খোলা বাজার২৪ ॥ শনিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৫
ভারত নেপাল, মধ্যপ্রাচ্যসহ বিশ্বের যৌনপল্লীতে বাড়ছে বাংলাদেশি নারীদের সংখ্যা। ‘ক্রমেই বাড়ছে এই সংখ্যা’ বাংলাদেশ, ভারতসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের নারী ও শিশু বিষয়ক গবেষণা প্রতিষ্ঠানের তথ্যে এমনটি উঠে এসেছে। মানব পাচার নিয়ে কাজ করে দেশের এমন সংস্থাগুলো থেকে পাওয়া তথ্যে জানা গেছে, আগের তুলনায় পাচারের মামলা ও অভিযোগ বেশি পাওয়া যাচ্ছে। অর্থাৎ পাচারের ঘটনা বৃদ্ধি পাচ্ছে। জাতীয় কন্যাশিশু অ্যাডভোকেসি ফোরামের এক প্রতিবেদন জানায়, পাচারকৃত শিশু-কিশোরদের শতকরা ৯০ জনকেই জোরপূর্বক দেহব্যবসায় নামানো হচ্ছে। পাচার হওয়াদের ১৩.৮ শতাংশই কলকাতার পতিতালয়ে রয়েছে। সূত্র জানায়, এক শ্রেণির রিক্রুটিং এজেন্সি, ট্রাভেল এজেন্সি, স্থানীয় আবাসিক হোটেল মালিক ও কর্মচারী, বিদেশি পতিতালয়ের এজেন্ট ও বস্তির মাস্তানরা পাচার কাজে জড়িত। ‘ভারতের যৌনপল্লীতে বাড়ছে বাংলাদেশি নারীর সংখ্যা’ দিল্লিভিত্তিক বেসরকারি সংস্থা শক্তি বাহিনীর সাম্প্রতিক জরিপে এ তথ্য উঠে এসেছে। সংস্থাটি কলকাতা, মুম্বাই, দিল্লি, চেন্নাইসহ দেশটির বিভিন্ন শহরে এ জরিপ চালায়। ইউএনডিপির তথ্য বলা হয়েছে, এক দশকে বাংলাদেশ থেকে ১২ থেকে ৩০ বছর বয়সী প্রায় তিন লাখ নারী ও শিশু পাচার হয়েছে। আর পাচার হওয়া ঐ সব নারীরা যৌনদাসী হিসেবে কাজ করছে। বিভিন্ন মানবাধিকার, নারী ও শিশুকল্যাণ সংগঠনের গবেষণা প্রতিবেদনে দেখা যায়, গত তিন দশকে বাংলাদেশ থেকে ১০ লাখের বেশি মানুষ পাচার হয়েছে। সবচেয়ে বেশি পাচারের শিকার হয়েছে সীমান্তবর্তী জেলার বাসিন্দারা। সাগরপথে অবৈধভাবে মালয়েশিয়া ও থাইল্যান্ডে বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার বাসিন্দাদের ভালো চাকরির আশ্বাস দিয়েও পাচার করা হয়েছে। জাতিসংঘ রিপোর্ট বলছে, প্রতিবছর কাজ দেওয়ার নাম করে ৭ হাজার নাবালিকাকে নেপাল থেকে পাচার করা হয়। পাচারকারীদের উদ্ধারে কাজ করছেন এমন একজন ‘সুনীতা’। তিনি জানান, ‘সারা বিশ্বে ২ লক্ষ ২৮ হাজার ৭শ নেপালি নাবালিকা যৌনপল্লিতে আটক রয়েছে। ইউনিসেফের এক তথ্যে বলা হয়েছে, প্রতি বছর প্রায় ৭ হাজার নারী ও মেয়েশিশুকে নেপাল থেকে ভারতে পাচার করে দেয়া হয়। কারিতাস নেপালের জেন্ডার বিভাগের একটি সূত্রে জানা গেছে, একটি নেপালি মেয়েকে পাচারের জন্য প্রায় ২ হাজার ডলার ঘুষ দেয়া হয়ে থাকে। আর পাচার হওয়া মেয়েটিকেই পরে দীর্ঘ সময় ধরে এ ঋণ শোধ করতে হয়। এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের তথ্যে, প্রতিবছর বাংলাদেশ থেকে ১০ থেকে ১৫ হাজার মানুষ পাচারের শিকার হচ্ছে। আর বাংলাদেশ জাতীয় মহিলা আইনজীবী সমিতির তথ্যে এ সংখ্যা ২০ হাজার। ভারতের ‘টাইমস অব ইন্ডিয়ায়’ প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে জানানো হয়, প্রতিবছর বাংলাদেশ থেকে প্রায় ৫০ হাজার লোক পাচারের শিকার হচ্ছে। ‘ট্রাফিকিং ইন পার্সনস’ শীর্ষক কিছু দিন আগে প্রকাশিত এক প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, পাচার রোধে বাংলাদেশ ‘টায়ার-২’ এ অবস্থান করছে। বাংলাদেশে সংশ্লিষ্টদের পাচারের শিকার ব্যক্তিদের শনাক্তকরণে যথাযথ ব্যবস্থা জানা নেই। বাংলাদেশ মানবপাচারের উৎসস্থল এবং এ দেশ থেকে পাচার হওয়া নারী-পুরুষ ও শিশুরা জোরপূর্বক শ্রম ও যৌন নির্যাতনের শিকার হচ্ছে। বাংলাদেশ থেকে ভারত ও পাকিস্তানে পাচার হওয়া নারী-শিশুদের যৌন ব্যবসার শিকার হতে হচ্ছে। এ দেশ থেকে রোহিঙ্গাদের পাচার হওয়ার ঘটনাও বৃদ্ধি পেয়েছে। কিছু ক্ষেত্রে বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্ব অঞ্চলের বিভিন্ন এলাকায় মা-বাবারা চিংড়ি ঘেরের জন্য নেওয়া ঋণের টাকা শোধ দিতে শিশুদের বিক্রি করছেন। আর এ শিশুরা পরে পাচারের শিকার হচ্ছে। প্রতিবেদনে বলা হয়, দুর্নীতিবাজ রাজনৈতিক ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর লোক এবং দুর্বল সীমান্ত ব্যবস্থাপনা পাচারের ঘটনার জন্য দায়ী। ভারতের পশ্চিমবঙ্গ, আসাম, মিজোরাম, ত্রিপুরা ও মেঘালয় রাজ্যের সঙ্গে বাংলাদেশের ৪ হাজার ৯৬ কি.মি. সীমান্ত রয়েছে। এসব এলাকা দিয়েই পাচার হয়ে থাকে নরীরা। বেশিরভাগ বাংলাদেশি, নেপালী ও ভারতীয় মেয়েদের জোর করে ধরে নিয়ে, চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে, অথবা প্রেমের সম্পর্ক করে যৌনপল্লীগুলোতে বিক্রি করা হচ্ছে। নেপাল থেকে পাচার হয়ে আসা নারীদের মধ্যে ছারিমায়া তামাংই প্রথম নারী হিসেবে তার পাচারকারীর বিরুদ্ধে মামলা করে জয়ী হয়েছেন। এখন তিনি নারী পাচার রোধে কাজ করে যাচ্ছে যাচ্ছেন। বিশেষজ্ঞরা জানান, পাচারকৃত বাংলাদেশি নারীদের যৌনবৃত্তি, গৃহকর্মী, পর্নো চল”িচত্র নির্মাণ কাজে এবং শিশুদের অঙ্গহানি করে ভিক্ষাবৃত্তি, মাদক বহন ও উটের জকি হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। পাচারকৃতদের মধ্যে এইচআইভি ভাইরাসে আক্রান্তের আশঙ্কা নতুন করে উদ্বেগ তৈরি করছে। সংশ্লিষ্টরা জানান, এখন গার্মেন্টের নারী শ্রমিকরাও পাচারকারীদের টার্গেটে পরিণত হয়েছে। ভারতে পোশাক কারখানায় ভালো কাজের কথা বলে তাদের পাচার করা হচ্ছে। এ ছাড়া গার্মেন্টেরই একটি সংঘবদ্ধ চক্র ঢাকার বাইরে বেড়ানোর কথা বলে নারীদের পাচার করছে। অনেক সময় দেখা যায়, পাচারের শিকার একজন নারী পরবর্তীতে দেশে ফিরে এসে পাচারকারী চক্রের সঙ্গে মিলে অন্য নারীদের পাচারে সাহায্য করছে। এমনকি অনুমোদনহীন কিছু রিক্রুটিং এজেন্সির দালালরাও মধ্যপাচ্যে ভালো কাজ দেওয়ার লোভ দেখিয়ে নারী পাচার করছে। আইন বিশেষজ্ঞরা বলেন, সাধারণত দেশে পাচারকারীদের বিরুদ্ধে পাচার আইনে মামলা না হয়ে পাসপোর্ট আইনে মামলা হয়। ফলে দেশ-বিদেশের সংঘবদ্ধ চক্র অপরাধ করেও পার পেয়ে যাচ্ছে। যৌনপল্লীতে বাড়ছে বাংলাদেশিদের সংখ্যা ভারত নেপালসহ মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর যৌনপল্লীতে বাড়ছে বাংলাদেশি নারীদের সংখ্যা। ভূমিকম্প বিধ্বস্ত হবার পর নেপালী নারীদের সংখ্যা বৃদ্ধি পেতে দেখা যাচ্ছে। পাশাপশি রয়েছে বাংলাদেশিরাও। ‘ক্রমেই বাড়ছে এই সংখ্যা’ বাংলাদেশ, ভারতসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের নারী ও শিশু বিষয়ক গবেষণা প্রতিষ্ঠানের তথ্যে এমনটি উঠে এসেছে। মানব পাচার নিয়ে কাজ করে দেশের এমন সংস্থাগুলো থেকে পাওয়া তথ্যে জানা গেছে, আগের তুলনায় পাচারের মামলা ও অভিযোগ বেশি পাওয়া যাচ্ছে। অর্থাৎ পাচারের ঘটনা বৃদ্ধি পাচ্ছে। জাতীয় কন্যাশিশু অ্যাডভোকেসি ফোরামের এক প্রতিবেদন জানায়, পাচারকৃত শিশু-কিশোরদের শতকরা ৯০ জনকেই জোরপূর্বক দেহব্যবসায় নামানো হচ্ছে। পাচার হওয়াদের ১৩.৮ শতাংশই কলকাতার পতিতালয়ে রয়েছে। সূত্র জানায়, এক শ্রেণির রিক্রুটিং এজেন্সি, ট্রাভেল এজেন্সি, স্থানীয় আবাসিক হোটেল মালিক ও কর্মচারী, বিদেশি পতিতালয়ের এজেন্ট ও বস্তির মাস্তানরা পাচার কাজে জড়িত। ‘ভারতের যৌনপল্লীতে বাড়ছে বাংলাদেশি নারীর সংখ্যা’ দিল্লিভিত্তিক বেসরকারি সংস্থা শক্তি বাহিনীর সাম্প্রতিক জরিপে এ তথ্য উঠে এসেছে। সংস্থাটি কলকাতা, মুম্বাই, দিল্লি, চেন্নাইসহ দেশটির বিভিন্ন শহরে এ জরিপ চালায়। ইউএনডিপির তথ্য বলা হয়েছে, এক দশকে বাংলাদেশ থেকে ১২ থেকে ৩০ বছর বয়সী প্রায় তিন লাখ নারী ও শিশু পাচার হয়েছে। আর পাচার হওয়া ঐ সব নারীরা যৌনদাসী হিসেবে কাজ করছে। বিভিন্ন মানবাধিকার, নারী ও শিশুকল্যাণ সংগঠনের গবেষণা প্রতিবেদনে দেখা যায়, গত তিন দশকে বাংলাদেশ থেকে ১০ লাখের বেশি মানুষ পাচার হয়েছে। সবচেয়ে বেশি পাচারের শিকার হয়েছে সীমান্তবর্তী জেলার বাসিন্দারা। সাগরপথে অবৈধভাবে মালয়েশিয়া ও থাইল্যান্ডে বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার বাসিন্দাদের ভালো চাকরির আশ্বাস দিয়েও পাচার করা হয়েছে। জাতিসংঘ রিপোর্ট বলছে, প্রতিবছর কাজ দেওয়ার নাম করে ৭ হাজার নাবালিকাকে নেপাল থেকে পাচার করা হয়। পাচারকারীদের উদ্ধারে কাজ করছেন এমন একজন ‘সুনীতা’। তিনি জানান, ‘সারা বিশ্বে ২ লক্ষ ২৮ হাজার ৭শ নেপালি নাবালিকা যৌনপল্লিতে আটক রয়েছে। ইউনিসেফের এক তথ্যে বলা হয়েছে, প্রতি বছর প্রায় ৭ হাজার নারী ও মেয়েশিশুকে নেপাল থেকে ভারতে পাচার করে দেয়া হয়। কারিতাস নেপালের জেন্ডার বিভাগের একটি সূত্রে জানা গেছে, একটি নেপালি মেয়েকে পাচারের জন্য প্রায় ২ হাজার ডলার ঘুষ দেয়া হয়ে থাকে। আর পাচার হওয়া মেয়েটিকেই পরে দীর্ঘ সময় ধরে এ ঋণ শোধ করতে হয়। এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের তথ্যে, প্রতিবছর বাংলাদেশ থেকে ১০ থেকে ১৫ হাজার মানুষ পাচারের শিকার হচ্ছে। আর বাংলাদেশ জাতীয় মহিলা আইনজীবী সমিতির তথ্যে এ সংখ্যা ২০ হাজার। ভারতের ‘টাইমস অব ইন্ডিয়ায়’ প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে