Sun. May 4th, 2025
Logo Signature
Agrani Bank
Rupali Bank
Advertisements

4খোলা বাজার২৪॥ বুধবার, ২ ডিসেম্বর ২০১৫ : আসন্ন পৌরসভা নির্বাচনে প্রধান দুই দল আওয়ামী লীগ ও বিএনপি মেয়র পদে প্রার্থী চূড়ান্ত করেছে। গতকাল মঙ্গলবার রাতে প্রার্থী তালিকা চূড়ান্ত করার পর প্রার্থীদের হাতে প্রত্যয়নপত্র তুলে দেন উভয় দলের সংশ্লিষ্ট নেতারা। আগামী ৩০ ডিসেম্বর পৌর নির্বাচনে ভোট নেওয়া হবে।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, দুই দিন বৈঠকের পর ২৩৫ পৌরসভায় মেয়র পদে আওয়ামী লীগের প্রার্থী মনোনয়ন চূড়ান্ত করেছে দলটির স্থানীয় সরকার/পৌরসভা মনোনয়ন বোর্ড। গতকাল সন্ধ্যায় প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে মনোনয়ন বোর্ডের সভায় প্রার্থী তালিকা চূড়ান্ত করা হয়। আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার স্বাক্ষরসংবলিত তালিকা নির্বাচন কমিশনে পাঠানো হবে নৌকা প্রতীক বরাদ্দ চেয়ে। প্রার্থী তালিকা চূড়ান্ত করার পর ধানমণ্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যালয় থেকে তা প্রার্থীদের জানান সাত বিভাগের সাংগঠনিক সম্পাদকরা। এ সময় প্রার্থীদের হাতে দলের মনোনয়নপত্র তুলে দেওয়া হয়।
দলীয় সূত্রগুলো জানায়, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সর্বশেষ সভায় সংগঠনের তৃণমূলের নেতাদের দায়িত্ব দেওয়া হয় প্রার্থী মনোনয়ন দেওয়ার জন্য। তবে তৃণমূলের নেতারা অর্ধশতাধিক পৌরসভায় একক প্রার্থী মনোনীত করতে ব্যর্থ হন। তাঁরা একাধিক প্রার্থীর নাম কেন্দ্রে পাঠান। এসব প্রার্থীর মধ্যে থেকে মনোনয়ন বোর্ড একক প্রার্থী চূড়ান্ত করে। আবার অনেক পৌরসভায় তৃণমূল থেকে একক প্রার্থীর নাম পাঠানো হলেও মনোনয়ন বোর্ড তা বদলে দেয়। এ ক্ষেত্রে দলের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের তত্ত্বাবধানে পরিচালিত একাধিক জরিপের ফল ও বিভিন্ন রাষ্ট্রীয় সংস্থার প্রতিবেদন বিবেচনায় নেওয়া হয়।
দলীয় সূত্রগুলো জানায়, প্রার্থী মনোনয়নের ক্ষেত্রে স্থানীয় সংসদ সদস্যরা বেশ প্রভাব বিস্তার করেছেন। অনেক পৌরসভায় সংসদ সদস্যদের আত্মীয়রা মনোনয়ন পেয়েছেন। অনেক পৌরসভায় জেলা কিংবা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকরা মনোনয়ন পেয়েছেন। আবার উল্টো চিত্রও আছে, তৃণমূল থেকে প্রস্তাব পাঠানো জেলা বা উপজেলার গুরুত্বপূর্ণ পদধারী অনেক নেতাকে মনোনয়ন দেওয়া হয়নি।
