ৮ প্রার্থীর সবার মনোনয়ন বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে। তারা হলেন আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল (আওয়ামী লীগ), শওকাত আলী হাওলাদার (ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ), জোনায়েদ সাকি (গণতান্ত্রিক বাম মোর্চা), সাইফুল আলম নীরব (বিএনপি), আনোয়ারুজ্জামান (বিএনপি), মুজিবুর রহমান (জেএসডি), শাহিন খান (এনপিপি) এবং এম নাসিরুদ্দিন সরকার (জাপা)।
ঢাকা-১৩ আসনে ১২ জনেরই মনোনয়ন বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে। তারা হলেনÑ মোহাম্মদ মুরাদ হোসেন (ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ), খান আহসান হাবিব (সিপিবি), সাদেক খান (আওয়ামী লীগ), আতাউর রহমান ঢালি (বিএনপি), আবদুস সালাম (বিএনপি), আতিকুল ইসলাম মতিন (বিএনপি), শফিকুল ইসলাম (জাপা), দুলাল কান্তি (এনপিপি), মাহবুবুর রহমান (বিকল্পধারা), আবদুল হাকিম (বাংলাদেশ ইসলামিক ফ্রন্ট), কামরুল আহসান (বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশন) এবং ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মদ জিয়াদুল করিম টিপু (পিডিপি)।
ঢাকা-১৪ আসনে ১৩ প্রার্থীর ৮ জনকে বৈধ এবং ৫ জনের মনোনয়ন বাতিল করা হয়েছে। বৈধ প্রার্থীরা হলেন আবু ইউসুফ (ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ), রিয়াজউদ্দিন (সিপিবি), কামাল উদ্দিন পাটোয়ারী (জেএসডি), আসলামুল হক (আওয়ামী লীগ), মুস্তাকুর রহমান (জাপা), জাতীয় ফুটবল দলের অধিনায়ক আমিনুল হক (বিএনপি), মুন্সী বজলুল বাসিত আঞ্জু (বিএনপি), মো. আনোয়ার হোসেন (বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্ট) ।
বাতিল ৫ জন হলেন শাহাজাদা সাইফুদ্দিন (বাংলাদেশ ইসলামিক ফ্রন্ট), আজমীরা সুলতানা (বাংলাদেশ ইসলামিক ফ্রন্ট), সৈয়দ আবু বকর সিদ্দিক (বিএনপি) এবং সাবেক ফুটবলার কায়সার হামিদ (জাকের পার্টি)।
ঢাকা-১৫ আসনে ১৬ প্রার্থীর ১৩ জনকে বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে। বৈধরা হলেন হেমায়েত উল্লাহ (ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ), কামাল আহমেদ মজুমদার (আওয়ামী লীগ), আহমেদ সাজিদুল হক (সিপিবি), শামসুল ইসলাম (জেএসডি), শামসুল আলম (পিডিপি), ড. আসাদুজ্জামান রিপন (বিএনপি), মামুন হাসান (বিএনপি) ও ডা. শফিকুর রহমান (বিএনপি), এইচএম গোলাম কায়সার, বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির সাইফুল ইসলাম, জাতীয় পার্টির আবদুল মান্নান মিয়া ও শামসুল হক এবং বিএনএফের এসএম ইসলাম। পাশাপাশি বাতিল করা প্রার্থীরা হলেন মো. মুকুল আমিন (জাতীয় পার্টি), মো. সলিমুদ্দিন (স্বতন্ত্র) ও আবদুর রহিম (স্বতন্ত্র)।
ঢাকা-১৬ আসনে ১০ প্রার্থীর মধ্যে চারজনের মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে। তারা হলেন গণফোরামের খন্দকার ফরিদুল আকবর, বিএনপির একে মোয়াজ্জেম হোসেন (ঋণখেলাপি), জাতীয় পার্টির আমানত হোসেন, স্বতন্ত্র প্রার্থী ইসমাইল হোসেন।
ঢাকা-১৭ আসনে ২৭ প্রার্থীর মধ্যে ১৪ প্রার্থীর মনোনয়ন বৈধ ও দুজনের স্থগিত করা হয়েছে। বৈধ প্রার্থীরা হলেন হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ (জাতীয় পার্টি), মাহী বি চৌধুরী (বিকল্পধারা), আন্দালিব রহমান পার্থ (বিজেপি), আমিনুল্লাহ তালুকদার (ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ), আলী হায়দার (পিডিপি), আহসান হাবীব (বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল), মাসুম মো. মহসিন (জেএসডি), একেএম সাইফুর রশীদ (বিকল্পধারা), ফরহাদ হাল (বিএনপি), ওয়াখিল উদ্দিন (স্বতন্ত্র), আবুল কালাম আজাদ (বিএনএফ), রুহুল আলম চৌধুরী (বিএনপি), আবদুল কাদের খান (আওয়ামী লীগ), রাশিদুল হাসান (জাকের পার্টি)। স্থগিত করা প্রার্থীরা হলেন নজরুল ইসলাম (জেএসডি), আকবর হোসেন পাঠান ফারুক (আওয়ামী লীগ)। বাতিল করা প্রার্থীরা হলেন ব্যারিস্টার নাজমুল হুদা (তৃণমূল বিএনপি), মো. নাসির (স্বতন্ত্র), আরিফুল হক (বিকল্পধারা), ইনামুল হক (স্বতন্ত্র), শওকত আজীজ (বিএনপি), লেনিন চৌধুরী (স্বতন্ত্র), মেজর (অব) মামুনুর রশীদ (স্বতন্ত্র), আনিসুজ্জামান খোকন (স্বতন্ত্র), মো. আবদুর রহিম (স্বতন্ত্র), রুবেল আজীজ (আওয়ামী লীগ), শামসুল হুদা চৌধুরী (স্বতন্ত্র)।
ঢাকা-১৮ আসনে ১৬ প্রার্থীর ১২ জন বৈধ ও একজনের স্থগিত করা হয়েছে। এর মধ্যে আনোয়ার হোসেন (ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ), আবদুল মোমেন (ইসলামী ঐক্যফ্রন্ট), এমএ শাহাদাত (জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি), মাসুম বিল্লাহ (এনপিপি), এসএম জাহাঙ্গীর হোসেন (বিএনপি), সাহারা খাতুন (আওয়ামী লীগ), রফিকুল ইসলাম (পিডিপি), মেজর আমিন আহমেদ আফসারী (গণফোরাম), শেখ শফিদুজ্জামান (বিএনএফ), রেজাউল ইসলাম স্বপন (বাংলাদেশ মুসলিম লীগ), আতিকুর রহমান নাজিম (বিএনএফ) মনোনয়ন বৈধ বলে ঘোষণা করা হয়েছে। অবৈধদের তালিকায় আছেন শহিউদ্দিন মাহমুদ (জাসদ), সাইফুদ্দিন আহমেদ খন্দকার (খেলাফত মজলিস), শামসুল হক দুদু (স্বতন্ত্র) এবং বিএনপির আ ন হ আকতার হোসেনের মনোনয়ন স্থগিত করা হয়েছে।
নারায়ণগঞ্জ
নারায়ণগঞ্জের পাঁচটি আসনে মোট ৬১ প্রার্থী মনোনয়ন জমা দিয়েছেন। এর মধ্যে বাতিল হয়েছে ১৪ জনের। তারা হলেন- নারায়ণগঞ্জ-১ আসনে জাকের পার্টির মাহফুজুর রহমান, স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. রেহান আফজাল; নারায়ণগঞ্জ-২ আসনে স্বতন্ত্র আবু হানিফ হৃদয়; নারায়ণগঞ্জ-৩ আসনে আ.লীগের শফিকুল ইসলাম, স্বতন্ত্র মৌসুমী হোসেন অনন্যা, স্বতন্ত্র মোশারফ হোসেন, স্বতন্ত্র সিরাজুল ইসলাম ও বিএনএফের প্রার্থী সাহাবুদ্দিন ভূইয়া; নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনে স্বতন্ত্র মুহাম্মদ গিয়াসউদ্দিন, স্বতন্ত্র গোলাম মুহাম্মদ কায়সার, স্বতন্ত্র কাউসার আহমেদ পলাশ, বিএনপির মামুন মাহমুদ ও স্বতন্ত্র খোকা মোল্লা; নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে বিএনপির মাকসুদুল আলম খন্দকার খোরশেদ।
মুন্সীগঞ্জ
মুন্সীগঞ্জের তিনটি সংসদীয় আসনে বিভিন্ন দলের ৩০ প্রার্থীর মধ্যে ২৪ জনের মনোনয়ন বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে। অবৈধ ঘোষণা হয়েছে ৫ জনের মনোনয়ন।
মুন্সীগঞ্জ-১ আসনে বৈধ মনোনয়নপ্রাপ্তরা হলেন- বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন, বাংলাদেশ বিকল্পধারার যুগ্ম মহাসচিব মাহী বি চৌধুরী, জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য শেখ সিরাজুল ইসলাম, জেলা জাকের পার্টির নেতা হাজী আতাউর রহমান, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আতিকুর রহমান খান, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি নেতা সমর দত্ত, বিএনপির স্বেচ্ছাসেবকবিষয়ক সম্পাদক মীর সরাফত আলী সফু।
মনোনয়ন বাতিল ঘোষিত নেতারা হলেন- জেলা বিএনপির সাবেক সহসভাপতি শেখ মো. আবদুল্লাহ, আমিনুল ইসলাম রতন (স্বতন্ত্র), মো. সাহাব উদ্দিন (স্বতন্ত্র) ও বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশন নেতা আসাদুজ্জামান শিকদার।
মুন্সীগঞ্জ-২ আসনে ৮ প্রার্থীর মনোনয়ন বৈধ ও একজনের মনোনয়ন বাতিল ঘোষণা করা হয়েছে। বৈধ ঘোষিত প্রার্থীরা হলেন- আওয়ামী লীগের সাগুফতা ইয়াসমিন এমিলি, বিএনপির কোষাধ্যক্ষ মিজানুর রহমান সিনহা, আবদুস সালাম আজাদ, বিএনএফের বাচ্চু শেখ, জাকের পার্টির আশরাফুল আলম, স্বতন্ত্র প্রার্থী সফিকুল ইসলাম, স্বতন্ত্র প্রার্থী মেহেদী হাসান, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মুনসুর হোসেন। মনোনয়ন বাতিল করা হয় জাতীয় পার্টির নোমান মিয়ার।
মুন্সীগঞ্জ-৩ আসনে ৯ প্রার্থীর মনোনয়ন বৈধ ও একজনের মনোনয়ন বাতিল ঘোষণা করা হয়। যাদের মনোনয়ন বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে তারা হলেন- আওয়ামী লীগের মৃণাল কান্তি দাস, বিএনপির আবদুল হাই, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির শেখ মো. শিমুল, জাতীয় পার্টির গোলাম মোহাম্মদ রাজু, মো. আবদুল বাতেন, সিপিবির শেখ মো. কামাল হোসেন, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের রুহুল আমীন ভূঁইয়া, মুসলিম লীগের ইকবাল হোসেন, বিএনএফের সৈয়দ মোখলেছুর রহমান মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয় স্বতন্ত্র প্রার্থী চৌধুরী ফাহরিয়া আফরিনের।
গাজীপুর
গাজীপুরের ৫টি আসনে ৪৯ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করলেও এর মধ্যে ১০ জনের মনোনয়নপত্র বাতিল ঘোষণা করা হয়।
মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে যাদের- গাজীপুর-১ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. কামাল উদ্দিন সিকদার, মুসলিম লীগের মো. হুমায়ূন কবীর, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের আলী হোসেন মণ্ডল।
গাজীপুর-২ আসনে জাতীয় পার্টির মাহবুব আলম, জাতীয় পার্টির জয়নাল আবেদিন।
গাজীপুর-৩ আসনে জাসদের মো. জহিরুল হক ম-ল বাচ্চু, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের মো. আব্দুর রহমান।
গাজীপুর-৪ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী মনির হোসেন, জাতীয় পার্টির মো. মোশারফ হোসেন।
গাজীপুর-৫ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. আবু আশরাফ ভূঞা।
টাঙ্গাইল
টাঙ্গাইল জেলার ৮টি আসনে এবার ৮২ জন প্রার্থী রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে মনোনয়নপ্রত্র জমা দেন। এর মধ্যে বিভিন্ন অভিযোগে ১৪টি মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে। এরমধ্যে টাঙ্গাইল-৪ ও ৮ আসনে ঋণখেলাপির দায়ে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তমের মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে।
তবে টাঙ্গাইল-৮ আসনে কাদের সিদ্দিকীর কন্যা কুঁড়ি সিদ্দিকী এবং কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রহমান তালুকদারের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে। একইসঙ্গে টাঙ্গাইল-৪ আসনে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের প্রার্থী কাদের সিদ্দিকীর ছোট ভাই আজাদ সিদ্দিকী ও লিয়াকত আলীর মনোনয়নপত্রও বৈধ হয়েছে।
ঋণখেলাপির অভিযোগে টাঙ্গাইল-১ (ধনবাড়ী-মধুপুর) আসনের ঐক্যফ্রন্টের শরিক বিএনপির মনোনীত প্রার্থী ফকির মাহাবুব আনাম স্বপন ও টাঙ্গাইল-৬ (নাগরপুর-দেলদুয়ার) আসনে বিএনপি প্রার্থী নুর মোহাম্মদ খানের মনোনয়নপত্রও বাতিল করা হয়েছে।
এছাড়া টাঙ্গাইল-৩ (ঘাটাইল) আসনের এনপিপি প্রার্থী মো. চাঁন মিয়া ও বিএনএফ আতাউর রহমান খান, টাঙ্গাইল-৪ (কালিহাতী) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. বাকির আলী ও আবুল কাশেম, টাঙ্গাইল-৬ (নাগরপুর-দেলদুয়ার) আসনের বিএনএফ প্রার্থী মো. সুলতান মাহমুদ ও এনপিপি প্রার্থী মামুনুর রহমান, টাঙ্গাইল-৭ (মির্জাপুর) আসনের খেলাফত মজলিস প্রার্থী মজিবর রহমান, টাঙ্গাইল-৮ (সখীপুর-বাসাইল) আসনের জাতীয় পাটি প্রার্থী কাজী আশরাফ সিদ্দিকী, খেলাফত মজলিস প্রার্থী আব্দুল লতিফ ও স্বতন্ত্র প্রার্থী কাজী শহীদুল ইসলামের মনোনয়ন বাতিল হয়েছে।
বৈধতা পেয়েছেন যারা- টাঙ্গাইল-১ আসন থেকে আবদুর রাজ্জাক (আ.লীগ), সরকার শহীদ (বিএনপি), টাঙ্গাইল-২ আসনে সুলতান সালাউদ্দিন টুকু (বিএনপি) ও শামসুল আলম তোফা (বিএনপি), তানভীর হাসান (আ.লীগ), শফিউজ্জামান রুমেল (আ.লীগ), টাঙ্গাইল-৩ আসনে মাইনুল ইসলাম (বিএনপি) ও লুৎফর রহমান আজাদ (বিএনপি), আতাউর রহমান খান (আ.লীগ), আব্দুর রশিদ (কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ), টাঙ্গাইল-৪ আসনে ইঞ্জিনিয়ার আব্দুল হালিম (বিএনপি), লুৎফর রহমান মতিন (বিএনপি) ও শুকুর মাহমুদ (বিএনপি), আজাদ সিদ্দিকী (কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ) ও লিয়াকত আলী (কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ), আব্দুল লতিফ সিদ্দিকী (স্বতন্ত্র), হাসান ইমাম সোহেল হাজারী (আ.লীগ), টাঙ্গাইল-৫ আসনে মাহমুদুল হাসান (বিএনপি) ও ছায়েদুল হক ছাদু (বিএনপি), সানোয়ার হোসেন (আ.লীগ), পীরজাদা শফিউল্লাহ আল মুনির (জাপা), মুরাদ সিদ্দিকী (স্বতন্ত্র), টাঙ্গাইল-৬ আসনে অ্যাডভোকেট গৌতম চক্রবর্তী (বিএনপি), আহসানুল হক টিটু (আ.লীগ), টাঙ্গাইল-৭ আসনে সাঈদ সোহরাব (বিএনপি) ও আবুল কালাম আজাদ (বিএনপি), একাব্বর হোসেন (আ.লীগ), এবং টাঙ্গাইল-৮ আসনে কুঁড়ি সিদ্দিকী (কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ) ও হাবিবুর রহমান তালুকদার (কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ) ও জোহায়েরুল ইসলাম জোয়াহেদ (আ.লীগ)।
সিরাজগঞ্জ
সিরাজগঞ্জ-১ (কাজিপুর) আসনে ৬ জনের মধ্যে ১ জন বাতিল, বৈধ ৫ জন। বৈধরা মোহাম্মদ নাসিম ও তার ছেলে প্রকৌশলী তানভীর শাকিল জয় (আওয়ামী লীগ), শিল্পী কনকচাঁপা (বিএনপি), নাজমুল হাসান রানা (বিএনপি), মুফতি আলামিন (ইসলামী আন্দোলন)। বাতিল প্রার্থী সেলিম রেজা (বিএনপি)।
সিরাজগঞ্জ-২ (সদর-কামারখন্দ) আসনে ৬ জনের মধ্যে ২ জন বাতিল, বৈধ ৪ জন। বৈধ প্রার্থী অধ্যাপক ডা. হাবিবে মিলাত মুন্না এমপি (আওয়ামী লীগ), সাবেক এমপি রুমানা মাহমুদ (বিএনপি), মুফতি মহিবুল্লাহ (ইসলামী আন্দোলন), শহিদুল্লাহ সবুজ (সিপিবি), নবকুমার কর্মকার (বাসদ)। বাতিল প্রার্থী সাবেক মন্ত্রী ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু (বিএনপি) ও সাইদুল ইসলাম (জাকের পার্টি )।
সিরাজগঞ্জ-৩ (রায়গঞ্জ-তাড়াশ) আসনে ১০ জনের মধ্যে ৫ জন বাতিল, বৈধ ৫ জন। বৈধ প্রার্থী অধ্যাপক ডা. আবদুল আজিজ (আওয়ামী লীগ), সাবেক এমপি আলহাজ আবদুল মান্নান তালুকদার (বিএনপি), আলমগীর হোসেন (জাকের পার্টি), নুরুল ইসলাম (প্রগতিশীল গণতান্ত্রিক দল )। বাতিল প্রার্থী সাইফুল ইসলাম শিশির (বিএনপি), ভিপি আয়নুল হক (বিএনপি), গাজী আয়নুল হক (ইসলামী আন্দোলন), আহসান হাবিব সুজন (স্বতন্ত্র) ও জিয়াউর রহমান (স্বতন্ত্র)।
সিরাজগঞ্জ-৪ (উল্লাপাড়া-সলঙ্গা) আসনে ১১ জনের মধ্যে ৪ জন বাতিল, বৈধ ৭ জন। বৈধ প্রার্থী প্রধানমন্ত্রীর রাজনৈতিক উপদেষ্টা এইচটি ইমামের ছেলে তানভীর ইমাম এমপি (আওয়ামী লীগ), সাবেক এমপি আকবর আলী (বিএনপি), রফিকুল ইসলাম খান (বিএনপি), কাজী রেজাউর রহমান কায়-কামাল (বিএনপি), আবু ইসাহাক (জেএসডি), জহির রায়হান (জাকের পার্টি)। বাতিল প্রার্থী খন্দকার গোলাম আজাদ (বিএনপি), ছোলায়মান (স্বতন্ত্র), আবদুর রহমান (ইসলামী আন্দোলন), আবদুল্লাহ আল হাসেম (জাকের পার্টি)।
সিরাজগঞ্জ-৫ (বেলকুচি-চৌহালী) আসনে ৯ জনের মধ্যে ৩ জন বাতিল, বৈধ ৬ জন। বৈধ প্রার্থী আবদুল মমিন ম-ল (আওয়ামী লীগ), আমিরুল ইসলাম খান আলিম (বিএনপি), রকিবুল করিম খান পাপ্পু (বিএনপি), লোকমান হোসেন (ইসলামী আন্দোলন), আবদুুর নূর (বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি), মোক্তার হোসেন (জাতীয় পার্টি)। বাতিল প্রার্থী সাবেক এমপি মেজর (অব) মনজুর কাদের (বিএনপি), মেজর (অব) আবদুল্লাহ আল মামুন (বিএনপি), জামায়াত সমর্থিত প্রার্থী অধ্যক্ষ আলী আলম (স্বতন্ত্র)।
সিরাজগঞ্জ-৬ (শাহজাদপুর) আসনে ৯ জনের মধ্যে ৩ জন বাতিল, বৈধ ৬ জন। বৈধ প্রার্থী হাসিবুর রহমান স্বপন এমপি (আওয়ামী লীগ), শফিকুজ্জামান শফি (জাসদ-ইনু), কামরুদ্দিন এহিয়া খান মজলিশ সরোয়ার (বিএনপি), জেএসডির আবদুল হাই সরকার (রব), আবদুল আলীম ফকির (বাসদ-খালেক), মিসবাহ উদ্দিন (ইসলামী আন্দোলন)। বাতিল প্রার্থী এমএ মুহিত (বিএনপি), মাসুদুর রহমান সরকার (স্বতন্ত্র), অ্যাড. হাবিবুর রহমান (মুসলিম লীগ)।
নেত্রকোনা
মনোনয়ন বাতিল : নেত্রকোনা-১ আসনের প্রার্থী এমএ করিম আব্বাসী (এলডিপি), এরশাদুর রহমান (স্বতন্ত্র), মো. নজরুল ইসলাম (মুসলিম লীগ), আবদুল কাইয়ূম খান (খেলাফত মজলিশ), শাহ কুতুব উদ্দিন তালুকদার রুয়েল (স্বতন্ত্র), মোস্তফা জামান আব্বাস (জাকের পার্টি)।
নেত্রকোনা-২ আসনের প্রার্থী মোছা. রহিমা আক্তার ওরফে আসমা সুলতানা (জাতীয় পার্টি), নেত্রকোনা-৪ শফি আহমেদ (স্বতন্ত্র), নেত্রকোনা-৫ আসনে রাবেয়া খাতুন (বিএনপি), মো. আবু তাহের তালুকদার (বিএনপি) ও মো. জাকির হোসেন তালুকদর (স্বতন্ত্র)।
বৈধ মনোনয়ন : নেত্রকোনা-১ আসনে প্রার্থী মানু মজুমদার (আওয়ামী লীগ), মোসতাক আহমেদ রুহী (স্বতন্ত্র), ব্যারিস্টার কায়সার কামাল (বিএনপি), গোলাম রব্বানী (বিএনপি), মো. মামুনূর রশিদ (ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ), মো. আলক্কাছ উদ্দিন মীর (বাংলাদেশ কমিউনিস্ট পার্টি)।
নেত্রকোনা ২-এ আশরাফ আলী খান খসরু (আওয়ামী লীগ), আশরাফ উদ্দিন খান (বিএনপি), ডা. আনোয়ারুল হক (বিএনপি), এটিএম আব্দুল বারী ড্যানি (বিএনপি) ও আবু হায়দার মো. ইউসুফ (বিএনপি), মো. খোরশেদ আলী (ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ), মো. বরকত উল্লাহ (জাকের পার্টি), সজিব সরকার রতন (বাংলাদেশ বিপ্লবী ওয়াকার্স পার্টি), মোসতাক আহমেদ (বাংলাদেশ কমিউনিস্ট পার্টি)।
নেত্রকোনা ৩-এ অসীম কুমার উকিল (আওয়ামী লীগ), মো. রফিকুল ইসলাম হিলালী (বিএনপি) ও দেলোয়ার হোসেন ভূঁইয়া দুলাল (বিএনপি), মো. জসিম উদ্দিন ভূঁইয়া (জাতীয় পার্টি), মো. জাকির হোসেন (ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ), মো. এহ্তেশাম সরোয়ার (ইসলামী ঐক্যজোট)।