জানানো হয়, প্রতিবছর বাংলাদেশ থেকে প্রায় ৫০ হাজার লোক পাচারের শিকার হচ্ছে। ‘ট্রাফিকিং ইন পার্সনস’ শীর্ষক কিছু দিন আগে প্রকাশিত এক প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, পাচার রোধে বাংলাদেশ ‘টায়ার-২’ এ অবস্থান করছে। বাংলাদেশে সংশ্লিষ্টদের পাচারের শিকার ব্যক্তিদের শনাক্তকরণে যথাযথ ব্যবস্থা জানা নেই। বাংলাদেশ মানবপাচারের উৎসস্থল এবং এ দেশ থেকে পাচার হওয়া নারী-পুরুষ ও শিশুরা জোরপূর্বক শ্রম ও যৌন নির্যাতনের শিকার হচ্ছে। বাংলাদেশ থেকে ভারত ও পাকিস্তানে পাচার হওয়া নারী-শিশুদের যৌন ব্যবসার শিকার হতে হচ্ছে। এ দেশ থেকে রোহিঙ্গাদের পাচার হওয়ার ঘটনাও বৃদ্ধি পেয়েছে। কিছু ক্ষেত্রে বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্ব অঞ্চলের বিভিন্ন এলাকায় মা-বাবারা চিংড়ি ঘেরের জন্য নেওয়া ঋণের টাকা শোধ দিতে শিশুদের বিক্রি করছেন। আর এ শিশুরা পরে পাচারের শিকার হচ্ছে। প্রতিবেদনে বলা হয়, দুর্নীতিবাজ রাজনৈতিক ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর লোক এবং দুর্বল সীমান্ত ব্যবস্থাপনা পাচারের ঘটনার জন্য দায়ী। ভারতের পশ্চিমবঙ্গ, আসাম, মিজোরাম, ত্রিপুরা ও মেঘালয় রাজ্যের সঙ্গে বাংলাদেশের ৪ হাজার ৯৬ কি.মি. সীমান্ত রয়েছে। এসব এলাকা দিয়েই পাচার হয়ে থাকে নরীরা। বেশিরভাগ বাংলাদেশি, নেপালী ও ভারতীয় মেয়েদের জোর করে ধরে নিয়ে, চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে, অথবা প্রেমের সম্পর্ক করে যৌনপল্লীগুলোতে বিক্রি করা হচ্ছে। নেপাল থেকে পাচার হয়ে আসা নারীদের মধ্যে ছারিমায়া তামাংই প্রথম নারী হিসেবে তার পাচারকারীর বিরুদ্ধে মামলা করে জয়ী হয়েছেন। এখন তিনি নারী পাচার রোধে কাজ করে যাচ্ছে যাচ্ছেন। বিশেষজ্ঞরা জানান, পাচারকৃত বাংলাদেশি নারীদের যৌনবৃত্তি, গৃহকর্মী, পর্নো চল”িচত্র নির্মাণ কাজে এবং শিশুদের অঙ্গহানি করে ভিক্ষাবৃত্তি, মাদক বহন ও উটের জকি হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। পাচারকৃতদের মধ্যে এইচআইভি ভাইরাসে আক্রান্তের আশঙ্কা নতুন করে উদ্বেগ তৈরি করছে। সংশ্লিষ্টরা জানান, এখন গার্মেন্টের নারী শ্রমিকরাও পাচারকারীদের টার্গেটে পরিণত হয়েছে। ভারতে পোশাক কারখানায় ভালো কাজের কথা বলে তাদের পাচার করা হচ্ছে। এ ছাড়া গার্মেন্টেরই একটি সংঘবদ্ধ চক্র ঢাকার বাইরে বেড়ানোর কথা বলে নারীদের পাচার করছে। অনেক সময় দেখা যায়, পাচারের শিকার একজন নারী পরবর্তীতে দেশে ফিরে এসে পাচারকারী চক্রের সঙ্গে মিলে অন্য নারীদের পাচারে সাহায্য করছে। এমনকি অনুমোদনহীন কিছু রিক্রুটিং এজেন্সির দালালরাও মধ্যপাচ্যে ভালো কাজ দেওয়ার লোভ দেখিয়ে নারী পাচার করছে। আইন বিশেষজ্ঞরা বলেন, সাধারণত দেশে পাচারকারীদের বিরুদ্ধে পাচার আইনে মামলা না হয়ে পাসপোর্ট আইনে মামলা হয়। ফলে দেশ-বিদেশের সংঘবদ্ধ চক্র অপরাধ করেও পার পেয়ে যাচ্ছে।