খোলা বাজার২৪, রবিবার, ০৯ অক্টোবর, ২০১৬: নীলফামারীর জলঢাকা উপজেলার ডাউয়াবারী ইউনিয়নের নেকবক্ত সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের জমিতে একটি স্বার্থাস্বেষী মহলের যোগসাজসে বিদ্যালয়ের প্রায় ৪০ শতাংশ জমি বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন অজুহাতে গায়ের জোরে ক্ষমতার প্রভাব খাটিয়ে ভূয়া কাগজ পত্র তৈরী করে বিদ্যালয়ের সম্পত্তি দখল করে দোকান পাঠ, গোডাউন ঘর নির্মান করে ময়লা আর্বজনা ফেলে। বিদ্যালয় ভবনের গা ঘেসে দোকান পাঠ ও ইমারত তৈরী করায় আলো-বাতাস চলাচলে বিঘœ ঘটছে। এতে করে বিদ্যালয়ের কোমলমতি শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন সমস্যা সহ নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছে।
নেকবক্ত সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়টি ১৯১০ সালে স্খাপিত হয়ে সুষ্ঠভাবে পাঠদান কার্যক্রম হইয়া আসিতেছিল। একটি স্বার্থাস্বেষী মহলের যোগসাজসে বিদ্যালয়ের ৭০ শতাংশ জমির মধ্যে প্রায় ৪০ শতাংশ জমি বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন অজুহাতে গায়ের জোরে ক্ষমতার প্রভাব খাটিয়ে বিদ্যালয়ের সম্পত্তি দখল করে দোকান পাঠ, গোডাউন ঘর নির্মান করেছে। অত্র বিদ্যালয়ের প্রায় ৬০০শত শিক্ষার্থীকে উপযুক্ত শিশুবান্ধব পরিবেশে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করতে শিক্ষকরা হিমশিম খাচ্ছে।
বিদ্যালয়ের ৭০ শতাংশ জমির মধ্যে প্রায় ৪০ শতাংশ জমি বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন অজুহাতে গায়ের জোরে ক্ষমতার প্রভাব খাটিয়ে বিদ্যালয়ের সম্পত্তি দখল করে দোকান পাঠ, গোডাউন ঘর নির্মান করেছে। অত্র বিদ্যালয়ের প্রায় ৬০০ শত শিক্ষার্থীকে উপযুক্ত শিশুবান্ধব পরিবেশে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করতে শিক্ষকরা হিমশিম খাচ্ছে।এতে করে শিক্ষার্থীরা দৈনিক সমাবেশ করতে হয় দোকানের গলির ভিতরে।
শিক্ষার্থীরা দৈনিক সমাবেশ ও লেখাপড়ার বিঘœতার সৃষ্টি হচ্ছে।এমনকি বাজারের বজ্য্য ও পানি নিষ্কাশনের ড্রেনের মূখ বিদ্যালয়ের মাঠে লাগিয়ে দেওয়া হয়েছে। যার ফলে বাজারে পানি ও বর্জ্য বিদ্যালয়ের মাঠে জমা থাকে এবং অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে সৃষ্টি হয়েছে।
উপজেলা নির্বাহি অফিসার ও নির্বাহী ম্যজিস্ট্রট, জলঢাকাÑনীলফামারী। মুহা. রাশেদুল হক প্রধান বলেন আমি বিদ্যালয়ে গিয়েছি সরকারী বিধি মোতাবেক আইনগত ব্যবস্থা নিবো নেকবক্ত সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়টি একটি ঐতিহ্যবাহী প্রতিষ্ঠান। স্কুলের কিছু জমি বে-দখলে রয়েছে। সে কারনে শিক্ষার্থীরা সমাবেশ করতে পারছেনা। এবং স্কুলের শিক্ষার পরিবেশ বিঘিœত হচ্ছে। শিক্ষার পরিবেশ ফিরিয়ে আনার জন্য আমরা প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিবো।