এর আগে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট জাইর বলসোনারো বলেছিলেন, তার ছেলে এদুয়ার্দো বলসোনারো ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী আর্নেস্তো আরোহু অগ্নিকাণ্ড মোকাবিলায় সম্ভাব্য মার্কিন সাহায্য নিয়ে আলোচনা করতে ওয়াশিংটন যাচ্ছেন।
উগ্র-ডানপন্থী এ প্রেসিডেন্ট তখন জানিয়েছিলেন, তিনি ট্রাম্পের কাছে সাহায্য চেয়েছেন এবং মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেছেন যে তিনি ব্রাজিলের কাছ থেকে কিছু না শুনে সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন না।
ট্রাম্পের সাথে সাক্ষাৎ শেষে পররাষ্ট্রমন্ত্রী আরোহু সাংবাদিকদের বলেন, এই আগুনের অজুহাত ব্যবহার করে অ্যামাজন বিষয়ে আন্তর্জাতিক ব্যবস্থাপনার কোনো ধারণার প্রচলন হতে পারে না। তবে তিনি বলেন, তার দেশ অন্য দেশের সাথে সহযোগিতার ক্ষেত্রে উন্মুক্ত রয়েছে।
‘এখন যে আগুন আছে তা ইতিমধ্যে মোকাবিলা করা হচ্ছে এবং বেশিরভাগ আগুন নির্বাপণে আমরা সফল,’ উল্লেখ করে তিনি জানান, ট্রাম্পের সাথে বৈঠকে সুনির্দিষ্ট মার্কিন সাহায্য নিয়ে কথা হয়নি। ভূমি পরিষ্কার করার জন্য বেশিরভাগ বৈধভাবে আগুন দেয়া বৃহস্পতিবার ৬০ দিনের জন্য নিষিদ্ধ করেছে ব্রাজিল।
উল্লেখ্য, অ্যামাজন অঞ্চলের প্রায় ৬০ শতাংশ ব্রাজিলে অবস্থিত।
অ্যামাজন বনাঞ্চল বায়ুমণ্ডল থেকে উষ্ণতা বৃদ্ধির জন্য দায়ী কার্বন ডাই অক্সাইড শোষণের অন্যতম কেন্দ্র।