
এদিকে, চতুর্থ দিনের মতো এডিসের লার্ভার বিরুদ্ধে চিরুনি অভিযান পরিচালনা করছে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন। আজ এক নম্বর থেকে ৩৬ নম্বর ওয়ার্ড পর্যন্ত চলছে এ কার্যক্রম। প্রতিটি ওয়ার্ডকে ১০টি ব্লক এবং প্রতিটি ব্লককে ১০টি সাব ব্লকে ভাগ করে ওষুধ ছিটানো হচ্ছে। অভিযানের অংশ হিসেবে প্রতিটি বাসা বাড়ি, ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যাচ্ছেন মশক কর্মীরা।
মঙ্গলবার থেকে শুরু হওয়া কার্যক্রমে এ পর্যন্ত ৬৫৮টি বাড়িতে অভিযান চালানো হয়েছে। এর মধ্যে ৫৬টি বাড়িতে এডিসের লার্ভা পাওয়া গেছে। এসব বাড়ির মালিকদের সতর্ক করা হয়েছে। ১৫ দিনের মধ্যে সেসব বাড়িতে আবারো লার্ভা পাওয়া গেলে আর্থিক জরিমানার পাশাপাশি কারাদণ্ডের হুঁশিয়ারিও দিয়েছে সিটি করপোরেশন।
অভিযানে ১৯ প্রতিষ্ঠানকে ১১ লাখ ৪৫ হাজার টাকা জরিমানা করেছে উত্তর ঢাকার ভ্রাম্যমাণ আদালত। দক্ষিণ ঢাকার ৫টি অঞ্চলেও অভিযান পরিচালনা করছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।