
সোমবার সন্ধ্যার পর বসুরহাট রূপালী চত্বরে এক প্রতিবাদ সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।নোয়াখালীর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি খায়রুল আনম সেলিমের নাম উল্লেখ করে কাদের মির্জা বলেন, আজকে অনেকে বিক্রি হয়ে গেছে। যারা আমাদের সঙ্গে থাকে তারাও বিক্রি হয়ে গেছে।
একরাম চৌধুরী ও তার পরিবারের বিরুদ্ধে দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অনেক অভিযোগ রয়েছে। ২০০১ সালে একরাম চৌধুরী আমাদের নেতা ওবায়দুল কাদেরের বিরুদ্ধে সদর ঐক্য বলে নির্বাচন করেছে। কীভাবে তাকে দলে রেখেছে, কে দলের দায়িত্ব দিয়েছে জানি না।
এ সময় তিনি একরামুল করিম চৌধুরীকে হুশিয়ারি দিয়ে বলেন, এই একরাম তোর অস্ত্রবাজি বন্ধ কর। আমি এমন বাপ নই, আমার সন্তানের হাতে আমি অস্ত্র তুলে দিব। আমি অস্ত্রের রাজনীতি কখনো বিশ্বাস করি না। খোদাকে হাজির করে বলতে পারব, অস্ত্রের রাজনীতি আমি ঘৃণা করি।
নোয়াখালীর মেয়র সোহেল আগামীকাল হাজারও নেতাকর্মী একত্র করার পরিকল্পনা নিয়েছে, তা একরামুল করিম চৌধুরী বাধা দেওয়া শুরু করে দিয়েছে। একরাম ও তার লোকজন এখনও অস্ত্র প্রদর্শন করেছে। যুবলীগের এক ত্যাগী কর্মীকে কুপিয়ে হত্যার চেষ্টা করেছে। আমি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করেছি। কিন্তু তাকে পাইনি, তবে তার পিএসকে বিষয়টি জানানো হয়েছে।