আর গতকাল সন্ধ্যার পর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয় থেকে পৌর নির্বাচন সমন্বয় কমিটি মনোনীত প্রার্থীদের মধ্যে প্রত্যয়নপত্র বিতরণের কাজ শুরু করে। এতে স্বাক্ষর করেছেন দলের যুগ্ম মহাসচিব মোহাম্মদ শাহজাহান। দলের সমন্বয় কমিটির সদস্য ও বিএনপির সহসাংগঠনিক সম্পাদক আবদুস সালাম আজাদ কালের কণ্ঠকে বলেন, সন্ধ্যার পর ঢাকা বিভাগের বাইরের এলাকার প্রার্থীদের প্রত্যয়নপত্র দেওয়া হয়।
মোহাম্মদ শাহজাহান গত রাতে জানান, পৌর নির্বাচনে বিএনপি তার শরিকদের নিয়ে অংশ নেবে। তবে শরিকদের কতগুলো পৌরসভা দেওয়া হবে তা জানতে মনোনয়ন প্রত্যাহার পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। জামায়াত ধানের শীষ প্রতীকে নির্বাচন করবে কি না-এ প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘এটা জানতে ৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। জামায়াতের নিজস্ব রাজনীতি আছে। তাদের কী কৌশল হবে, কী প্রক্রিয়ায় তারা নির্বাচনে অংশ নেবে, সেটা তাদের ভাবতে দেওয়া উচিত বলে আমি মনে করি।’
২৩৫ পৌরসভার মধ্যে গতকাল রাত দেড়টা পর্যন্ত আওয়ামী লীগের মনোনয়নপ্রাপ্ত ৯৬ জনের এবং বিএনপির মনোনয়নপ্রাপ্ত ১২১ জনের নামের তালিকা হাতে এসে পৌঁছে।
আ. লীগের মনোনয়ন পেলেন যাঁরা : ঢাকার সাভারে আবদুল গনি, মুন্সীগঞ্জ সদরে ফয়সাল বিপ্লব, মীরকাদিমে শহীদুল ইসলাম শাহিন, শরীয়তপুর সদরে আমিন কোতোয়াল, মাদারীপুর সদরে খালিদ হাসান, টাঙ্গাইল সদরে জামিলুর রহমান মিরন, কালিহাতীতে আনসার আলী, নেত্রকোনা সদরে সাবেক মেয়র নজরুল ইসলাম খান, মোহনগঞ্জে অ্যাডভোকেট লতিফুর রহমান রতন, মদনে আবদুল হান্নান শামীম, কেন্দুয়ায় আসাদুল হক ভুঁইয়া, দুর্গাপুরে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুস সালাম, সিরাজগঞ্জ সদরে জেলা চেম্বার অব কমার্সের সাবেক সভাপতি সৈয়দ আব্দুর রউফ মুক্তা, পাবনার সুজানগরে আব্দুল ওহাব, চাটমোহরে সাখাওয়াত হোসেন সাকু, পঞ্চগড় সদরে জাকিয়া আক্তার, ঠাকুরগাঁও সদরে তাহমিনা মোল্লা, রংপুরের পীরগঞ্জে কচিরুল মিয়া, গাইবান্ধা সদরে শাহ মাসউদ, সুন্দরগঞ্জে আবদুল্লাহ আল মামুন, গোবিন্দগঞ্জে আতাউর রহমান, নীলফামারী সদরে আকতার হোসেন খোকন, জলঢাকায় বাহাদুর, লালমনিরহাটের পাটগ্রামে শমসের আলী, দিনাজপুরের বিরামপুরে আক্কাস আলী, লালমনিরহাটে রিন্টু, কুড়িগ্রাম সদরে আবদুল জলিল, নাগেশ্বরীতে কামরুল ইসলাম, উলিপুরে আব্দুল হালীম সরকার, দিনাজপুর