নাছরুল্লাহ আল কাফী: গণঅধিকার পরিষদের সিনিয়র সহকারী আহবায়ক ও নারী অধিকার পরিষদের সমন্বয়ক তামান্না ফেরদৌস শিখা বলেছেন, দক্ষিণাঞ্চলের মানুষ এখন যথেষ্ট সচেতন। গত অর্ধশত বছরে আমাদের শুধু খোয়াব দেখানো হয়েছে। যার কোনো ভিত্তি নেই। সরকারের নানা উন্নয়নের কঠোর সমালোচনা করে তামান্না বলেন, গত সাড়ে ১৪ বছর ধরে আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় কিন্তু এখনও খুলনার সিংহভাগ রাস্তাই ব্যাবহারের অনুপযোগী। নির্বাচন আসলেই সংষ্কারের নাটক সাজানো হয়। এদিকে একেরপর এক টাকা খেয়ে সিএনজি ইজিবাইক নামানো হচ্ছে। কোনো পরিকল্পনা নেই। প্রতিদিন সড়ক দূর্ঘটনার একাধিক প্রানহানীর ঘটনা ঘটছে।
তিনি বলেন, আমরা যদি সত্যিকারের উন্নয়ন চাই তবে সবার আগে স্বৈরাচার মুক্ত করতে হবে৷ আর স্বৈরাচার হটাতে হলে ঐক্যবদ্ধভাবে রাজপথে নামার কোনো বিকল্প নেই।
গতকাল শুক্রবার বিকেলে খুলনা মহানগর ছাত্র অধিকার পরিষদের নবনির্বাচিত কমিটির পরিচিতি সভায় অংশ নিয়ে তিনি এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানটির সভাপতিত্ব করেন নবনির্বাচিত কমিটির সভাপতি সোহাগ হোসেন বাদশাহ। এসময় উপস্থিত ছিলেন, নবনির্বাচিত কমিটির সাধারণ সম্পাদক এইচডি হানিফ, সাংগঠনিক সম্পাদক আবু হানিফা, দপ্তর সম্পাদক শাহীন, প্রচার সম্পাদক মোস্তাকিম বিল্লাহসহ প্রায় অর্ধ শতাধিক নেতাকর্মী।
আমন্ত্রিত অতিথিদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, গণঅধিকার পরিষদের যুগ্ম সদস্য সচিব হাসানুল বান্না, ছাত্র অধিকার পরিষদের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ফরহাদ হাসান রাজ, পেশাজীবি অধিকার পরিষদের যুগ্ম সদস্য সচিব এস এম সুমন, জেলা গণঅধিকার পরিষদের আহবায়ক মোঃ বিল্লাল হোসেন, জেলা ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি সাজিদুল ইসলাম বাপ্পি, মহানগর ছাত্রের সাবেক সভাপতি তাজুল ইসলাম, জেলা যুব অধিকার পরিষদের সভাপতি হাওলাদার জাহিদ, মহানগর শ্রমিক অধিকার পরিষদের আহবায়ক তারেক রহমান, জেলা শ্রমিক অধিকার পরিষদের সদস্য সচিব ফোরকান হাওলাদার, জেলা গণঅধিকার পরিষদের নেতা ফয়জুল হাসান, আজিজুল ইসলাম, ইঞ্জিনিয়ার শফিকুল ইসলাম, নজরুল ইসলাম, যুবনেতা সোহেল আহমেদ, ছাত্রনেতা রাজু হাওলাদার, মনিরা কাজী আনিশা, মিশকাতুল ইসলাম প্রমুখ৷