নেত্রকোনা ৪-এ রেবেকা মমিন (আওয়ামী লীগ), বাবরপত্নী তাহমিনা জামান শ্রাবণী (বিএনপি) ও কৃষিবিদ চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল ফারুক (বিএনপি), জলি তালুকদার (বাংলাদেশ কমিউনিস্ট পার্টি), মো. মোফাজ্জল হোসেন (ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ)।
নেত্রকোনা ৫-এ ওয়ারেসাত হোসেন বেলাল (আওয়ামী লীগ), এএসএম শহিদুল্লাহ ইমরান (বিএনপি), মো. শামীম হোসেন (ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ), মো. এমআর মাসুম (বাংলাদেশ মুসলিম লীগ), আব্দুল ওয়াহাব হামিদী (জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশ)।
সিলেট
মনোনয়নপত্র বাতিল হওয়া ১৫ প্রার্থী হলেন সিলেট-১ আসনে মুসলিম লীগের আনোয়ার উদ্দিন। সিলেট-২ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী এনামুল হক সরদার, মোহাম্মদ আব্দুর রব ও মুহিবুর রহমান। সিলেট-৩ আসনে বিএনপির প্রার্থী আব্দুল কাইয়ুম চৌধুরী, স্বতন্ত্র প্রার্থী জুনায়েদ মোহাম্মদ মিয়া ও আব্দুল ওদুদ। সিলেট-৪ আসনে জাপার এম ইসমাইল আলী। সিলেট-৫ আসনে জাপার সেলিম উদ্দিন, ইসলামী ঐক্যজোটের এমএ মতিন, স্বতন্ত্রপ্রার্থী আহমদ আল ওয়ালী, ইসলামী আন্দোলনের মাওলানা নুরুল আমিন, স্বতন্ত্র প্রার্থী ফয়জুল মুনির চৌধুরী। সিলেট-৬ আসনে জাপার সেলিম উদ্দিন ও স্বতন্ত্র প্রার্থী জাহাঙ্গীর হোসেন মিয়া।
সুনামগঞ্জ
মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে যেই ১২ প্রার্থীর- সুনামগঞ্জ-১ আসনে বিএনপির কামরুজ্জামান কামরুল, জাসদের ওহীদুল ইসলাম কবির। সুনামগঞ্জ-২ আসনে জাপার রুহুল আমীন হাওলাদার। সুনামগঞ্জ-৩ আসনে মুসলিম লীগের সৈয়দ শাহ মুবশ্বির আলী, স্বতন্ত্র প্রার্থী আব্দুল ছত্তার, স্বতন্ত্র প্রার্থী রফিকুল ইসলাম খসরু ও স্বতন্ত্র প্রার্থী আশরাফুল হক সুমন। সুনামগঞ্জ-৪ আসনে বিএনপির দেওয়ান জয়নুল জাকেরীন, এনএনপির দিলোয়ার হোসেন, খেলাফত মজলিসের মোহাম্মদ আজিজুল হক ও স্বতন্ত্র প্রার্থী রাজু আহমদ। সুনামগঞ্জ-৫ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী রনজিৎ কুমার দে।
মৌলভীবাজার
মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে যেই ৫ জনের- মৌলভীবাজার-১ আসন থেকে বিএনপির এবাদুর রহমান চৌধুরী এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী ও জামায়াত নেতা মাওলানা আমিনুল ইসলাম। মৌলভীবাজার-২ আসনে জাতীয় পার্টির (মঞ্জু) মুহিবুল কাদের চৌধুরী। মৌলভীবাজার-৩ আসনে বিএনএফের আশা বিশ্বাস ও স্বতন্ত্র প্রার্থী আব্দুল মছব্বির।
হবিগঞ্জ
মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে যাদের- হবিগঞ্জ-১ আসনে গণফোরামের ড. রেজা কিবরিয়া, স্বতন্ত্র প্রার্থী আমাতুল কিবরিয়া কেয়া চৌধুরী, ইসলামী আন্দোলনের আবু হানিফ আহমদ হোসেন, ইসলামিক ফ্রন্টের বদরুর রেজা সেলিম ও জুবায়ের আহমদ এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী আব্দুল হান্নান। হবিগঞ্জ-২ আসনে বিএনপির জাকির হোসেন, হবিগঞ্জ-৩ আসনে ইসলামী ঐক্যজোটের মাওলানা আতাউর রহমান ও এনপিপির আব্দুল কাদির। হবিগঞ্জ-৪ আসনে জাকের পার্টির আনছারুল হক, ইসলামী ফ্রন্টের আব্দুল মমিন ও মাওলানা সুলায়মান খান রাব্বানী।
কিশোরগঞ্জ
কিশোরগঞ্জ-১ (কিশোরগঞ্জ-হোসেনপুর) আসনে ১৩ প্রার্থীর মধ্যে ৫ জনের মনোনয়নপত্র অবৈধ ঘোষণা করা হয়। তারা হলেন- বিএনপির মো. শরীফুল ইসলাম ও খালেদ মো. সাইফুল্লাহ সোহেল, জাতীয় পার্টির মো. মোস্তাইন বিল্লাহ, বিকল্পধারার প্রকৌশলী মো. ইউসুফ ও জেএসডির মুহ. আবদুর রহমান।
কিশোরগঞ্জ-২ (কটিয়াদী-পাকুন্দিয়া) আসনে ১০ প্রার্থীর মধ্যে ৭ জনেরই মনোনয়নপত্র অবৈধ ঘোষণা করা হয়। তারা হলেন-বিএনপির মেজর (অব) আক্তারুজ্জামান রঞ্জন, তার ভাই স্বতন্ত্র প্রার্থী ও সাবেক সাংসদ মো. আনিসুজ্জামান খোকন, জাতীয় পার্টির এরশাদ হোসাইন, সিপিবির নুরুল ইসলাম, জেএসডির মো. লুৎফর রহমান, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মো. সালাহউদ্দিন রুবেল ও বাংলাদেশ মুসলিম লীগের মীর আবু তৈয়ব মো. রেজাউল করিম।
কিশোরগঞ্জ-৩ (তাড়াইল-করিমগঞ্জ) আসনে ১১ প্রার্থীর মধ্যে ৫ জনের মনোনয়নপত্র অবৈধ ঘোষণা করা হয়। তারা হলেনÑ বিএনপির সাইফুল ইসলাম সুমন, সিপিবির ডা. এনামুল হক ইদ্রিস, স্বতন্ত্র অধ্যক্ষ মো. আম্মান খান, স্বতন্ত্র সাবেক আওয়ামী সাংসদ ড. মিজানুল হক ও স্বতন্ত্র মো. মনিরুজ্জামান নয়ন।
কিশোরগঞ্জ-৪ (ইটনা-মিঠামইন-অষ্টগ্রাম) আসনে ১০ প্রার্থীর মধ্যে ১ জনের মনোনয়নপত্র অবৈধ ঘোষণা করা হয়। তিনি হলেন বিএনপির সুরঞ্জন ঘোষ।
কিশোরগঞ্জ-৫ (বাজিতপুর-নিকলী) আসনে ১০ প্রার্থীর মধ্যে ১ জনের প্রার্থিতা অবৈধ ঘোষণা করা হয়। তিনি হলেন জাসদের সেলিনা আক্তার।
কিশোরগঞ্জ-৬ (ভৈরব-কুলিয়ারচর) আসনে ৬ প্রার্থীর মধ্যে ১ জনের প্রার্থিতা অবৈধ ঘোষণা করা হয়। তিনি হলেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মোহাম্মদ মুছা খান।
কুড়িগ্রাম
কুড়িগ্রাম-১ আসনে একজন স্বতন্ত্র প্রার্থী মুক্তিযোদ্ধা ওসমান গনির মনোনয়নপত্রটি বাতিল করা হয়। আর এ আসনটিতে বৈধ মনোনয়নপত্র ঘোষণা করা হয়েছে একেএম মোস্তাফিজুর রহমান (জাপা), আসলাম হোসেন সওদাগর (আ.লীগ), সাইফুর রহমান রানা (বিএনপি), শামীমা রহমান (বিএনপি), আব্দুর রহমান (ইসলামী আন্দোলন), জাহিদুল ইসলাম (এনপিপি), কাজী লতিফুল কবির রাসেল (তরিকত ফেডারেশন), রশিদ আহমেদ (জেপি), আব্দুল হাই (জাকের পার্টি)।
কুড়িগ্রাম-২ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী চৌধুরী সফিকুল ইসলাম ও আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী আবু সুফিয়ান, জাসদ প্রার্থী সলিমুল্লাহ ছলি, বীরপ্রতীক আব্দুল হাই সরকারের মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে। আসনটিতে যাদের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে সোহেল হোসনাইন কায়কোবাদ (বিএনপি), আবুবকর সিদ্দিক (বিএনপি) পনির উদ্দিন আহমেদ (জাপা), মেজর (অব) মুহাম্মদ আব্দুস সালাম (গণফোরাম), আবুল বাশার (বিকল্পধারা), মেজর জেনারেল (অব) আমসাআ আমিন (গণফোরাম), মাওলানা মোখছেদুর রহমান (ইসলামী আন্দোলন), আব্দুল কুদ্দুছ মিয়া (ওয়ার্কার্স পার্টি), মনিন্দ্রনাথ সরকার (সিপিবি), মোনাব্বর হোসেন মিন্টু (বাসদ), আব্দুর রশিদ (এনপিপি), উপেন্দ্রনাথ রায় (বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি-সিপিবি)।
কুড়িগ্রাম-৩ আসনে বিএনপির প্রার্থী আব্দুল খালকের মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে। যাদের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে তাসভির উল ইসলাম (বিএনপি), এমএ মতিন (আ.লীগ), ডা. আক্কাস আলী সরকার (জাপা), মঞ্জুরুল হক (জেপি), সাঈদ আখতার আমিন (বাসদ), হাবিবুর রহমান (কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ), গোলাম মোস্তফা (ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলন), দেলোয়ার হোসেন (সিপিবি)।
কুড়িগ্রাম-৪ : মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে যাদের- আওয়ামী লীগ প্রার্থী জাকির হোসেন, জাকের পার্টির শাহ আলম, গণফোরামের মাহফুজার রহমান। এই আসন থেকে সর্বোচ্চ ১১ জন স্বতন্ত্র প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেন। এর মধ্যে ১০ প্রার্থী মোট ভোটের ১ শতাংশ ভোটারের স্বাক্ষর যথাযথভাবে দাখিল করতে না পারায় তাদের মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়। তারা হলেন- গণজাগরণ মঞ্চের মুখপাত্র ডা. ইমরান এইচ সরকার, আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী ফজলুল হক মণ্ডল ও অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর আলম, বিএনপির বিদ্রোহী ঈমান আলী ও শামসুল হক মৌলভী, জাপার বিদ্রোহী অধ্যক্ষ ইউনুছ আলী, জামায়াতের আবুল হাসেম ও মোস্তাফিজুর রহমান, স্বতন্ত্র মো. বাবুল খান ও আবিদ আলভী জ্যাব।
আসনটিতে যাদের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে- মো. রুহুল আমিন (জাতীয় পার্টি), মো. গোলাম হাবিব (স্বতন্ত্র), মেজর (অব) আশরাফ-উদ-দৌলা তাজ (জাতীয় পার্টি), মো. আজিজুর রহমান ও মো. মোখলেছুর রহমান (বিএনপি), আব্দুস সালাম কালাম (গণতন্ত্রী পার্টি), মো. আনছার উদ্দিন (ইসলামী আন্দোলন), মো. আবু সাইয়েদ (খেলাফত মজলিস), আবুল বাসার মঞ্জু (বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক দল মার্কসবাদী), মো. মহীউদ্দিন আহমেদ (বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি)।
গাইবান্ধা
গাইবান্ধা-১: যাদের মনোনয়ন বাতিল হয়েছে- আব্দুর রাজ্জাক সরকার (জেএসডি), স্বতন্ত্র প্রার্থী এবিএম মিজানুর রহমান, স্বতন্ত্র প্রার্থী জয়নাল আবেদিন সাদা, স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. আব্দুর রহমান, স্বতন্ত্র প্রার্থী আফরুজা বারী ও স্বতন্ত্র প্রার্থী এমদাদুল হক নাদিম।
যাদের মনোনয়ন বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে- জাতীয় পার্টির দলীয় প্রার্থী ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী, জামায়াতের মাজেদুর রহমান, বাংলাদেশ মুসলিম লীগের গোলাম আহসান হাবীব মাসুদ, ইসলামী আন্দোলনের আশরাফুল ইসলাম খন্দকার, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের মোহসিন আলী, গণতন্ত্রী পার্টির আবুল বাসার মো. শরীতুল্যাহ, বাম গণতান্ত্রিক জোট প্রার্থী বাসদ (খালেকুজ্জামান) নেতা গোলাম রব্বানী, গণফ্রন্টের শরিফুল ইসলাম, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের হাফিজুর রহমান সর্দার ও স্বতন্ত্র প্রার্থী কর্নেল (অব) ডা. আব্দুল কাদের খান।
গাইবান্ধা-২ আসন : যাদের মনোনয়ন বাতিল হয়েছে- স্বতন্ত্র প্রার্থী একেএম রেজাউল কবীর, স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. মকদুবর রহমান সরকার ও স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. ওয়াহেদ মুরাদ। যাদের মনোনয়ন বৈধ হয়েছে-আ.লীগের মাহাবুব আরা বেগম গিনি, বিএনপির খন্দকার আহাদ আহমেদ ও মাহামুন্নবী টিটুল এবং আব্দুর রশীদ সরকার। বাম গণতান্ত্রিক জোটের মিহির ঘোষ, ইসলামী আন্দোলনের আল মামুন, ইসলামী ঐক্যজোটের মওলানা জুবায়ের আহমেদ ও ন্যাশনাল পিপলস পার্টির জিয়া জামান।
গাইবান্ধা-৩ : যাদের বাতিল হয়েছে- জাপা প্রার্থী মনজুরুল হক সাচ্চা, বিএনপির রফিকুল ইসলাম, তৌফিকুল আমিন মণ্ডল টিটু, স্বতন্ত্র আমিনুল ইসলাম দুদু ও স্বতন্ত্র প্রার্থী আবু জাফর মো. জাহিদ। বৈধরা হলেন- আ.লীগের ডা. ইউনুস আলী সরকার, জাতীয় পার্টির ব্যারিস্টার দিলারা খন্দকার শিল্পী, জাসদের এসএম খাদেমুল ইসলাম খুদি, বিএনপির ডা. মইনুল হাসান সাদিক, জাতীয় পার্টি (জাফর) ডা. টিআইএম ফজলে রাব্বি চৌধুরী, বিএনপির রওশনারা ফরিদ, ইসলামী আন্দোলনের মো. হানিফ দেওয়ান, বাসদের (খালেকুজ্জামান) সাদেকুল ইসলাম, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের মোস্তফা মনিরুজ্জামান, ন্যাশনাল পিপলস পার্টির মিজানুর রহমান তিতু।
গাইবান্ধা-৪ : মনোনয়ন বাতিল হয়েছে জামায়াতের স্বতন্ত্র প্রার্থী ডা. আব্দুর রহিম সরকারের। বৈধতা পেয়েছেন- আ.লীগের মনোয়ার হোসেন চৌধুরী, জাতীয় পার্টির কাজী মশিউর রহমান, জাকের পার্টির আবুল কালাম, বিএনপির ফারুক কবির আহমেদ, শামীম কায়সার লিংকন, বিএনপির ওবায়দুল হক সরকার ও অধ্যাপক আমিনুল ইসলাম, গণফোরামের আব্দুর রউফ আকন্দ, ইসলামী আন্দোলনের সৈয়দ তৌহিদুল ইসলাম, বাম গণতান্ত্রিক জোটের ছামিউল আলম, এনডিপির খন্দকার মো. রাশেদ, মুসলিম লীগের মো. সানোয়ার হোসেন।
গাইবান্ধা-৫ : বাতিল হয়েছে বিএনপির নাজেমুল ইসলাম প্রধানের মনোনয়নপত্র। বৈধতা পেয়েছেন- আ.লীগের অ্যাডভোকেট ফজলে রাব্বী মিয়া, জাতীয় পার্টির এএইচএম গোলাম শহীদ রঞ্জু, ওয়ার্কার্স পার্টির আমিনুল ইসলাম গোলাপ, বিএনপির ফারুক আলম সরকার, আলহাজ মোহাম্মদ আলী এবং শাহ মো. আবু বক্কর সিদ্দিক, ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলনের আব্দুর রাজ্জাক মণ্ডল, বাম গণতান্ত্রিক জোট প্রার্থী যজ্ঞেস্বর বর্মণ।
নীলফামারী
নীলফামারী-১ : বাতিল হয়েছে যাদের- আমিনুল হোসেন সরকার (আ.লীগ), আহমেদ বাকের বিল্লাহ্ মুন (বিএনপি), মকদুম আজম মাশরাফি (স্বতন্ত্র), আব্দুস সাত্তার (জামায়াত, স্বতন্ত্র)। বৈধতা পেয়েছেন- আফতাব উদ্দিন সরকার (আ.লীগ), মো. রফিকুল ইসলাম চৌধুরী (বিএনপি), জেবেল রহমান গাণি (ন্যাপ), ন্যানসি রহমান কবীর (ন্যাশনাল পিপলস পার্টি), সাইফুল ইসলাম (ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ) হামিদা বানু শোভা (স্বতন্ত্র), জাফর ইকবাল সিদ্দিকী, (জাপা), ইউনুস আলী (বাসদ), মঞ্জুরুল ইসলাম (জমিয়তে ওলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশ), সিরাজুল ইসলাম (বিএনএফ)।
নীলফামারী-২ : এজানুর রহমানের (স্বতন্ত্র প্রার্থী) মনোনয়ন বাতিল হয়েছে। বৈধতা পেয়েছেন- আসাদুজ্জামান নূর (আ.লীগ), শামসুজ্জামান (বিএনপি), মনিরুজ্জামান মন্টু (জামায়াত), জহুরুল ইসলাম (ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ), রাবেয়া বেগম (ন্যাশনাল পিপলস পার্টি), আতাউর রহমান বাবু (কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ)।
নীলফামারী-৩ : মনোনয়ন বাতিল হয়েছে যাদের- ফাহমিদ ফয়সাল চৌধুরী (বিএনপি), গোলাম পাশা এলিচ (জাসদ ইনু), বাদশা আলমগীর (স্বতন্ত্র), আনসার আলী মিন্টু (স্বতন্ত্র), আব্দুল ওয়াহেদ বাহাদুর (স্বতন্ত্র), মোজাম্মেল হক (গণফ্রন্ট)। বৈধতা পেয়েছেন- অধ্যাপক গোলাম মোস্তফা (স্বতন্ত্র), রানা মোহাম্মদ সোহেল (জাপা), কাজী ফারুক কাদের (জাপা), আমজাদ হোসেন সরকার (ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ), আজিজুল ইসলাম (জামায়াত)।
নীলফামারী-৪ : মনোনয়ন বাতিল হয়েছে যাদের- আমজাদ হোসেন সরকার (বিএনপি), রশিদুল ইসলাম (স্বতন্ত্র), সিকান্দার আলী (আ.লীগ), আক্তার হোসেন বাদল (আ.লীগ), আমিনুল ইসলাম সরকার (আ.লীগ), আমেনা কোহিনুর (আ.লীগ), ফরহাদ হোসেন সম্রাট (স্বতন্ত্র), মিনহাজুল ইসলাম মিনহাজ (স্বতন্ত্র)। বৈধতা পেয়েছেন যারা- শওকত চৌধুরী (জাপা), আহসান আদেলুর রহমান আদেল (জাপা) কণ্ঠশিল্পী বেবী নাজনীন (বিএনপি), শহিদুল ইসলাম (ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ), আব্দুল হাই সরকার (ন্যাশনাল পিপলস পার্টি)।
দিনাজপুর
দিনাজপুর-১ আসনে মামুনুর রশিদ (বিএনপি), মাওলানা হানিফ (জামায়াতে ইসলামী) মো. পারভেজ হোসেন (স্বতন্ত্র) ও রনজিৎ মুরমুর (স্বতন্ত্র) প্রার্থীর মনোনয়ন অবৈধ ঘোষণা করা হয়েছে। আর আসনটিতে বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে আওয়ামী লীগের মনোরঞ্জন শীল গোপাল, জাগপার মো. আরিফুল ইসলাম (জাগপা), বিএনপির মোহাম্মদ তোফাজ্জল হোসেন ও মো. মঞ্জুরুল ইসলাম, জাতীয় পার্টির মো. মাহাবুব আলম ও শাহিনুর ইসলাম, ওয়ার্কার্স পার্টির আবদুল হক, বাংলাদেশ মুসলিম লীগের সৈয়দ মনজুরউল করিম, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মো. আশরাফুল আলম।
দিনাজপুর-২ আসনে আওয়ামী লীগের ডা. মানবেন্দ্র রায় ও স্বতন্ত্র প্রার্থী মোকাররম হোসেনের মনোনয়ন অবৈধ ঘোষণা করা হয়েছে। আর আসনটিতে বৈধ প্রার্থী হলেন- আওয়ামী লীগের খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, বিএনপির সাদিক রিয়াজ পিনাক ও অধ্যাপক মঞ্জুরুল ইসলাম, জাতীয় পার্টির অ্যাডভোকেট জুলফিকার হোসেন, বাংলাদেশ মুসলিম লীগের মো. এরশাদ হোসেন, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মো. হাবিবুর রহমান।
দিনাজপুর-৩ আসনে বিএনপি প্রার্থী পৌরসভার মেয়র সৈয়দ জাহাঙ্গীর আলম ও স্বতন্ত্র প্রার্থী রাইসুল ইসলামের মনোনয়ন অবৈধ ঘোষণা করা হয়েছে। আর আসনটিতে বৈধ প্রার্থীরা হলেন- আওয়ামী লীগের ইকবালুর রহিম, বিএনপির অ্যাডভোকেট অ্যাডভোকেট মোফাজ্জল হোসেন দুলাল, ইসলামী আন্দোলনের মুফতি মুহাম্মদ খাইরুজ্জামান, সিপিবির বদিউজ্জামান বাদল, বিকল্পধারার মো. আশরাফুল ইসলাম, বাংলাদেশ মুসলিম লীগের সৈয়দ মাহমুদ উল করিম।
দিনাজপুর-৪ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী ইউসুফ আলীর মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে। আসনটিতে বৈধ প্রার্থী হলেন- আওয়ামী লীগের আবুল হাসান মাহমুদ আলী, বিএনপির হাফিজুর রহমান সরকার ও আকতারুজ্জামন মিয়া, সিপিবির অ্যাডভোকেট রেয়াজুল ইসলাম রাজু, বাসদের সাজেদুল ইসলাম চৌধুরী, বাংলাদেশ মুসলিম লীগের মো. মোজাফ্ফর হোসেন, জাতীয় পার্টির মো. মোনাজাত চৌধুরী, ইসলামী আন্দোলনের মো. মিজানুর রহমান।
দিনাজপুর-৫ আসনে মনোনয়নপত্র বাতিল হয়নি। এখানকার সবাই বৈধ। এই তালিকায় আছেন- আওয়ামী লীগের মোস্তাফিজুর রহমান ফিজার, বিএনপির রেজওয়ানুল হক ও জাকারিয়া বাচ্চু, ইসলামী আন্দোলনের মতিউর রহমান, জাপার সোলায়মান সামী এবং পিপলস পার্টির শওকত আলী, বাংলাদেশ মুসলিম লীগের মো. শফিকুল ইসলাম, স্বতন্ত্র মনসুর আলী সরকার।
দিনাজপুর-৬ আসনে আতাউর রহমান ও শাহিনুর ইসলামের মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে। বৈধরা হলেন আওয়ামী লীগের শিবলী সাদিক, বিএনপির মো. লুৎফর রহমান, ন্যাপের কাজী আবু জাফর মুহম্মদ লুৎফুর রহমান চৌধুরী, ন্যাশনাল পিপলস পার্টির শাহিদা খাতুন, জাতীয় পার্টির মো. দেলোয়ার হোসেন, মো. আনোয়ারুল ইসলাম, মো. সাখাওয়াত হোসেন শিল্পী, ওয়ার্কার্স পার্টির রবীন্দ্রনাথ সরেন, গণফোরামে মো. নুরুননবী মণ্ডল, ইসলামী আন্দোলনের নুর আলম সিদ্দিক ও আজিজুল হক চৌধুরী।
লালমনিরহাট
