খোলা বাজার২৪ ॥ মঙ্গলবার, ২০ অক্টোবর ২০১৫ : আমেরিকান গুপ্তচর সংস্থা, সিআইএ প্রধান জন ব্রেন্যানের ব্যক্তিগত ইমেইল হ্যাক বা তথ্য চুরি করেছে এক স্কুলছাত্র। অভিযোগ আসার পর বিষয়টি তদন্ত করতে শুরু করেছে দেশটির কর্তৃপক্ষ। খবর বিবিসির। খবরে বলা হয়, হ্যাক করে পাওয়া তথ্য নিজের টুইটার অ্যাকাউন্টে তুলে দিয়েছে ছাত্রটি।তবে হ্যাকার স্কুলছাত্রের পরিচয় প্রকাশ করা হয়নি। তবে অভিযুক্ত হ্যাকার ছাত্র নিউইয়র্ক পোস্ট পত্রিকাকে বলেছে, ব্রেন্যানের ইমেইলে তিনি অফিস সংক্রান্ত নানা ফাইল দেখতে পেয়েছেন। তার মধ্যে উচ্চপর্যায়ের একটি নিরাপত্তা ছাড়পত্রের আবেদনও রয়েছে। ছাত্রটি যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রনীতি নিয়ে ক্ষুব্ধ ছিলেন বলে পত্রিকাটি জানিয়েছে। ছাত্রটির টুইটার অ্যাকাউন্টে প্রকাশিত একটি বার্তায় বেশ কয়েকটি ফাইল যুক্ত করা হয়েছে, যেগুলো ব্রেন্যানের ফোন নাম্বারের তালিকা বলে সে দাবি করেছে। সেখানে জন ব্রেন্যান নামে একটি ফাইল রয়েছে, যেখানে টেলিফোন নাম্বারের পাশাপাশি, ইমেইল ঠিকানা আর সামাজিক নিরাপত্তা নাম্বারও রয়েছে। ২০১৩ সাল থেকে সিআইএ পরিচালক হিসাবে দায়িত্ব পালন করছেন জন ব্রেন্যান। এ ধরণের কোন ঘটনা ঘটেছে কিনা, তা নিশ্চিত না করলেও, সেন্ট্রাল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সি বা সিআইএ জানিয়েছে, ঘটনাটির তদন্ত চলছে। যুক্তরাষ্ট্রের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদের ব্যক্তিগত ইমেইল ব্যবহারের বিষয়টি সম্প্রতি সেখানে আলোচিত একটি বিষয় হয়ে উঠেছে। দেশটির প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী হিলারি ক্লিনটন পররাষ্ট্রমন্ত্রী থাকার সময় ব্যক্তিগত ইমেইল ব্যবহার করেছেন বলে অভিযোগ ওঠার পর সেটির শুরু হয়।সিআইএ প্রধানের ইমেইল হ্যাক
আমেরিকান গুপ্তচর সংস্থা, সিআইএ প্রধান জন ব্রেন্যানের ব্যক্তিগত ইমেইল হ্যাক বা তথ্য চুরি করেছে এক স্কুলছাত্র। অভিযোগ আসার পর বিষয়টি তদন্ত করতে শুরু করেছে দেশটির কর্তৃপক্ষ। খবর বিবিসির। খবরে বলা হয়, হ্যাক করে পাওয়া তথ্য নিজের টুইটার অ্যাকাউন্টে তুলে দিয়েছে ছাত্রটি।তবে হ্যাকার স্কুলছাত্রের পরিচয় প্রকাশ করা হয়নি। তবে অভিযুক্ত হ্যাকার ছাত্র নিউইয়র্ক পোস্ট পত্রিকাকে বলেছে, ব্রেন্যানের ইমেইলে তিনি অফিস সংক্রান্ত নানা ফাইল দেখতে পেয়েছেন। তার মধ্যে উচ্চপর্যায়ের একটি নিরাপত্তা ছাড়পত্রের আবেদনও রয়েছে। ছাত্রটি যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রনীতি নিয়ে ক্ষুব্ধ ছিলেন বলে পত্রিকাটি জানিয়েছে। ছাত্রটির টুইটার অ্যাকাউন্টে প্রকাশিত একটি বার্তায় বেশ কয়েকটি ফাইল যুক্ত করা হয়েছে, যেগুলো ব্রেন্যানের ফোন নাম্বারের তালিকা বলে সে দাবি করেছে। সেখানে জন ব্রেন্যান নামে একটি ফাইল রয়েছে, যেখানে টেলিফোন নাম্বারের পাশাপাশি, ইমেইল ঠিকানা আর সামাজিক নিরাপত্তা নাম্বারও রয়েছে। ২০১৩ সাল থেকে সিআইএ পরিচালক হিসাবে দায়িত্ব পালন করছেন জন ব্রেন্যান। এ ধরণের কোন ঘটনা ঘটেছে কিনা, তা নিশ্চিত না করলেও, সেন্ট্রাল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সি বা সিআইএ জানিয়েছে, ঘটনাটির তদন্ত চলছে। যুক্তরাষ্ট্রের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদের ব্যক্তিগত ইমেইল ব্যবহারের বিষয়টি সম্প্রতি সেখানে আলোচিত একটি বিষয় হয়ে উঠেছে। দেশটির প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী হিলারি ক্লিনটন পররাষ্ট্রমন্ত্রী থাকার সময় ব্যক্তিগত ইমেইল ব্যবহার করেছেন বলে অভিযোগ ওঠার পর সেটির শুরু হয়।