খোলা বাজার২৪, সোমবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০১৫: টেকসই উন্নয়নের জন্য অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অপরিহার্য। আর সেজন্য প্রয়োজন ব্যাপক বিনিয়োগ। এক্ষেত্রে শেয়ার বাজারের মাধ্যমে পুঁজি সংগ্রহ করতে পারবেন উদ্যোক্তারা। বিশ্লেষকরা এজন্য পুঁজিবাজারে আরো স্বচ্ছ্বতা, জবাবাদিহিতা প্রতিষ্ঠার তাগিদ দিয়েছেন।
স্বচ্ছ জবাবদিহিমূলক শক্তিশালী পুঁজিবাজার গড়ে তোলার লক্ষ্যে সম্প্রতি ভারতের দ্য সিকিউরিটিস এন্ড একেেচঞ্জ বোর্ড অব ইন্ডিয়ার সাথে সমঝোতা স্মারক সই করেছে বাংলাদেশের পুূঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা।
এর মাধ্যমে দুই দেশ পরস্পরকে কারিগরী সহায়তা, নতুন নতুন পণ্য চালুকরণে পরামর্শ এবং বাজার উন্নয়নে অভিজ্ঞতা বিনিময় করবেন।
বিশ্লেষকদের মতে ভারতীয় পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থার সঙ্গে চুক্তি সেই পদক্ষেপকে এগিয়ে দিবে।
সংশ্লিষ্টরা এ ধরণের চুক্তি কে স্ব্গাত জানিয়েছেন ,তাদের মতে পারস্পরিক সহযোগীতার কারণে বাজার আরো শক্তিশালী হবে।
ডিএসই এর পরিচালক শাকিল রিজভী বলেন, আমাদের অনেক প্রোডাক্ট নেই, যেগুলো ইন্ডিয়াতে বহুল প্রচলিত, আইন-কানুন এবং ক্যাপাসিটি বিল্ডিং এর জন্য সেবির সহযোগীতার ফলে আমরা সেখান থেকে অনেক কিছু শিখতে পারব এবং জানতে পারব।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন এ সমঝোতা স্মারকের মাধ্যমে প্রশিক্ষণ এবং কারিগরী সহায়তা বাড়িয়ে বাংলাদেশের পুঁজিবাজারকে আরো দক্ষ করে তোলা সম্ভব।
পুঁজিবাজার বিশ্লেষক অধ্যাপক আবু আহমদ বলেন,আমাদের ২০টা আইপিইউর দরকার নেই দুইটা ভালো কোয়ালিটি স্টক আসলেই যথেষ্ঠ। এটা আমদের পলিসিমেকারদের সিরিয়াসলি দেখতে হবে। তাহলে স্টক মার্কেটের প্রতি তাদের যে দায়িত্ব সেটা এখানে রিফেক্টেট হত ।
আইনি পরিবর্তন এনে এর মধ্যে বিএসইসি কে শক্তিশালী করা হয়েছে। বিনিয়োগকারীদের স্বার্থরক্ষায় নেয়া হয়েছে বিভিন্ন কর্মসূচী। তারপরও বাজারের স্বচ্ছতা, জবাবাদিহিতার জায়গাটি এখনও তৈরি হয়নি। এমন অভিমত বিশ্লেষকদের