এ ওয়ার্ডে ৬ হাজার ৩১ ভোট পেয়ে কাউন্সিলর নির্বাচিত হয়েছেন জাতীয় পার্টি (জাপা) সমর্থিত প্রার্থী শফিকুল ইসলাম সেন্টু। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ডেইজী পেয়েছেন ২ হাজার ৯১ ভোট। এর আগে তিনি সংরক্ষিত ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ছিলেন।
তিনি বলেন, নির্বাচনে হেরে গেলেও আমি জনগণের ভালোবাসা অর্জন করতে পেরেছি। আমি ভালোবেসেছি আমার নেত্রী শেখ হাসিনাকে, ভালোবেসেছি জনগণকে। বিজয়ী হয়ে জনগণের জন্যই কাজ করতে চেয়েছিলাম। পরাজিত হয়ে আমি দুঃখ পাইনি।
আমার দুঃখ আমি আওয়ামী লীগকে এই আসনটি দিতে পারিনি। আমি জনগণের ভালোবাসা অর্জন করতে পেরেছি। আমি আমার নেত্রী শেখ হাসিনার হয়ে জনগণের জন্য কাজ করেছি, আগামীতেও করতে চেয়েছিলাম। আমার সেই ইচ্ছা ছিলো, শক্তি ছিলো।
তিনি আরও বলেন, ভোটের দিনে আমার প্রতিদ্বন্দ্বীর পক্ষ থেকে আমার ওপরে যে আচরণ করা হয়েছে সেটা মোটেও শোভনীয় ছিলো না। জয়ের জন্য আমার চেষ্টা ছিলো। কিন্তু এই নোংরা মানুষগুলোর কাছে আমি হেরে গেছি।
উল্লেখ্য, ২০১৮ সালের মার্চে ঢাকার দুই সিটিতে মশা মারতে ‘কামান ব্যবহার’ করে আলোচিত হন ডেইজী। ওই সময় তার মশা নিধনের একটি ভিডিও সামাজিকমাধ্যমে ভাইরাল হয়। অনেকেই তার এমন অ্যাকশনের সমালোচনা করেন।
ডিএনসিসির ফেসবুক পেজে পোস্ট করা ওই ভিডিও ও ছবি পোস্ট করে লেখা হয়- প্যানেল মেয়র সদস্য আলেয়া সারোয়ার ডেইজীর নেতৃত্বে এয়ারপোর্ট এলাকায় মশা নিধনের ওষুধ ছিটানো হচ্ছে।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হওয়া ভিডিওতে দেখা যায়, একটি গাড়ির ওপরে দাঁড়িয়ে আছেন ডেইজী। দুপাশে দাঁড়িয়ে মশা মারার ফগার মেশিন দিয়ে স্প্রে করছেন দুই কর্মী।