লালমনিরহাট-১: স্বতন্ত্র প্রার্থী এরশাদ হোসেন সাজু ও হাবিব মো. ফারুকের মনোনয়ন অবৈধ ঘোষণা হয়েছে। বৈধরা হলেন- মোতাহার হোসেন (আওয়ামী লীগ), হাসান রাজীব প্রধান (বিএনপি), মোশারফ হোসেন (বিএনপি), খালেদ আখতার (জাপা), সাদেকুল ইসলাম (জাসদ), আব্দুস সাত্তার (এনপিপি) ও হাবিবুর রহমান বকুল (ইশা)।
লালমনিরহাট-২: বিএনপির জাহাঙ্গীর আলমের মনোনয়ন অবৈধ ঘোষণা হয়েছে। বৈধরা হলেন নুরুজ্জামান আহমেদ (আওয়ামী লীগ), আসাদুল হাবিব দুলু (বিএনপি), সালেহ উদ্দিন আহমেদ হেলাল (বিএনপি), রোকন উদ্দিন বাবুল (বিএনপি), বাদশা মিয়া (মুসলিম লীগ), ইব্রাহিম হোসেন খান (ইশা) ও শরিফুল ইসলাম (এনপিপি)।
লালমনিরহাট-৩: স্বতন্ত্র প্রার্থী মাহাবুবুল আলম ও শামীম হোসেন চৌধুরীর মনোনয়ন অবৈধ ঘোষণা হয়। বৈধ প্রার্থী হলেন- জিএম কাদের (জাপা), আসাদুল হাবিব দুলু (বিএনপি), এম খোরশেদ আলম (জাসদ), আবু তৈয়ব মো. আজমুল হক পাটোয়ারী পুতুল (বাসদ), আলমগীর হোসেন মুরাদ (বিএনএফ) ও মোকছেদুল ইসলাম (ইশা)।
পঞ্চগড়
পঞ্চগড়-১: বাতিল হয়েছে বিএনপির তৌহিদুল ইসলামের মনোনয়নপত্র। বৈধরা হলেন মজাহারুল হক প্রধান (আওয়ামী লীগ), সাবেক সংসদ সদস্য ব্যারিস্টার নওশাদ জমির সানি (বিএনপি), বর্তমান সংসদ সদস্য নাজমুল হক প্রধান (স্বতন্ত্র), আবু সালেক (জাতীয় পার্টি), আল রাশেদ প্রধান (জাগপা), মো. আব্দুল্লাহ (ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ), মো. সুমন রানা (জাকের পার্টি) ও মো. হাবিবুর রহমান (ন্যাশনাল পিপলস পার্টি)।
পঞ্চগড়-২: বাতিল হয়েছে বিএনপির ফরহাদ হোসেন আজাদের মনোনয়ন। বৈধরা হলেন-নূরুল ইসলাম সুজন (আওয়ামী লীগ), নাদিরা আকতার (বিএনপি), লুৎফর রহমান রিপন (জাতীয় পার্টি), ব্যারিস্টার তাসমিয়া প্রধান জুই (জাগপা), আশরাফুল আলম (সিপিবি), ফয়জুর রহমান মিঠু (ন্যাশনাল পিপলস পার্টি) ও মো. কামরুল হাসান প্রধান (ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ)।
রংপুর
রংপুর-১: মনোনয়ন বাতিল হয়েছে- আসাদুজ্জামান বাবলু (স্বতন্ত্র), সিএম সাদিক (স্বতন্ত্র) ও আলী মোহাম্মদ আলমগীরের (স্বতন্ত্র)। বৈধরা হলেন- মসিউর রহমান রাঙ্গা (জাতীয় পার্টি), রইচ আহম্মেদ (বিএনপি), মোবাররক হোসেন সুজন (বিএনপি), ওয়াহেদুজ্জামান মাবু (বিএনপি), মোক্তার হোসেন (ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ), শাহ্ মো. রহমতুল্লাহ (নাগরিক ঐক্য) ইশা মোহাম্মদ সবুজ (ন্যাশনাল পিপলস পার্টি)।
রংপুর-২: স্বতন্ত্র প্রার্থী বিশ্বনাথ বিটু, কুমারেশ রায়ের (জাসদ) মনোনয়ন বাতিল হয়েছে। বৈধরা হলেন-বর্তমান এমপি আহসানুল হক চৌধুরী ডিউক, জাতীয় পার্টির আসাদুজ্জামান চৌধুরী সাবলু ও জিয়া উদ্দিন বাবলু, বিএনপির মোহাম্মদ আলী সরকার ও মাহফুজ উন নবী ডন, স্বতন্ত্র প্রার্থী আনিছুর রহমান ম-ল, ইসলামী আন্দোলনের মো. আশরাফ আলী, বিকল্পধারার হারুন অর রশিদ, জাকের পার্টির আশরাফ উজ্জামান।
রংপুর-৩: স্বতন্ত্র প্রার্থী হাবিবুল হক ফুলু সরকার ও নাজমুল হকের মনোনয়ন বাতিল। বৈধ প্রার্থীরা হলেন- হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ (জাতীয় পার্টি), বিএনপির মোজাফফর হোসেন ও রিটা রহমান, সাখাওয়াত রাঙ্গা (জাসদ), সাব্বির আহম্মেদ (প্রগতিশীল ডেমোক্র্যাটিক পার্টি), আমিরুজ্জামান পিয়াল (ইসলামী আন্দোলন), আনোয়ার হোসেন বাবলু (বাসদ), আলমগীর হোসেন আলম (জাকের পার্টি), তৌহিদুর রহমান ম-ল (খেলাফত মজলিস), ছামসুল হক (ন্যাশনাল পিপলস পার্টি)।
রংপুর-৪: জাতীয় পার্টির মোস্তফা সেলিম বেঙ্গল ও বিএনপির আমিনুল ইসলাম রাঙ্গার মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে। টিপু মুনসি (আওয়ামী লীগ), বিএনপির এমদাদুল হক ভরসা ও আফছার আলী, আব্দুস সাদেক মিয়া (বাসদ), মাওলানা বদিউজ্জামান (ইসলামী আন্দোলন) বৈধ প্রার্থী।
রংপুর-৫: বিএনপির মমতাজ আলী ও শাহ সোলাইমান ফকির, স্বতন্ত্র প্রার্থী মওদুদা আক্তার ও আবদুল হালিম ম-লের আবেদন বাতিল করা হয়েছে। বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে শুকুর রহমান (আওয়ামী লীগ), এসএম ফখর-উজ-জামান জাহাঙ্গীর (জাতীয় পার্টি) শামীম মিয়া (জাকের পার্টি), মমিনুল ইসলাম (বাসদ), শফিকুল ইসলাম ভোলা ম-ল (ইসলামী আন্দোলন), মোফাকখারুল ইসলাম নবাবকে (নাগরিক ঐক্য)।
রংপুর-৬: বাতিল হয়েছে ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলনের বেলাল হোসেনের মনোনয়নপত্র। বৈধ প্রার্থী হলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী, বিএনপির সাইফুল ইসলাম, খলিলুর রহমান, এনপিপির হুমায়ুন এজাজ লেবিন, সিপিবির অধ্যাপক কামরুজ্জামান ও বিএনএফের এবিএম মাসুদ সরকার মজনু।
ফরিদপুর
ফরিদপুর-১: বাতিল হয়েছে স্বতন্ত্র প্রার্থী লিটন মৃধা ও কামরুন্নাহার, বিএনএফের কামরুল ইসলাম, জাসদের হারুন-অর-রশীদ এবং জাতীয় পার্টির মো. আক্তারুজ্জামানের মনোনয়ন। বৈধ প্রার্থীরা হলেন- আওয়ামী লীগের মঞ্জুর হোসেন বুলবুল, বিএনপির মো. আবু জাফর ও খন্দকার নাসিরুল ইসলাম, এনপিপির মো. জাকারিয়া এবং ইসলামী আন্দোলনের ওয়ালিউর রহমান।
ফরিদপুর-২: মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে সিপিবির হাফিজুর রহমান ওরফে হাফিজের।
বৈধ প্রার্থীরা হলেন- আওয়ামী লীগের সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী, বিএনপির শামা ওবায়েদ ইসলাম ও মো. শহিদুল ইসলাম, জাকের পার্টির মোস্তফা আমীর ফয়সাল, ইসলামিক আন্দোলনের কেএম সরোয়ার এবং খেলাফত আন্দোলনের জয়নুল আবেদীন।
ফরিদপুর-৩: মনোনয়নপত্র বাতিল প্রার্থীরা হলেন- মোহাম্মদ রুহুল আমিন, এমএ মুঈদ হোসেন খান, মো. বনি আমিন, মীর নিজাম আলী ও মো. ওবায়দুর রহমান। বৈধ প্রার্থীরা হলেন- আওয়ামী লীগের খন্দকার মোশাররফ হোসেন, বিএনপির চৌধুরী কামাল ইবনে ইউসুফ ও নায়বা ইউসুফ, সিপিবির রফিকুজ্জামান মিয়া, ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলনের এমএম নুরুল ইসলাম।
ফরিদপুর-৪ আসনে ১৪ জন মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। এর মধ্যে ১০ জনের মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে। বাতিল হওয়া প্রার্থীরা হলেন- এনপিপির আবদুল লতিফ মিয়া, জাকের পার্টির মুহাম্মদ মশিউর রহমান ওরফে জাদু মিয়া, সিপিবির আতাউর রহমান, ইসলামী আন্দোলনের আবদুল হামিদ মিয়া এবং স্বতন্ত্র কাজী হেদায়েতউল্লাহ সাকলাইন, ফিরোজ কবির চৌধুরী, শাহ মো. আবুল কালাম আজাদ, মো. ইছাহাক মিয়া, এনামুল হক ও কাজী জাফর। বৈধ প্রার্থীরা হলেন- আওয়ামী লীগের কাজী জাফরউল্লাহ, বিএনপির শাহরিয়ার ইসলাম ওরফে শায়লা ও খন্দকার ইকবাল হোসেন ওরফে সেলিম এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী মজিবুর রহমান চৌধুরী।
গোপালগঞ্জ
গোপালগঞ্জ-১ আসন থেকে বাদ পড়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী শামছুল আলম খান চৌধুরী।
গোপালগঞ্জ-৩ আসন থেকে বাদ পড়েছে বিএনপির এসএম জিলানী ও জাতীয় পার্টির অপু শেখ।
শরীয়তপুর
শরীয়তপুর-১: বৈধ প্রার্থীরা হলেন- তোফায়েল আহমেদ (ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ), ইকবাল হোসেন অপু (আ. লীগ), মোদাচ্ছের হোসেন বাবুল (সিপিবি), আব্দুস সামাদ (বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন), মাহদী হাসান (ইসলামী ঐক্যজোট), সিরাজ চৌকিদার (জাসদ-ইনু), নুরুল ইসলাম (জাসদ-রব)। মনোনয়নপত্র বাতিল হওয়া প্রার্থীরা হলেন- বিএনপি মনোনীত সরদার একেএম নাসির উদ্দীন কালু ও জাকের পার্টির প্রার্থী মো. আলমগীর হোসেন।
শরীয়তপুর-২: বৈধ প্রার্থীরা হলেন- হাফেজ মাওলানা শওকত আলী (ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ), ফিরোজ মিয়া (জাসদ-ইনু), একেএম এনামুল হক শামীম (আওয়ামী লীগ), সফিকুর রহমান কিরন (বিএনপি), মাহমুদুল হাসান (বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন)। বাতিল প্রার্থীরা হলেন-জাকের পার্টির বাদল কাজী ও স্বতন্ত্র প্রার্থী সফিউদ্দিন মানিক হাওলাদার।
শরীয়তপুর-৩ (ভেদরগঞ্জ, ডামুড্যা ও গোসাইরহাট) আসনে ৫ জন প্রার্থীর মধ্যে বৈধ প্রার্থী হয়েছেন ৪ জন। বৈধ প্রার্থীরা হলেন- হানিফ মিয়া (বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন), মিয়া নুরুদ্দিন আহাম্মেদ অপু (বিএনপি), নাহিম রাজ্জাক (আওয়ামী লীগ), আব্দুল হান্নান (জাতীয় পার্টি)। মনোনয়নপত্র বাতিল হওয়া প্রার্থী সিপিবির প্রার্থী সুশান্ত ভাওয়াল।
ঠাকুরগাঁও
ঠাকুরগাঁও-১: জাকের পার্টির আল মামুনের মনোনয়নপত্র অবৈধ ঘোষণা করা হয়। বৈধ প্রার্থীরা হলেন- মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর (বিএনপি) রমেশচন্দ্র সেন (আ.লীগ), বলরাম গুহ ঠাকুরতা (ন্যাপ), ইমরান হোসেন চৌধুরী (ওয়ার্কার্স পার্টি), আবদুুল জব্বার (ইসলামী আন্দোলন)।
ঠাকুরগাঁও-২: বৈধ প্রার্থীরা হলেন-দবিরুল ইসলাম (আ.লীগ), জেড মর্তুজা চৌধুরী তুলা (বিএনপি), ডা. আবদুস সালাম (বিএনপি), টি মাহবুবুর রহমান (বিএনপি), মাওলানা আবদুল হাকিম (জামায়াতে ইসলামী) শামসুজ্জোহা (জাকের পার্টি) ও রেজাউল করিম (ইসলামী আন্দোলন)।
ঠাকুরগাঁও-৩: মনোনয়নপত্র অবৈধ ঘোষণা করা হয়েছে এসএম খলিলুর রহমান (বিকল্পধারা), রাজেন্দ্রনাথ রায় (স্বতন্ত্র) অধ্যক্ষ গোপালচন্দ্র রায় (স্বতন্ত্র) ও আবদুল জলিলের (স্বতন্ত্র)। বৈধ প্রার্থী হলেন- জাহিদুর রহমান (বিএনপি), হাফিজউদ্দীন আহমেদ (জাপা), ইমদাদুল হক (স্বতন্ত্র), ইয়াছিন আলী (ওয়ার্কার্স পার্টি), এনামুল হক (বিএনএফ), প্রভাস সমীর শাহজাহান আলম (সিপিবি), নাজিমউদ্দিন (ইসলামী আন্দোলন) ও সফিউল আলম আসাদ (এনপিপি)।
মাদারীপুর
মাদারীপুর-১ বিএনপির নাদিরা আক্তার, জাতীয় পার্টির জহিরুল ইসলাম মিন্টু, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জাফর আহমেদ ও জাকের পার্টির মোহাম্মদ শাহনেওয়াজের মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে। বৈধতা পেয়েছেন- আওয়ামী লীগের নূর-ই-আলম লিটন চৌধুরী ও বিএনপির সাজ্জাদ হোসেন সিদ্দীক।
মাদারীপুর-২ স্বতন্ত্র প্রার্থী আল আমিন মোল্লা এবং এমএ কাদের মোল্লার মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে। বৈধতা পেয়েছেন- আওয়ামী লীগের শাজাহান খান, বিএনপির জাহান্দার আলী জাহান ও মিল্টন বৈদ্য, ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলনের লোকমান হোসেন ও জাকের পার্টির আসাদুজ্জামান আকন।
মাদারীপুর-৩ জাতীয় পার্টির আবদুল খালেকের মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে। বৈধতা পেয়েছেন- আওয়ামী লীগের আবদুস সোবহান গোলাপ, বিএনপির আনিসুর রহমান খোকন এবং ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলনের সৈয়দ বেলায়েত হোসেনের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে।
মানিকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ-১ : মনোনয়ন বাতিল হয়েছে বিএনপির তোজাম্মেল হক তোজা, জাকের পার্টির আতাউর রহমানের। বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে নাঈমুর রহমান দুর্জয় (আ. লীগ), এসএ জিন্নাহ কবির ও খোন্দকার আবদুল হামিদ ডাবলু (বিএনপি), খোরশেদ আলম (ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ), ফারুক হোসেন আসাদ (মুসলিম লীগ), আফজাল হোসেন জকি (জাসদ) এবং আনোয়ারুল হকের (স্বতন্ত্র) মনোনয়ন।
মানিকগঞ্জ-২ : মনোনয়ন বাতিল হয়েছে বিএনপির মঈনুল ইসলাম খান শান্ত, আবিদুর রহমান খান রোমান, এসএম আবদুল মান্নান (জাপা), মোশারফ হোসেন (স্বতন্ত্র) ও মাসুম মিয়ার (স্বতন্ত্র)। বৈধ প্রার্থীরা হলেন মমতাজ বেগম (আ. লীগ), গোলাম সারোয়ার মিলন (বিকল্পধারা), ফেরদৌস আহমেদ আসিফ (তরিকত ফেডারেশন) ও মোহাম্মদ আলী (ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ)।
মানিকগঞ্জ-৩ : বিএনপির আতাউর রহমান আতান মনোনয়ন বাতিল হয়েছে। বৈধ প্রার্থীরা হলেন জাহিদ মালেক স্বপন (আ. লীগ), আফরোজা খান রিতা (বিএনপি), মফিজুল ইসলাম খান কামাল (গণফোরাম), জহিরুল আলম রুবেল (জাপা), ইব্রাহিম হোসেন (ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ) এবং বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির রফিকুল ইসলাম অভি।
নরসিংদী
নরসিংদী-১ : ইসলামী ঐক্যজোটের মাওলানা মো. ইসহাকের মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে। মনোনয়ন বৈধতা পেয়েছেন- আওয়ামী লীগের মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম, বিএনপির খায়রুল কবির খোকন, জাতীয় পার্টির শাফিকুল ইসলাম, গণফ্রন্টের জাকির হোসেন, জাকের পার্টির অ্যাডভোকেট আরিফ, কাউছার আহমেদ হালিম (স্বতন্ত্র), মোবারক হোসেন আখন্দের (বাসদ)।
নরসিংদী ২ : মনোনয়ন বাতিল হয়েছে জাসদের জায়েদুল কবির, স্বতন্ত্র প্রার্থী আলতামাশ কবির ও মহসিন আলী, বিকল্পধারার দেলোয়ার হোসেন, স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. দুলাল মিয়ার। আওয়ামী লীগের ডা. আনোয়ারুল আশরাফ খান দিলীপ, বিএনপির ড. আবদুল মঈন খান, বিএনএফের ছাবিকুর নাহার উর্মি, ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলনের আরিফুল হক ও জাতীয় পার্টির আজম খানের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা হয়েছে।
নরসিংদী-৩ : আওয়ামী লীগের জহিরুল হক ভুঁইয়া মোহন, বিএনপির সানাউল্লাহ মিয়া ও মনজুর এলাহী আকরাম হোসেন মিন্টু, বতর্মান এমপি সিরাজুল ইসলাম মোল্লা (স্বতন্ত্র), যুক্তফ্রন্টের জগলুল হায়দার আফ্রিক, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের ওয়াজেদ হোসেন ভুঁইয়া, এনপিপির ড. আলতাফ হোসেন, জাকের পার্টির রাজিব হোসেন ও জাপার আলমগীর কবিরের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা হয়েছে।
নরসিংদী-৪ : আওয়ামী লীগের নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন, বিএনপির সরদার সাখাওয়াত হোসেন বকুল ও আবদুল কাদের ভূঁইয়া জুয়েল, জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের সানাউল হক নীরু, এনপিপির দেলোয়ার হোসেন খোকন, সিপিবির কাজী সাজ্জাদ জহির চন্দন, ইসলামী আন্দোলনের মাওলানা মুজিবর রহমান, জাপার নেওয়াজ আলী ভুঁইয়া, জাকের পার্টির ওয়াইজ উদ্দিন আকন্দ এবং স্বতন্ত্র মোহাম্মদ মিলন মিয়ার মনোনয়নপত্র বৈধ।
নরসিংদী ৫ : আওয়ামী লীগের রাজিউদ্দিন আহমেদ রাজু, বিএনপির আশরাফ উদ্দিন বকুল ও একে নেছার উদ্দিন, ঐক্যফ্রন্টের নাজমুল হক শিকদার, জাতীয় পার্টির মেহেরুন নেছা খান হেনা ও এমএ সাত্তার, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আবদুল মোমেন, বিএনএফের বিটু মিয়ার প্রার্থিতা বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে। স্বতন্ত্র প্রার্থী অহিদুল ইসলামের মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে।
রাজবাড়ী
রাজবাড়ী-১ : এনপিপির নাজমুল হক খানের মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে। তবে আওয়ামী লীগের কাজী কেরামত আলী, বিএনপির মোহাম্মদ আসলাম মিয়া ও আলী নেওয়াজ মাহমুদ খৈয়ম, জাতীয় পার্টির আকতারুজ্জামান হাসানসহ ৬ প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে।
রাজবাড়ী-২ : স্বতন্ত্র প্রার্থী নুর ইসলাম মিয়ার মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে। বৈধতা পেয়েছেন- আওয়ামী লীগের জিল্লুল হাকিম, বিএনপির নাসিরুল হক সাবু ও মুহাম্মদ হারুনুর রশিদ, জাসদের (রব) সদরুল আমিন হাবিব, গণফোরামের ইমাম উদ্দিন চৌধুরী এবং জাপার এবিএম নুরুল ইসলামসহ ১০ প্রার্থী।
জয়পুরহাট
জয়পুরহাট-১ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী আলেয়া বেগম এবং বিএনপির ফজলুর রহমানের মনোনয়নপত্র অবৈধ ঘোষণা করা হয়েছে। বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে- আওয়ামী লীগের সামছুল আলম দুদু, বিএনপির মমতাজ উদ্দীন ম-ল ও ফয়সল আলীম, জাতীয় পার্টির তিতাস মোস্তফা, বাসদের ওয়াজেদ পারভেজ, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের ডা. দেওয়ান জহুরুল ইসলাম, স্বতন্ত্র প্রার্থী ডা. ফজলুর রহমান সাঈদের মনোনয়ন।
জয়পুরহাট-২ আসন থেকে মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে, আওয়ামী লীগের আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন, জাসদের আবুল খায়ের সাকোয়াত হোসেন, বিএনপির ইঞ্জিনিয়ার গোলাম মোস্তফা ও এইএম খলিলুর রহমান, জাতীয় পার্টির আবুল কাশেম রিপন, ইসলামী আন্দোলনের মাওলানা আবদুল বাকী ও বাসদের শাহ জামান তালুকদারের।
নাটোর
নাটোর-১ আসনে সাম্যবাদী দলের বিরেন সাহার মনোনয়ন বাতিল হয়েছে। বৈধ মনোনয়নপত্রের মধ্যে রয়েছে- আওয়ামী লীগের শহিদুল ইসলাম বকুল ও কর্নেল (অব) রমজান আলী, বিএনপির কামরুন্নাহার শিরিন এবং তাইফুল ইসলাম টিপু, জাতীয় পার্টির আবু তালহা, ইসালামী আন্দোলনের ছালেকুজ্জামান, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের মঞ্জুরুল ইসলাম বিমল, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির আনছার আলী দুলাল, ওয়ার্কার্স পার্টির ইব্রাহিম খলিল, জাসদের মোয়াজ্জেম হোসেন।
নাটোর-২ আসনে বিএনপির রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলুর মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে। বৈধ প্রার্থীর মধ্যে রয়েছে- আওয়ামী লীগের শফিকুল ইসলাম শিমুল, বিএনপির সাবিনা ইয়াসমিন ছবি, জাতীয় পার্টির মজিবুর রহমান, ইসলামী আন্দোলনের আমেল চৌধুরী।
নাটোর-৩ আসনের বৈধ প্রার্থীর মধ্যে রয়েছেন- আওয়ামী লীগের জুনাইদ আহমেদ পলক, বিএনপির দাউদার মাহমুদ ও আনোরুল ইসলাম আনু, জাতীয় পার্টির আনিছুর রহমান, ইসলামী আন্দোলনের শাহ মোহাম্মদ মোস্তফা ওলিউল্লাহ, বিকল্পধারার মঞ্জুরুল আলম হাসু, ওয়ার্কার্স পার্টির মিজানুর রহমান মিজান।
