খোলা বাজার২৪, শনিবার, ২৯ অক্টোবর, ২০১৬ : ঢাকায় দ্বিতীয় টেস্টে ইংল্যান্ডকে ২৪৪ রানে অলআউট করে দ্বিতীয় দিনের শেষে তিন উইকেটে ১৫২ রান করে এখন পর্যন্ত ১২৮ রানের লিড নিতে পেরেছে বাংলাদেশ। কিন্তু দিনের শেষ বলে বেপরোয়া শট খেলতে গিয়ে মাহমুদুল্লাহ আউট হওয়ায় দুশ্চিন্তা তৈরি হয়েছে শেষ পর্যন্ত জেতার মতো লিড বাংলাদেশ গড়তে পারবে কিনা।
শনিবার মিরপুরের শেরে বাংলা স্টেডিয়ামে ইংল্যান্ড ৩ উইকেটে ৫০ রান নিয়ে খেলা শুরু করেছিল। কিন্তু আর ১০০ রান তোলার আগেই তাদের আরো ৫টি উইকেট পড়ে যায় বাংলাদেশের দুই স্পিনার মেহেদী হাসান মিরাজ আর তাইজুল ইসলামের মিলিত আক্রমণে।
ইংল্যান্ড ১৪৪ রানে ৮ উইকেট হারানোর পর যারা মনে করছিলেন যে বাংলাদেশ একটা ভালো লিড নিতে পারবে – তাদের হতাশ করেন ক্রিস ওকস আর আদিল রশিদ। নবম উইকেটে তাদের ৯৯ রানের জুটিই আসলে ইংল্যান্ডকে ম্যাচে ফিরিয়ে আনে।
বাংলাদেশের প্রথম ইনিংসের ২২০ রান পার করে ২৪৩ রানের মাথায় শেষ পর্যন্ত এ দুজনের জুটি ভাঙে। ক্রিস ওকস করেন ৪৬ রান আর আদিল রশিদ অপরাজিত থাকেন ৪৪ রানে। বাংলাদেশের মেহেদি হাসান মিরাজ ৮২ রানে ৬ উইকেট নেন। তাইজুল নেন ৩টি উইকেট।
২৪ রানে পিছিয়ে থেকে বাংলাদেশের দুই ওপেনার তামিম ইকবাল আর ইমরুল কায়েস দ্বিতীয় ইংনিস শুরু করেন আত্মবিশ্বাসী ব্যাটিং দিয়ে। প্রায় একদিনের ক্রিকেটের গতিতে রান উঠতে থাকে। তবে তামিম ইকবাল মাত্র ৪৭ বলে ৪০ রান করে নবাগত জাফর আনসারির বলে লেগস্লিপে ধরা পড়ার পর ওয়ান-ডাউন মমিনুল হকও মাত্র ১ রান করে আউট হন।
এর পর তৃতীয় উইকেটে মাহমুদুল্লাহ আর ইমরুল কায়েসও একই গতিতে রান করছিলেন – এই জুটি ৮৬ রান তোলেন ১০১ বলে। বাংলাদেশের লিড তখন ১২৮ রানের। মনে হচ্ছিল এ জুটি অপরাজিত থেকেই তৃতীয় দিনে বাংলাদেশের লিডকে তিনশ’র যত কাছাকাছি সম্ভব নিয়ে যাবার কাজটা শুরু করবেন। কিন্তু জাফর আনসারির করা দিনের শেষ বলটিকে লেংথ না বুঝে হাঁকড়াতে গিয়ে বোল্ড হয়ে দর্শকদের হতবাক করে দেন মাহমুদুল্লাহ।
দিনের শেষ বলে এমন একটি শট খেলার কি দরকার ছিল, এ প্রশ্ন আর একটা অস্বস্তি নিয়ে মাঠ ছাড়তে হলো বাংলাদেশ সমর্থকদের। তৃতীয় দিনে হয়তো এই একটি উইকেটের ব্যবধানও গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠতে পারে, কে জানে। বাংলাদেশের বাকি ব্যাটসম্যানরা লিডটাকে কতটা বাড়াতে পারেন- তার ওপরই এখন নির্ভর করছে ম্যাচের ভাগ্য।
ইংল্যান্ড ১৪৪ রানে ৮ উইকেট হারানোর পর যারা মনে করছিলেন যে বাংলাদেশ একটা ভালো লিড নিতে পারবে – তাদের হতাশ করেন ক্রিস ওকস আর আদিল রশিদ। নবম উইকেটে তাদের ৯৯ রানের জুটিই আসলে ইংল্যান্ডকে ম্যাচে ফিরিয়ে আনে।
বাংলাদেশের প্রথম ইনিংসের ২২০ রান পার করে ২৪৩ রানের মাথায় শেষ পর্যন্ত এ দুজনের জুটি ভাঙে। ক্রিস ওকস করেন ৪৬ রান আর আদিল রশিদ অপরাজিত থাকেন ৪৪ রানে। বাংলাদেশের মেহেদি হাসান মিরাজ ৮২ রানে ৬ উইকেট নেন। তাইজুল নেন ৩টি উইকেট।
২৪ রানে পিছিয়ে থেকে বাংলাদেশের দুই ওপেনার তামিম ইকবাল আর ইমরুল কায়েস দ্বিতীয় ইংনিস শুরু করেন আত্মবিশ্বাসী ব্যাটিং দিয়ে। প্রায় একদিনের ক্রিকেটের গতিতে রান উঠতে থাকে। তবে তামিম ইকবাল মাত্র ৪৭ বলে ৪০ রান করে নবাগত জাফর আনসারির বলে লেগস্লিপে ধরা পড়ার পর ওয়ান-ডাউন মমিনুল হকও মাত্র ১ রান করে আউট হন।
এর পর তৃতীয় উইকেটে মাহমুদুল্লাহ আর ইমরুল কায়েসও একই গতিতে রান করছিলেন – এই জুটি ৮৬ রান তোলেন ১০১ বলে। বাংলাদেশের লিড তখন ১২৮ রানের। মনে হচ্ছিল এ জুটি অপরাজিত থেকেই তৃতীয় দিনে বাংলাদেশের লিডকে তিনশ’র যত কাছাকাছি সম্ভব নিয়ে যাবার কাজটা শুরু করবেন। কিন্তু জাফর আনসারির করা দিনের শেষ বলটিকে লেংথ না বুঝে হাঁকড়াতে গিয়ে বোল্ড হয়ে দর্শকদের হতবাক করে দেন মাহমুদুল্লাহ।
দিনের শেষ বলে এমন একটি শট খেলার কি দরকার ছিল, এ প্রশ্ন আর একটা অস্বস্তি নিয়ে মাঠ ছাড়তে হলো বাংলাদেশ সমর্থকদের। তৃতীয় দিনে হয়তো এই একটি উইকেটের ব্যবধানও গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠতে পারে, কে জানে। বাংলাদেশের বাকি ব্যাটসম্যানরা লিডটাকে কতটা বাড়াতে পারেন- তার ওপরই এখন নির্ভর করছে ম্যাচের ভাগ্য।