খোলা বাজার২৪, বৃহস্পতিবার, ১০ ডিসেম্বর ২০১৫।।যাত্রীবাহী চলন্ত বাসে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ছাত্রীকে যৌন হয়রানির অভিযোগে দায়ের মামলায় চালকের সহকারী মামুন মিয়াকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। তিন দিন হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে বুধবার তাকে আদালতে হাজির করা হয়। এসময় তার জামিন আবেদন করা হলে ঢাকার মহানগর হাকিম জাহাঙ্গীর হোসেন তা নাকচ করে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
সংশ্লিষ্ট আদালতের পুলিশ কর্মকর্তা উপপরিদর্শক (এসআই) জাহাঙ্গীর হোসেন এ তথ্য জানান। তিনি জানান, মামলার তদন্ত কর্মকর্তা দারুস সালাম থানার (এসআই) রায়হানুজ্জামান এ আসামিকে তিন দিনের রিমান্ড শেষে আদালতে হাজির করে একটি প্রতিবেদন দেন। প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, এই আসামির দেওয়া নাম-ঠিকানা ত্রুটিপূর্ণ। তাই নাম-ঠিকানা যাচাইয়ের জন্য তাকে জামিন না দিয়ে কারাগারে রাখা প্রয়োজন।
গত ৪ ডিসেম্বর ওই ছাত্রী তার গ্রামের বাড়ি মানিকগঞ্জ থেকে শুকতারা পরিবহনের একটি বাসে ঢাকা আসছিলেন। কিছু দূর আসার পর তার পাশে থাকা যাত্রী নেমে যান। তখন পাশের আসনে বসেন চালকের সহকারী মামুন।
এ সময় বাসে মাত্র ১০-১২ জন যাত্রী ছিল। এক পর্যায়ে চালকের সহকারী মামুন তার সঙ্গে ‘অশালীন আচরণ’ শুরু করেন। তিনি প্রতিবাদ করলে মামুন ‘গালিগালাজ’ করতে থাকেন। তারপর ওই ছাত্রী গাবতলী বাসস্ট্যান্ডে নেমে যান। তখনও মামুন তাকে ‘গালিগালাজ’ করেন। পরে ওই ছাত্রী দারুস সালাম থানায় লিখিত অভিযোগ করেন। অভিযোগটি নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা হিসেবে গ্রহণ করা হয়।
গত ৪ ডিসেম্বর ওই ছাত্রী তার গ্রামের বাড়ি মানিকগঞ্জ থেকে শুকতারা পরিবহনের একটি বাসে ঢাকা আসছিলেন। কিছু দূর আসার পর তার পাশে থাকা যাত্রী নেমে যান। তখন পাশের আসনে বসেন চালকের সহকারী মামুন।
এ সময় বাসে মাত্র ১০-১২ জন যাত্রী ছিল। এক পর্যায়ে চালকের সহকারী মামুন তার সঙ্গে ‘অশালীন আচরণ’ শুরু করেন। তিনি প্রতিবাদ করলে মামুন ‘গালিগালাজ’ করতে থাকেন। তারপর ওই ছাত্রী গাবতলী বাসস্ট্যান্ডে নেমে যান। তখনও মামুন তাকে ‘গালিগালাজ’ করেন। পরে ওই ছাত্রী দারুস সালাম থানায় লিখিত অভিযোগ করেন। অভিযোগটি নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা হিসেবে গ্রহণ করা হয়।