নাটোর-৪ আসনে জামায়াতের দেলোয়ার হোসেন, জাতীয় পার্টির আলাউদ্দিন মৃধা, জাসদের ডিএম আলম, মুসলিম লীগের শান্তি রিবেরুর মনোনয়ন বাতিল হয়েছে। বৈধ প্রার্থীর মধ্যে রয়েছেন- আওয়ামী লীগের আবদুল কুদ্দুস, বিএনপির মোজাম্মেল হক, আবদুল আজিজ ও জন গোমেস, ইসলামী আন্দোলনের বদরুল আমিন, ন্যাপ ভাসানীর হারুনূর রশিদ বুলবুল, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের মুন্সি শহিদুল ইসলাম ও জামায়াতের আবদুল হাকিম।
নওগাঁ
নওগাঁ-১ আসনে এলডিপির আবু হেনা মোস্তফা কামাল, নওগাঁ-২ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী ড. আখতারুল আলম, মতিবুল ইসলাম, বিকল্পধারার আবদুর রউফ মান্নান, নওগাঁ-৪ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী আবদুর রাকিব, আফজাল হোসেন, নওগাঁ-৫ আসনে বিএনপির নাজমুল হক সনি, জাতীয় পার্টির ইফতারুল ইসলাম বকুল, নওগাঁ-৬ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী আনোয়ার হোসেন হেলালের মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে। নওগাঁ-৪ আসনে আবদুল বাকী মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করে নিয়েছেন।
পাবনা
পাবনার ৫ আসনে ৪২ প্রার্থীর মধ্যে ৪ প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে। তারা হলেন, পাবনা-১ আসনে বিএনপির সালাহ উদ্দিন খাঁন, পাবনা-৩ আসনে বিএনপির হাসাদুল ইসলাম ও স্বতন্ত্র প্রার্থী হাসানুল ইসলাম রাজা এবং পাবনা-৫ আসনে খেলাফত আন্দোলনের ইসমাইল হোসেন।
পাবনা-১ আসনে বৈধ প্রার্থীরা হলেন- শামসুল হক টুকু (আ. লীগ), নজরুল ইসলাম (ওয়ার্কার্স পার্টি), অধ্যাপক আবু সাইয়িদ (গণফোরাম), আবদুল বাসেত খান (স্বতন্ত্র), জুলহাস নাঈন (গণসংহতি আন্দোলন) মোহাম্মদ নাজিবুর রহমান (স্বতন্ত্র), সরদার শাহজাহান (জাতীয় পার্টি), আবদুল মতিন (ইসলামী আন্দোলন, বাংলাদেশ চরমোনাই), শাখাওয়াত হোসেন (এনপিপি), শরিফুল ইসলাম (তরিকত ফেডারেশন), ডা. শফিকুল ইসলাম (মুসলিম লীগ)।
পাবনা-২ আসনে আহমেদ ফিরোজ কবির (আ.লীগ), সেলিম রেজা হাবিব (বিএনপি), হাসান জাফির তুহিন (বিএনপি), আবদুল হালিম সাজ্জাদ (বিএনপি), ইউনুস আলী (ইসলামী আন্দোলন), সাখাওয়াত হোসেন (এনপিপি), শামসুর রহমান (তরিকত ফেডারেশন) ও রেজাউল রহিম (জাসদ)।
পাবনা-৩ আসনে মকবুল হোসেন (আ. লীগ), আনোয়ারুল ইসলাম (বিএনপি), ফখরুল আজম (বিএনপি), আবদুল মোত্তালিব (ইসলামী অন্দোলন), খাইরুল আলম (গণতন্ত্রী পার্টি)।
পাবনা-৪ আসনে শামসুর রহমান শরীফ ডিলু (আ. লীগ), হাবিবুর রহমান হাবিব (বিএনপি), সিরাজুল ইসলাম (বিএনপি), জামায়াতের আবু তালেব মণ্ডল (স্বতন্ত্র), মাওলানা আবদুল জলিল (ইসলামী আন্দোলন), আবদুর রশিদ শেখ (এনপিপি)।
পাবনা-৫ আসনে গোলাম ফারুক প্রিন্স (আ. লীগ), শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস (বিএনপি), মামুনুর রশীদ খান (বিএনপি), জামায়াত নেতা অধ্যক্ষ মাওলানা ইকবাল হুসাইন (স্বতন্ত্র), মো. আরিফ বিল্লাহ (ইসলামী আন্দোলন), মো. আবু দাউদ (এনপিপি), মো. জাকির হোসেন (ওয়ার্কার্স পার্টি), আবদুল কাদের খান কদর (জাতীয় পার্টি)।
রাজশাহী
রাজশাহী-১ : ওমর ফারুক চৌধুরী (আ.লীগ), আভা হক (বিএনপি), আবদুল মান্নান (ইসলামী আন্দোলন) ও রফিকুল ইসলাম পিয়ারুল (ওয়ার্কার্স পার্টি)। বাতিল হয়েছে ব্যারিস্টার আমিনুল হক (বিএনপি), অধ্যাপক মুজিবুর রহমান (স্বতন্ত্র), শাহাদত হোসেন (বিএনপি), সালাহ উদ্দিন বিশ্বাস (স্বতন্ত্র), সাইদুর রহমান (স্বতন্ত্র), শহিদুল কবির শিবলী (স্বতন্ত্র) ও সুজা উদ্দিন (স্বতন্ত্র)।
রাজশাহী-২ : ফজলে হোসেন বাদশা (ওয়ার্কার্স পার্টি), মিজানুর রহমান মিনু (বিএনপি), সাহিদ হাসান (বিএনপি), খন্দকার মোস্তাফিজুর রহমান ডালিম (জাতীয় পার্টি), ফয়সাল হোসেন (ইসলামী আন্দোলন) এবং এনামুল হক (সিপিবি)। আর বাতিল হয়েছে সাইফুল ইসলাম স্বপন (এনপিপি) ও মাসুদ রানা (স্বতন্ত্র)।
রাজশাহী-৩ : আয়েন উদ্দিন (আ.লীগ), অ্যাডভোকেট শফিকুল হক মিলন (বিএনপি), ফজলুর রহমান (ইসলামী আন্দোলন), সাজ্জাদ আলী (সাম্যবাদী দল) এবং মনিরুজ্জামান (এলডিপি)। বাতিল হয়েছে একেএম মতিউর রহমান মন্টু (বিএনপি), শাহাবুদ্দিন বাচ্চু (জাতীয় পার্টি), অধ্যাপক মাজেদুর রহমান (স্বতন্ত্র), সাবেক এমপি মেরাজ উদ্দিন মোল্লা (স্বতন্ত্র) ও আতিকুর রহমান (স্বতন্ত্র)।
রাজশাহী-৪ : এনামুল হক (আ.লীগ), আবু হেনা (বিএনপি) ও তাজুল ইসলাম (ইসলামী আন্দোলন)। বাতিল হয়েছে সাবেক এমপি অধ্যাপক আবদুল গফুর (বিএনপি) ও সরদার সিরাজুল করিম (যুক্তফ্রন্ট)।
রাজশাহী-৫ : মুনসুর রহমান (আ.লীগ), অধ্যাপক নজরুল ইসলাম ম-ল (বিএনপি), মাহমুদা হাবীবা (বিএনপি), আবুল হোসেন (জাতীয় পার্টি), মখলেসুর রহমান (বিএনএফ) ও সাবেক এমপি তাজুল ইসলাম মো. ফারুক (স্বতন্ত্র)। বাতিল হয়েছে সাবেক এমপি অ্যাডভোকেট নাদিম মোস্তফা (বিএনপি), আবু বকর সিদ্দিক (বিএনপি), ওবাইদুর রহমান (স্বতন্ত্র) ও রুহুল আমিন (ইসলামী আন্দোলন)।
রাজশাহী-৬ : শাহরিয়ার আলম (আ.লীগ), বজলুল হক (বিএনপি)। বাতিল হয়েছে আবু সাঈদ চাঁদ, নুরুজ্জামান খান মানিক (বিএনপি) ও আবদুর রাজ্জাক (এনডিএম)।
বগুড়া
বগুড়া-১ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী টিপু সুলতান ও ইউনুছ আলী, বগুড়া-২ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী আবুল কাশেম ফকির ও মোস্তাফিজার রহমান মোস্তা, বগুড়া-৩ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী আবদুল মজিদ, তাজউদ্দিন মণ্ডল ও আবদুল মহিত তালুকদার, বগুড়া-৪ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী জাহিদুর রহমান, আহসানুল হক, হিরো আলম, ইউনুছ আলী মণ্ডল, আওয়ামী লীগের কামাল উদ্দিন কবিরাজ, স্বতন্ত্র প্রার্থী মাওলানা তায়েব আলী, বগুড়া-৫ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী তহমিনা জামান হিমিকা, বিকল্পধারার মাহবুব আলী, স্বতন্ত্র প্রার্থী দবিবুর রহমান, বগুড়া-৬ আসনে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া, বিএনপির মাহবুবর রহমান, জাকের পার্টির ফয়সাল বিন শফিক, বগুড়া-৭ আসনে খালেদা জিয়া ও মোরশেদ মিলটন, আওয়ামী লীগের ডা. মোস্তফা আলম নান্নু, স্বতন্ত্র প্রার্থী ফেরদৌস আরা খান, রেজাউল করিম বাবলু ও জাসদের আবদুর রাজ্জাকের মনোনয়ন বাতিল হয়েছে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ
চাঁপাইনবাবগঞ্জের ৩টি আসনে চার জনের মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে। বাতিলকৃতরা হলেন-চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী শামসুল হুদা ও চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী খুরশিদ আলম, স্বতন্ত্র ইয়াহিয়া খান এবং ডা. তৈয়ব আলী।
জামালপুর
জামালপুর-১ আসনে আওয়ামী লীগ, বিএনপি ও অন্যান্য দল থেকে ১০ জন মনোনয়নপত্র দাখিল করেন। গতকাল মনোনয়নপত্র বাছাইয়ে বিএনপির এক প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিল হয়। বাকি নয়জনের মনোনয়ন বৈধতা পায়। তারা হলেন- আবুল কালাম আজাদ (আওয়ামী লীগ), নুর মোহাম্মদ (আওয়ামী লীগ), মুক্তিযোদ্ধা আবদুল কাইয়ুম (বিএনপি), শাহাদাৎ বিন জামান শোভন (বিএনপি), এমএ সাত্তার (জাপা), সিরাজুল হক (গণফোরাম), আবদুল মজিদ (ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ), সুরুজ্জামান (ন্যাপ), জাহাঙ্গীর আলম (বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি)।
জামালপুর-২ (ইসলামপুর) আসনে ৭ বৈধ প্রার্থী হলেন- মো. ফরিদুল হক খান (আওয়ামী লীগ), এ ই সুলতান মাহমুদ বাবু (বিএনপি), এএসএম আবদুল হালিম (বিএনপি), মো. আনোয়ার হোসেন (বিএনপি), মোস্তফা আল মাহমুদ (জাপা-এরশাদ), মনজুরুল আহসান খান (সিপিবি) এবং হাফেজ মো. মিনহাজ উদ্দিন (ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ)।
জামালপুর-৩ আসনে মাসুম বিল্লাহ (বিকল্পধারা) ঋণখেলাপি হওয়ায় এবং নঈম জাহাঙ্গীর (গণফোরাম) স্বাক্ষর জাল থাকায়, মো. শফিকুর রহমান (স্বতন্ত্র প্রার্থী) হলফনামায় বাৎসরিক আয়, নির্বাচনী ব্যয়ের উৎস ও স্বাক্ষর না থাকায় মনোনয়ন বাতিল হয়েছে।
জামালপুর-৩ আসনে বৈধ প্রার্থী মির্জা আজম (আওয়ামী লীগ), মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল (বিএনপি), মো. বদরুদ্দোজা (বিএনপি), মো. মুনজুর আহাদ ইসলাম (জাপা-এরশাদ), শিবলুল বারী রাজু (সিপিবি), মো. আবদুল হাকিম শান্তি (জাকের পার্টি), মো. বোরহান উদ্দিন (ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ) এবং মো. মোতালেব হোসেন (বাংলাদেশ মুসলিম লীগ)।
