খোলা বাজার২৪, বৃহস্পতিবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০১৫: সুরিন্দর কুমার তার সারা জীবন চা বিক্রয় করে অতিবাহিত করেছেন। সুরিন্দর তার এলাকার আদালতের পাশে একটি চায়ের দোকানের মালিক। তিনি আদালতের আশেপাশের মানুষদের কাছে চা বিক্রয় করতেন। তার মনের সুপ্ত ইচ্ছে ছিল যে, তার মেয়ে এই একই আদালতের গেটে একদিন ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে প্রবেশ করবে।
২৩ বছর বয়সী শ্র“তি ভারতের পাঞ্জাব সিভিল সার্ভিস পরীক্ষায় প্রথমবার অংশগ্রহণ করে পাশ করেছেন। তারপর এক বছর ট্রেনিং নেয়ার পর তিনি এখন বিচারকের আসনে বসার জন্য প্রস্তুত। তার কাছ থেকে মানুষ এখন ন্যায় বিচার পাবে।
শ্র“তি হাসান জানান, ‘আমি সবসময় আইন বিভাগে কাজ করতে আগ্রহী ছিলাম। আমি একজন বিচারক হতে চেয়েছি। আমি পরীক্ষা দেয়ার পর এসসি ক্যাটাগরিতে প্রথম স্থান দখল করি।’ সে তার স্বপ্নপূরণ করেছেন এবং তার বাবাকে গর্ববোধ করিয়েছেন।
গুরু নানাক দেব বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক পাশ করার পর তিনি আইন বিভাগে পড়াশোনা করার জন্য পাঞ্জাব বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন। সে এখন বিশ্বাস করেন যে, নারীরা এখন দেশের অনেক শক্তিশালী একটি অংশ।