খোলা বাজার২৪, মঙ্গলবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০১৫: চেরি খেতে ভালবাসেন না, এমন সংখ্যাটা খুবই কম। ৮ থেকে ৮০, চেরি সবারই ফেভারিট। কিন্তু আপনি কি জানেন, এই চেরিই আপনার মৃত্যুর কারণ হতে পারে। চেরির মধ্যে থাকা সাইয়্যান্যাজিনের মিশ্রণ মানব শরীরে বিষক্রিয়া ঘটাতে পারে।
পটকা মাছ
জাপানি রেস্তোরা এবং এশিয়ার বিভিন্ন বাজারে পটকা মাছের চাহিদা চোখে পড়ার মত। জাপানে পটকা মাছের যেকোনও আহারই জিভে জল এনে দেয়। সামুদ্রিক এই মাছের কিছু অংশ এমন রয়েছে যা বিষের মতই মারাত্মক। আর যদি পটকা মাছের স্বাদ নিতেই হয় তাহলে বাদ দিন মাছের ‘পটকা’।
রেড়ির তেল (ঈধংঃড়ৎ ঙরষ)
একটা রেড়িতেই এত পরিমান বিষের উপাদান থাকে, যা প্রায় ১০০০ মানুষকে মেরে ফেলতে পারে। তবে রেড়ীর তেল পিউরিফাই (পরিশ্র“দ্ধ) করে নিলে তেমন কোনও আশঙ্কা থাকে না।
কাজুবাদাম (ডরষফ অষসড়হফং)
কাজুবাদামে অনীহা, এমন মানুষ খুঁজতে হলে সংখ্যাটা হয়ত হবে ‘শূন্য’। যারা কাজুবাদাম পছন্দ করেন না, তথ্যটা তাঁদের কাছে ভাল হলেও কাজু যাদের পছন্দের, তাঁদের কাছে একটু হলেও আশঙ্কার। গাছেই রয়েছে কাজুবাদাম, পেরে নিয়েই মুখে পুড়ে দিলেন, বিপত্তি আছে। ঐ বাদামে আছে সাইয়্যান্যাজিন, যা মানব দেহে বিষক্রিয়া ঘটাতে পারে। ঐ রকম ৫টা থেকে ১০টা কাজুবাদাম একসঙ্গে খেলে একটু শিশুর মৃত্যু সঙ্কট অবধারিত।
চিনাবাদাম (চবধহঁঃং)
অবাক হলেও এটা সত্যি, চিনাবাদামে রয়েছে ‘ধষষবৎমরপ’ উপাদান। এলার্জিক সিনড্রোম যখন তখন আপনার শরীরে দানা বাঁধতে পারে এবং কোনও রকম কিছু বোঝার আগেই আপনার দেহ এর সংক্রামক ছড়িয়ে পড়তে পারে।