সদরে আনোয়ারুল হক, বীরগঞ্জে মোশাররফ বাবলু, ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুরে শহিদুজ্জামান, মেহেরপুরের গাংনীতে আহমেদ আলী, কুষ্টিয়া সদরে আনোয়ার আলী, ভেড়ামারায় শামীমুল ইসলাম ছানা, কুমারখালীতে শামীমুজ্জামান অরুণ, খোকসায় তরিকুল ইসলাম, মিরপুরে এনামুল হক, যশোর সদরে রেন্টু চাকলাদার, বরিশালের বাকেরগঞ্জে লোকমান হোসেন ডাকুয়া, বানারীপাড়ায় সুভাষ চন্দ্র শীল, বরগুনার বেতাগীতে গোলাম কবির, পিরোজপুর সদরে হাবিবুর রহমান মালেক, পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় বিপুল হাওলাদার, গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় আহমেদ হোসেন মির্জা, সুনামগঞ্জের ছাতকে আবুল কালাম চৌধুরী, দিরাইয়ে মোশাররফ মিয়া, মৌলভীবাজার সদরে ফজলুর রহমান, কুলাউড়ায় এ কে এম সফি আহমেদ সোলায়মান, বড়লেখায় আবু ইমাম মো. কামরান চৌধুরী, কমলগঞ্জে জুয়েল আহমেদ, হবিগঞ্জ সদরে আতাউর রহমান সেলিম, নবীগঞ্জে অধ্যাপক তোফাজ্জল ইসলাম, চুনারুঘাটে সাইফুল ইসলাম, মাধবপুরে হিরেন্দ্রনাথ সাহা, শায়েস্তাগঞ্জে ছালেক মিয়া, সিলেটের জকিগঞ্জে খলিল উদ্দিন, কানাইঘাটে লুৎফুর রহমান, গোলাপগঞ্জে জাকিরুল বাবলু, চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে নিজামউদ্দিন চৌধুরী, রাউজানে দেবাশীষ পালিত, পটিয়ায় হারুন-অর-রশীদ, সন্দ্বীপে জাফরুল্লাহ, বাঁশখালীতে সেলিমুল হক, ফেনী সদরে হাজি আলাউদ্দিন, কুমিল্লার দাউদকান্দিতে নাঈম ইউসুফ, বরুড়ায় বাহারুজ্জামান, চাঁদপুরের কচুয়ায় নাজমুল আলম স্বপন, ময়মনসিংহের গৌরীপুরে সৈয়দ রফিকুল, ফুলপুরে শশধর, কিশোরগঞ্জের কুলিয়ারচরে আবুল হাসান কাজল, পাবনার ফরিদপুরে কামরুজ্জামান মাজেদ, ভাঙ্গুড়ায় গোলাম হাসনাইন রাসেল, সাঁথিয়ায় সিরাজুল ইসলাম প্রামাণিক, নাটোর সদরে উমা চৌধুরী, ভবানীগঞ্জে আবদুল মালেক, সিংড়ায় জান্নাতুল ফেরদৌস, গোপালপুরে লিলি, সিরাজগঞ্জের কাজীপুরে নিজামুদ্দীন, বেলকুচিতে হাসানুর বিশ্বাস, শাহজাদপুরে আমিনুল হক মিরু, নওগাঁ সদরে সেতার আহমেদ শিহাব, রাজশাহীর চারঘাটে নার্গিস খাতুন, গোদাগাড়ীতে মনিরুল ইসলাম বাবুল, তানোরে ইমরুল হক, তাহেরপুরে আবুল কালাম আজাদ, নওহাটায় আবদুল বারী খান, আড়ানীতে বাবুল হোসেন, দুর্গাপুরে তোফাজ্জল হোসেন, পুঠিয়ায় রবিউল ইসলাম রবি, চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদরে সামিউল হক, নাচোলে আবদুর রশিদ, বগুড়া সদরে রেজাউল করিম মিন্টু, শিবগঞ্জে তৌহিদুর রহমান মানিক, কাহালুতে হেলাউদ্দিন কবিরাজ ও সারিয়াকান্দিতে আালমগীর শাহিন।
