খোলা বাজার২৪, শনিবার,০৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬: একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত জামায়াত নেতা মীর কাসেম আলীর ফাঁসি কার্যকর করতে সরকারের নির্বাহী আদেশ গাজীপুরের কাশিমপুর কারাগারে পৌঁছেছে।কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-২ এর জেলার নাসির আহমেদ শনিবার বিকেলে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।এদিকে মীর কাসেম আলীর সঙ্গে দেখা করার জন্য কারাগারে প্রবেশ করেছেন স্ত্রী ও সন্তানসহ তার স্বজনরা।জামায়াত নেতা মীর কাসেম এখন গাজীপুরের কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-২-এর ৪০ নম্বর কনডেম সেলে রয়েছেন।
কারা কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, শনিবার বেলা ৩টার ৪০ মিনিটের মীর কাসেমের স্ত্রী ও সন্তানসহ অন্য স্বজনরা কারাগারে প্রবেশ করেন।
এর আগে মীর কাসেমের পরিবারের স্বজনদের তার সঙ্গে দেখা করার জন্য বিকেলে সময় নির্ধারণ করে দেয় কারা কর্তৃপক্ষ।
কাশিমপুর কারাগার-২ এর সিনিয়র জেল সুপার প্রশান্ত কুমার বণিক দুপুরে সমকালকে জানান, মীর কাসেম আলীর সঙ্গে দেখা করার জন্য তার পরিবারের সদস্যদের ডেকেছে কারা কর্তৃপক্ষ। শনিবার বিকেল ৫টার মধ্যে তারা কারাগারে মীর কাসেমের সঙ্গে দেখা করতে পারবেন।
দুপুরে মীর কাসেমের মেয়ে সুমাইয়া রাবেয়াও তার বাবার সঙ্গে কারাগারে গিয়ে দেখা করার জন্য কারা কর্তৃপক্ষের ডাক পাওয়ার কথা স্বীকার করেন। তিনি জানান, বিকেল সাড়ে ৩টায় তাদেরকে কাশিমপুর কারাগারে যেতে বলা হয়েছে।
গত মঙ্গলবার প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার (এস কে) সিনহার নেতৃত্বাধীন পাঁচ সদস্যের বেঞ্চ রিভিউ আবেদনের শুনানি শেষে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় মীর কাসেমের ফাঁসি বহাল রেখে রায় ঘোষণা করেন।
ওইদিন বিকেল সোয়া ৫টার দিকে ২৯ পৃষ্ঠার পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ করা হয়। পরে এই যুদ্ধাপরাধীর দণ্ড কার্যকরের প্রক্রিয়া শুরু হয়। ফাঁসির রায় পুনর্বিবেচনার (রিভিউ) আবেদন খারিজ হওয়ার রায় বুধবার সকালে তাকে পড়ে শোনানো হয়।
বুধবার বেলা পৌনে তিনটার দিকে মীর কাসেম আলীর পরিবারের ৯ সদস্য কারাগারে তার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। প্রায় দুই ঘণ্টা পর বিকাল পৌনে ৪টার দিকে কারাগার থেকে বেরিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন মীর কাসেম আলীর স্ত্রী খন্দকার আয়েশা খাতুন।
এসময় তিনি জানান, ছেলে ব্যারিস্টার মীর আহমেদ বিন কাসেমকে ফিরে পাওয়ার পর তার সঙ্গে কথা বলে রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণভিক্ষা চাওয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবেন বলে জানিয়েছেন তার স্বামী।
পরে শুক্রবার মীর কাসেম কারা কর্তৃপক্ষকে লিখিতভাবে জানান রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণভিক্ষার জন্য তিনি আবেদন করবেন না।
দুপুরে মীর কাসেমের মেয়ে সুমাইয়া রাবেয়াও তার বাবার সঙ্গে কারাগারে গিয়ে দেখা করার জন্য কারা কর্তৃপক্ষের ডাক পাওয়ার কথা স্বীকার করেন। তিনি জানান, বিকেল সাড়ে ৩টায় তাদেরকে কাশিমপুর কারাগারে যেতে বলা হয়েছে।
গত মঙ্গলবার প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার (এস কে) সিনহার নেতৃত্বাধীন পাঁচ সদস্যের বেঞ্চ রিভিউ আবেদনের শুনানি শেষে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় মীর কাসেমের ফাঁসি বহাল রেখে রায় ঘোষণা করেন।
ওইদিন বিকেল সোয়া ৫টার দিকে ২৯ পৃষ্ঠার পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ করা হয়। পরে এই যুদ্ধাপরাধীর দণ্ড কার্যকরের প্রক্রিয়া শুরু হয়। ফাঁসির রায় পুনর্বিবেচনার (রিভিউ) আবেদন খারিজ হওয়ার রায় বুধবার সকালে তাকে পড়ে শোনানো হয়।
বুধবার বেলা পৌনে তিনটার দিকে মীর কাসেম আলীর পরিবারের ৯ সদস্য কারাগারে তার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। প্রায় দুই ঘণ্টা পর বিকাল পৌনে ৪টার দিকে কারাগার থেকে বেরিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন মীর কাসেম আলীর স্ত্রী খন্দকার আয়েশা খাতুন।
এসময় তিনি জানান, ছেলে ব্যারিস্টার মীর আহমেদ বিন কাসেমকে ফিরে পাওয়ার পর তার সঙ্গে কথা বলে রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণভিক্ষা চাওয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবেন বলে জানিয়েছেন তার স্বামী।
পরে শুক্রবার মীর কাসেম কারা কর্তৃপক্ষকে লিখিতভাবে জানান রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণভিক্ষার জন্য তিনি আবেদন করবেন না।