
তিনি বলেন, সাকিব আল হাসানের ব্যাপারটা অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা। নিঃসন্দেহে সাকিব বাংলাদেশের ক্রিকেটের জন্য গৌরব, প্রতিভাবান খেলোয়াড়। আমাদের জন্য দুর্ভাগ্য, আমরা আশা করব এ ধরণের ঘটনা আর ভবিষ্যতে ঘটবে না।
দুঃশাসন ব্যবস্থা ও সুশাসনের অভাবে এমন ঘটনা ঘটছে বলে দাবি করেন তিনি।
মির্জা ফখরুল বলেন, আমরা ব্যথিত। এতো ভালো খেলোয়াড় আগামী এক বছর খেলতে পারবেন না। ক্ষোভ প্রকাশ তিনি আরো বলেন, ক্রিকেটের একটা ম্যানেজমেন্ট ছিলো, আইসিসি একটা নির্দেশনা দিলো, ক্রীড়া পরিষদ আছে তাঁরা জানেন না, ক্রীড়া মন্ত্রী আছে তাঁরা জানেন না এতোদিন ধরে এগুলো কিভাবে হলো? আসলে সরকারের কোনো শাসক নেই। এই সরকার ব্যর্থ।
নাম্বার ওয়ান, অলরাউন্ডার এমন একজন খেলোয়াড় বাদ পড়লো, আমরা জানি না আসলে এর পেছনে আর কি আছে।
৭ নভেম্বর জাতীয় জীবনের অবিস্মরণীয় দিন, এ দিনটিকে সামনে রেখে বিশেষ কর্মসূচি নেয়া হয়েছে বলে জানান বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
এরপর লিখিত বক্তব্যে মির্জা ফখরুল বলেন, আমাদের জরুরি যৌথসভা হয়েছে। সভার মূল আলোচ্য বিষয় ছিলো আগামী ৭ নভেম্বর জাতীয় বিপ্লব সংহতি দিবস উপলক্ষে সকাল ৬ টায় ঢাকাসহ সারাদেশে দলীয় কার্যালয়ে দলীয় পতাকা উত্তোলন করা হবে। সকাল দশটায় জিয়াউর রহমানের কবর জিয়ারত ও শ্রদ্ধা নিবেদন করা হবে।
এছাড়া মাসব্যাপি কর্মসূচি পালন করার প্রস্তাবনা এসেছে। আলোচনা সভা করারও চিন্তা করেছি। হয়তো ৬ তারিখে বা ৮ তারিখে আমরা তা করব। আমাদের মধ্যে প্রস্তাব এসেছে সমাবেশের জন্যও।
এছাড়া খালেদা জিয়াকে সুচিকিৎসা, সীমান্ত হত্যা, রোহিঙ্গা, মেগা প্রকল্প, দুর্নীতি, অভিযান নিয়েও কথা বলেন মির্জা ফখরুল।
এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, যুগ্ম মহাসচিব মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, খায়রুল কবির থোকন, হাবিব উন নবী খান সোহেল, সাংগঠনিক সম্পাদক ফজলুল হক মিলন, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুস সালাম আজাদ, মহিলা দলের সাধারণ সম্পাদক সুলতানা আহমেদ প্রমুখ।