
উপজেলার পূর্ব ইন্দুরকানীতে ১ কোটি ৬২ লক্ষ টাকার ক্ষয় ক্ষতি হয়, এবিষয়ে ইন্দুরকানী উপজেলা জাতীয় পার্টি শ্রমিক পার্টি’র সভাপতি বাসার মৃধা জানান, আমাদের এখানে প্রায় ৫৪ হাজার কলা গাছ ভেঙ্গে গেছে, আমার প্রায় ৩ হাজার কলা গাছ ভেঙ্গেছে, আমি কৃষি ব্যংক থেকে এবং এনজিও থেকে লোন উঠাইয়া এই কলা খেতে খাটাইছি, এখন এই কলাখেত ঘূর্ণিঝড় বুলবুল এর কারনে শেষ হয়ে গেছে। এখন আমরা আমাদের প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনা কে জানাই, আমাদের যদি এই ক্ষতি পূরন না দেয় তাহলে আমরা আমাদের ছেলে মেয়ে নিয়ে না খেয়ে মারা যাবো।
কলা খেত মালিক মোঃ মনির মির জানান, আমার কলা খেতই পুঁজি, আমার প্রায় ৭হাজারের ও বেশি এই জন্যো আমি প্রোধান মন্ত্রীর কাছে জানাই এইযে আমাদের ক্ষতি হয়েছে এই ক্ষতি যদি আমরা না পাই তাহলে আমরা না খেয়ে মারা যাবো। মোঃ বেলায়েত হোসেন জানান, আমার ৩হাজারের মতো কলা গাছ ভেঙ্গে গেছে, আমার পুঁজি এইটাই আমার লোন উঠাইয়া এই কলা খেত করেছি, এখন এই ক্ষতি যদি আমাদের কে না দেয়, আমাদের প্রোধান মন্ত্রী তাহলে আমরা কোথায় যাবো।
মোঃ লুতফর হাওলাদার জানান, আমি লোন নিয়ে এই খেত খামার করেছি, আমার আর কোনো পূঁজি নেই, আমরা সরকারের কাছে অনুদান চাই।
এদিকে, উপজেলার মধ্য চাড়াখালী ১৮ নং মধ্য চাড়াখালী সঃ প্রাঃ বিদ্যালয়ের পূর্ব দিকে মোঃ বাবুল হাওলাদার ভ্যান চালক এর কাঁচা ঘর ঘূর্ণিঝড় বুলবুল এর করনে গাছ উপড়ে পড়ায় ভেঙ্গে যায়। তার ছেলে আল মামুন জানান, আমাদের বসত ঘরটি ঘূর্ণিঝড় বুলবুল এর কারনে ভেঙ্গে যায়, প্রায় ৫০হাজার টাকার ক্ষতি হয়, আমরা সরকারের কাছে দাবি জানাই আমাদের এই ক্ষতি পুরোন দয়াকরে যেন দেয়।