বিএনপির মনোনয়ন পেলেন যাঁরা : পঞ্চগড় সদরে তৌহিদুল ইসলাম, ঠাকুরগাঁও সদরে মির্জা ফয়সাল আমিন, পীরগঞ্জে রাজিউর রহমান রাজু, রানীশংকৈলে শাহজাহান আলী, দিনাজপুর সদরে জাহাঙ্গীর আলম, ফুলবাড়ীতে সাইদুল ইসলাম, বীরগঞ্জে আমিনুল বাহার, বিরামপুরে আশরাফ আলী মণ্ডল, হাকিমপুরে শওকত হোসেন শিল্পী, নীলফামারীর সৈয়দপুরে আমজাদ হোসেন সরকার, জলঢাকায় ফাহমিদ ফয়সাল চৌধুরী, লালমনিরহাট সদরে আবদুল হালিম, পাটগ্রামে এ কে মোস্তফা হালিমুজ্জামান, রংপুরের বদরগঞ্জে পরিতোষ চক্রবর্তী, কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরীতে আদম আলী, উলিপুরে তারিক আবুল আলা চৌধুরী, গাইবান্ধা সদরে শহীদুজ্জামান শহীদ, গোবিন্দগঞ্জে ফারুক আহমেদ, সুন্দরগঞ্জে মশিউর রহমান সবুজ, কুড়িগ্রাম সদরে নুরুল ইসলাম, বগুড়া সদরে অ্যাডভোকেট মাহবুবুর রহমান, শেরপুরে স্বাধীন কুণ্ড, সারিয়াকান্দিতে টিপু সুলতান, গাবতলীতে সাইফুল ইসলাম, আদমদীঘিতে তোফাজ্জল হোসেন ভুট্টু, কাহালুতে আবদুল মান্নান ভাটা, ধুনটে আলিমুদ্দিন, নন্দীগ্রামে সুশান্ত কুমার শান্ত, শিবগঞ্জে আব্দুল মতিন, জয়পুরহাট সদরে সামসুল হক, কালাইয়ে সোহেল তালুকদার, চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জে শফিকুল ইসলাম, নাচোলে মো. কামরুজ্জামান, নওগাঁ সদরে নাজমুল হক সনি, নজিপুরে আনোয়ার হোসেন, রাজশাহীর কাকনহাটে হাফিজুর রহমান, আড়ানীতে তোজাম্মেল হক, মুণ্ডমালায় ফিরোজ কবির, কেশর হাটে আলাউদ্দিন আলো, গোদাগাড়ীতে আনোয়ারুল চৌধুরী, তাহেরপুরে আবু নাঈম মোহাম্মদ শাসমুর রহমান মিন্টু, ভবানীগঞ্জে আবদুর রহমান প্রামাণিক, তানোরে মিজানুর রহমান মিজান, কাটাখালীতে মাসুদ রানা, চারঘাটে জাকিরুল ইসলাম বিকুল, দুর্গাপুরে সাইদুর রহমান মন্টু, পুঠিয়ায় বাবুল হোসেন লাল্টু, নওহাটায় মকবুল হোসেন, নাটোর সদরে ইমদাদুল হক মামুন, গুরুদাসপুরে মশিউর রহমান বাবলু, সিংড়ায় শামীম আল রাজী, বড়াইগ্রামে ইসহাক আলী, সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে নজরুল ইসলাম, সদরে মোকাদ্দেস আলী, উল্লাপাড়ায় বেলাল হোসেন, রায়গঞ্জে নুর সাঈদ সরকার, বেলকুচিতে আবদুর রাজ্জাক মণ্ডল, কাজীপুরে মাসুদ রায়হান মুকুল, পাবনার চাটমোহরে আবদুর রহিম কালু, সাঁথিয়ায় সিরাজুল ইসলাম, সুজানগরে আজমল আলী বিশ্বাস, ফরিদপুরে এনামুল হক, ভাঙ্গুড়ায় মুজিবুর