জামালপুর-৪ আসনে সাত প্রার্থীর মধ্যে বৈধ পাঁচজন এবং দুই প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে। বৈধ প্রার্থী ডা. মুরাদ হাসান (আওয়ামী লীগ), মোস্তফা বাবুল (বিএনএফ), রবিউল ইসলাম তরফদার (গণফোরাম), আলী আকবর (ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ), মোখলেশুর রহমান বস্তু (জাপা)।বাতিল প্রার্থীরা হলেন মুহাম্মদ মামুনুর রশিদ (জাপা) ও ফরিদুল কবির তালুকদার শামীম (বিএনপি)।
জামালপুর-৫ (সদর) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী প্রকৌশলী মোহাম্মদ আলী ও জাতীয় পার্টির মো. কাজী নজরুল ইসলামের (জাপা) মনোনয়ন বাতিল হয়েছে। এ আসনে ১২ বৈধ প্রার্থী হলেন মো. রেজাউল করিম হীরা (আওয়ামী লীগ), মো. মোজাফফর হোসেন (আওয়ামীর লীগ), শাহ মো. ওয়ারেছ আলী মামুন (বিএনপি), সিরাজুল হক (বিএনপি), শেখ মো. আক্কাছ আলী (সিপিবি), আমীর উদ্দিন (জেএসডি), মো. বাবর আলী খান (জাতীয় পার্টি-জেপি), মো. আবদুল করিম সরকার (বিএনএফ), সৈয়দ ইউনুছ আহাম্মেদ (ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ), আল আমীন রহমান (বাংলাদেশ মুসলিম লীগ), মো. বেলাল উদ্দিন (খেলাফত আন্দোলন) এবং মো. নজরুল ইসলাম আকন্দ (জাকের পার্টি)।
খুলনা
খুলনার ৬টি আসনে যাচাই-বাছাই শেষে ৪ প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিল করা হয়েছে। তারা হলেন এরশাদুজ্জামান ডলার(জাতীয় পার্টি), খুলনা-৬ আসনে শফিকুল আলম মনা (বিএনপি), সুব্রত কুমার বাইন (স্বতন্ত্র) ও আব্দুল কাদের (স্বতন্ত্র)। এ ছাড়া খুলনা-১, ২, ৩, ৪, ৫ ও ৬ আসনের বাকি ৪৭ জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন।
বাগেরহাট
বাগেরহাটের ৪টি আসনে মোট ২৯ প্রার্থীর মধ্যে ৩ জনের ফরম বাতিল হয়। এর মধ্যে বাগেরহাট-১ আসনে জাতীয় পার্টির এসএম আল জোবায়ের, বাগেরহাট-২ আসনে জাপার মোস্তাফিজুর রহমানের মনোনয়ন বাতিল হয়। এ ছাড়া বাগেরহাট-৪ (মোরেলগঞ্জ-শরণখোলা) আসনে ন্যাশনাল পিপলস পার্টির (এনপিপি) মো. আমিনুল ইসলাম মনোনয়ন বাতিল হয়। এতে ৪টি আসনে বৈধ প্রার্থীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২৬ জন।
মনোনয়নপত্র বাতিল হওয়া প্রার্থীরা হলেন- বাগেরহাট-১ আসনে জাতীয় পার্টির এসএম আল জোবায়ের, বাগেরহাট-২ আসনে জাতীয় পার্টির মোস্তাফিজুর রহমান, বাগেরহাট-৪ আসনে ন্যাশনালস পিপলস পার্টির (এনপিপি) মো. আমিনুল ইসলাম খান।
বৈধ হওয়া প্রার্থীরা হলেন বাগেরহাট-১ আসনে আওয়ামী লীগের শেখ হেলাল উদ্দিন, বিএনপির ইঞ্জিনিয়ার শেখ মাসুদ রানা, এসএম মুজবিুর রহমান, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মো. লিয়াকত আলী শেখ ও বাংলাদেশ মুসলিম লীগের এমডি শামসুল হক।
বাগেরহাট-২ আসনে শেখ হেলাল উদ্দিনের ছেলে শেখ তন্ময়, বিএনপির এম এ সালাম, আকরাম হোসেন তালিম, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মো. আব্দুল আউয়াল, বাংলাদেশ কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) খান সেকেন্দার আলী, জাকের পার্টির খান আরিফুর রহমান, স্বতন্ত্র প্রার্থী এস.এম আজমল হোসেন, রেজাউর রহমান মন্টু।
বাগেরহাট-৩ আসনে আওয়ামী লীগের তালুকদার আব্দুল খালেকের স্ত্রী হাবিবুন নাহার, বিএনপির ড. ফরিদুলইসলাম, জামায়াতের এ্যাড. আব্দুল ওয়াদুদ, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের শাহজালাল সিরাজী, জাকের পার্টির মো. রেজাউল শেখ, জাতীয় পার্টির মো. সেকেন্দার আলী মনিরের মনোনয়ন বৈধ বিবেচিত হয়।
বাগেরহাট-৪ আসনে আওয়ামী লীগের ডা. মোজাম্মেল হোসেন, বিএনপির কাজী খায়রুজ্জামান শিপন এবং জেলা জামায়াত নেতা অধ্যক্ষ আব্দুল আলিম, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের অধ্যক্ষ আব্দুল মজিদ, বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্টের (বিএনফ) মো. রিয়াদুল ইসলাম আফজাল, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির মো. শরিফুজ্জামান তালুকদার, জাতীয় পার্টির সোমনাথ দে মনোনয়নপত্র দাখিল করেন। ২৯ জন প্রার্থীর মধ্যে ৩ জনের মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়।
চুয়াডাঙ্গা
চুয়াডাঙ্গার দুটি আসনে জাকের পার্টি, মুসলিম লীগ ও জামায়াতে ইসলামীর প্রার্থীসহ ৪ জনের মনোনয়ন বাতিল করা হয়েছে। চুয়াডাঙ্গা-১ আসনে ১১ জনের মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে জাকের পার্টির প্রার্থী আলমাছ হোসেন ও মুসলিম লীগের প্রার্থী মেরিনা আক্তারের মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়। চুয়াডাঙ্গা-২ আসনে ৭ জনের মধ্যে জামায়াত সমর্থিত প্রার্থী রুহুল আমিন ও স্বতন্ত্র প্রার্থী নুর হাকিমের মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়।
চুয়াডাঙ্গা-১ আসনে বৈধ্য প্রার্থীরা হলেন- আওয়ামী লীগের হুইপ সোলায়ান হক জোয়ার্দ্দার ছেলুন, বিএনপির শামসুজ্জামান দুদু, অহিদুল ইসলাম বিশ্বাস, লে. কর্নেল (অব.) সৈয়দ কামরুজ্জামান ও শরীফুজ্জামান শরীফ, জাতীয় পার্টির সোহরাব হোসেন, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জহুরুল ইসলাম, জাসদের মো. সবেদ আলী ও জেএসডির মো. তৌহিদ হোসেন।
চুয়াডাঙ্গা-২ আসনে বৈধরা হলেন- আওয়ামী লীগের আলী আজগর টগর, বিএনপির মাহমুদ হাসান খান বাবু, ইসলামী আন্দোলনের হাসানুজ্জামান, বাংলাদেশ ওয়ার্কার্স পার্টির সিরাজুল ইসলাম শেখ, জাকের পার্টির আব্দুল লতিফ যুবরাজ ও গণফ্রন্টের শেখ লালন আহমেদ।
সাতক্ষীরা
সাতক্ষীরা-১ আসনে ১৪ জনের মধ্যে পাঁচজনের মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে। তারা হলেন- বিএম নজরুল ইসলাম (আ.লীগ), বিশ্বজিত সাধু (আ.লীগ), এসএম মুজিবুর রহমান (আ.লীগ), নুরুল ইসলাম (আ.লীগ) ও ন্যাপের হায়দার আলীর মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে।
এ আসনে বৈধ প্রার্থীরা হলেন অ্যাড. মুস্তফা লুৎফুল্লাহ (ওয়ার্কার্স পার্টি), প্রকৌশলী শেখ মুজিবর রহমান (আ.লীগ), হাবিবুল ইসলাম হাবিব (বিএনপি), শাহানারা পারভীন (বিএনপি), ওবায়দুস সুলতান বাবলু (জাসদ), এএফএম আসাদুল হক (ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলন), আব্দুর রশিদ (বিএনপিপি), সৈয়দ দিদার বখত, (জাতীয় পার্টি) ও আব্দুল আজিজুর রহমান (বাম গণতান্ত্রিক জোট)।
সাতক্ষীরা-২ আসনে জেএসডির আফসার আলীর মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে। এ আসনে বৈধরা হলেন সাতক্ষীরা-২ সদর আসনে মীর মোস্তাক আহমেদ রবি (আ.লীগ), রহমাতুল্লাহ পলাশ, (বিএনপি), আব্দুল আলিম (বিএনপি), শেখ আজহার হোসেন (জাতীয় পার্টি), শেখ মাতলুব হোসেন লিয়ন (জাতীয় পার্টি), মুহাদ্দিস আব্দুল খালেক (বিএনপি-জামায়াত) নিত্যানন্দ সরকার (বামগণতান্ত্রিক জোট), মুফতি রবিউল ইসলাম (ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলন), ড. রবিউল ইসলাম খান (নাগরিক ঐক্য) ও জুলফিকার রহমান (বিএনপিপি)।
সাতক্ষীরা-৩ আসনে কারও মনোনয়নপত্র বাতিল হয়নি। বৈধ প্রার্থীরা হলেন ডা. আ ফ ম রুহুল হক (আ.লীগ), ডা. শহিদুল আলম (বিএনপি), মাওলানা হাফেজ রবিউল বাশার (জামায়াত) ও মো. ইসহাক আলী (ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলন)।
সাতক্ষীরা-৪ আসনে খলিলুর রহমানের (স্বতন্ত্র) মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে। এ আসনে বৈধ প্রার্থীরা হলেন জগলুল হায়দার (আ.লীগ), গাজী নজরুল ইসলাম (জামায়াত), কাজী আলাউদ্দীন (বিএনপি), মো. আব্দুল করিম (ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলন), আব্দুস সাত্তার মোড়ল (জাতীয় পার্টি), এইচএম গোলাম রেজা (যুক্তফ্রন্ট), আব্দুস সালাম (বিএনপি) ও মো. রবিউল ইসলাম জোয়ার্দ্দার (স্বতন্ত্র)।
মাগুরা
মাগুরার দুটি আসনে ৪ প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে। বাতিল হওয়া প্রার্থীরা হচ্ছেন মাগুরা-১ আসনের গণফোরামের প্রার্থী ডা. মিজানুর রহমান, স্বতন্ত্র প্রার্র্থী কুতুবুল্লাহ হোসেন মিয়া কুটি ও কাজী রেজাউল হোসেন এবং মাগুরা-২ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী খন্দকার মেহেদী আল মাসুদ।
কুষ্টিয়া
কুষ্টিয়ার ৪টি আসনে ৯ জনের মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে। এদের মধ্যে কুষ্টিয়া-১ (দৌলতপুর) আসনে আওয়ামী লীগের আফাজ উদ্দিন আহমেদ, জাসদের (বাদল) অধ্যক্ষ রেজাউল হক ও মুসলিম লীগ প্রার্থী আব্দুল খালেক সরকারের মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে।
কুষ্টিয়া-২ জামায়াতের আবদুল গফুর ও বশির আহমেদের, কুষ্টিয়া-৪ আসনে আওয়ামী লীগের আব্দুর রউফ এবং একই আসনে ন্যাশনাল পিপলস পার্টির প্রার্থী মেহেদী হাসান, জাকের পার্টির তসির উদ্দিন ও জাসদের (ইনু) রোকনুজ্জামান রোকনের মনোনয়নপত্র অবৈধ ঘোষিত হয়েছে।