রহমান, সদরে নুর মোহাম্মদ মাসুম, ঈশ্বরদীতে মোকলেসুর রহমান, মেহেরপুরের গাংনীতে ইনসারুল হক, কুষ্টিয়ার মিরপুরে আব্দুল আজিজ খান, সদরে কুতুব উদ্দিন আহমেদ, কুমারখালীতে তরিকুল ইসলাম, খোকসায় রাজু আহমেদ, চুয়াডাঙ্গার দর্শনায় মহিদুল ইসলাম, জীবননগরে নওয়াব আলী, আলমডাঙ্গায় মীর মহিউদ্দিন, সদরে খন্দকার আব্দুল জব্বার, ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুরে এ কে এম সালেহ উদ্দিন বুলবুল, মহেশপুরে নাজিবুদ্দৌলা, হরিণাকুণ্ডুতে মো. জিন্নাতুল হক, শৈলকুপায় খলীলুর রহমান, যশোরের নোয়াপাড়ায় রবিউল হোসেন, মণিরামপুরে শহীদ মোহাম্মদ ইকবাল হোসেন, বাঘারপাড়ায় আবদুল হাই মোনা, চৌগাছায় সেলিম রেজা আউলিয়া, কেশবপুরে সামাদ বিশ্বাস, সদরে মারুফুল ইসলাম, মাগুরা সদরে ইকবাল আকতার খান, নড়াইলের কালিয়ায় এস এম ওয়াহিদুজ্জামান, সদরে জুলফিকার আলী, খুলনার চালনায় শেখ আব্দুল মান্নান, সাতক্ষীরার কলারোয়ায় আকতারুল ইসলাম, সদরে তাসকির আহমেদ, বরগুনার বেতাগীতে হুমায়ুন কবির, পাথরঘাটায় মল্লিক মো. আইয়ুব, পটুয়াখালীর কুয়াকাটায় আবদুল আজিজ মুসল্লী, ভোলার বোরহানউদ্দিনে মনিরুজ্জামান, দৌলতখানে আনোয়ার হোসেন, সদরে হারুনুর রশীদ, বরিশালের মেহেন্দীগঞ্জে গিয়াসউদ্দিন দীপেন, বাকেরগঞ্জে মতিউর রহমান মোল্লা, উজিরপুরে শহীদুল ইসলাম, ঝালকাঠির নলছিটিতে মুজিবুর রহমান, পিরোজপুরের স্বরূপকাঠিতে শফিকুল ইসলাম ফরিদ, সুনামগঞ্জের ছাতকে সামসুর রহমান মাসুক, সদরে অধ্যক্ষ সেরিগুন, দিরাইয়ে মাইনুদ্দিন চৌধুরী, হবিগঞ্জের নবীগঞ্জে সাবেরুল হক, কুমিল্লার দাউদকান্দিতে কে এম আই খলিল, চৌদ্দগ্রামে নয়ন বাঙ্গালি, চাঁদপুরের হাজীগঞ্জে আবদুল মান্নান খান, চট্টগ্রামের সন্দ্বীপে আজমত আলী বাহাদুর, বাঁশখালীতে কামরুল ইসলাম হোসাইনী, সাতকানিয়ায় রফিকুল আলম, মিরসরাইয়ে রফিকুল ইসলাম পারভেজ, রাউজানে আবদুল্লাহ আল হাসান, বারইয়ারহাটে মাইনুদ্দিন লিটন, রাঙ্গুনিয়ায় হেলাল উদ্দিন, সীতাকুণ্ডে আবুল মনসুর, পটিয়ায় তহিদুল আলম, খাগড়াছড়ি সদরে আবদুল মালেক, মাটিরাঙ্গায় বাদশা মিয়া, বান্দরবান সদরে জাবেদ রাজা ও লামায় আমির হোসেন ও রাঙামাটি সদরে সাইফুল ইসলাম ভুট্টো। এ ছাড়া চন্দনাইশ জোটের শরিক দল এলডিপির প্রার্থীর জন্য এবং কুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় আরেক শরিক জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) নেতা মহিউদ্দিনকে মনোনয়নপত্র দেওয়া হয়েছে।