Fri. May 2nd, 2025
Logo Signature
Agrani Bank
Rupali Bank
Advertisements

36খোলা বাজার২৪, বুধবার, ৩০ মার্চ ২০১৬ : ডাইনি শিশু বলে যে শিশুকে পথে ফেলে দেয়া হয়েছিল সেই শিশুর কথা মনে আছে কি? ডেনমার্কের একজন সমাজকর্মী যাকে অর্ধমৃত অবস্থায় পথ থেকে কোলে তুলে নিয়েছিলেন। নাইজেরিয়া বেড়াতে এসে তিনি এই শিশুর সন্ধান পেয়েছিলেন এবং তার ছবি তুলে ফেসবুকে পোস্ট করেছিলেন।
ছোট্ট এই শিশুকে তার বাবা-মা ডাইনি আখ্যা দিয়ে ঘর থেকে বের করে দিয়েছিল। তারপর থেকে শিশুটি পথে পথে ঘুরে বেড়াত এবং খাবারের জন্য ছটফট করত।
আজ আটমাস পর সেই সমাজকর্মী আনজা শিশুটির ছবি পোস্ট করেছেন। আদর-যতেœ সে এখন অনেক সুস্থ ও ভাল আছে। আনজা শিশুটির নাম রেখেছিল হোপ। যার অর্থ আশা। তাইতো সে আশা শেষ করেনি। হোপ এখন সম্পূর্ণ সুস্থ। আপনি হোপের আত মাস আগের ও পরের ছবি দেখতে অবাক হয়ে যাবেন।
হোপের বেশি ফিরে আশা অনেক ক্ষীণ হলেও সৌভাগ্যবশত তিনি জীবন সংগ্রামে জয়ী হয়েছেন। তার স্বাস্থ্যের অবস্থা অনেক ভাল। তাকে দেখেই বুঝা যাচ্ছে সে এখন অনেক সুখে আছে।
আনজা তার পোস্টে লিখেছেন, ‘আমি যেদিন প্রথম এই ছোট্ট শিশুকে কোলে নিয়েছিলাম আমি নিশ্চিত ছিলাম সে হয়ত বাঁচবে না। সে অনেক কষ্টে প্রতিটি নিঃশ্বাস নিচ্ছিল। আমি চাইনি সে কোনও নাম ও উপাধি ছাড়া মৃত্যুবরণ করুক। তাই আমি তার নাম হোপ রেখেছিলাম। শুধু এই নাম তার সাথে নয় এই নামের অর্থ তাকে খুব ভালভাবে বিশ্লেষণ করে। আমি অনেক বছর আগে আমার হাতে হোপ নামের ট্যাটু করিয়েছিলাম। কারণ আমি জানি, এই হোপ মানুষকে বেঁচে থাকার জন্য প্রতিদিন সাপোর্ট প্রদান করে।কেমন আছে সেই ডাইনি শিশু?
বাংলাদেশ নিউজ২৪ : মঙ্গলবার, ২৯ মার্চ ২০১৬
টহঃরঃষবফ-১ডাইনি শিশু বলে যে শিশুকে পথে ফেলে দেয়া হয়েছিল সেই শিশুর কথা মনে আছে কি? ডেনমার্কের একজন সমাজকর্মী যাকে অর্ধমৃত অবস্থায় পথ থেকে কোলে তুলে নিয়েছিলেন। নাইজেরিয়া বেড়াতে এসে তিনি এই শিশুর সন্ধান পেয়েছিলেন এবং তার ছবি তুলে ফেসবুকে পোস্ট করেছিলেন।
ছোট্ট এই শিশুকে তার বাবা-মা ডাইনি আখ্যা দিয়ে ঘর থেকে বের করে দিয়েছিল। তারপর থেকে শিশুটি পথে পথে ঘুরে বেড়াত এবং খাবারের জন্য ছটফট করত।
আজ আটমাস পর সেই সমাজকর্মী আনজা শিশুটির ছবি পোস্ট করেছেন। আদর-যতেœ সে এখন অনেক সুস্থ ও ভাল আছে। আনজা শিশুটির নাম রেখেছিল হোপ। যার অর্থ আশা। তাইতো সে আশা শেষ করেনি। হোপ এখন সম্পূর্ণ সুস্থ। আপনি হোপের আত মাস আগের ও পরের ছবি দেখতে অবাক হয়ে যাবেন।
হোপের বেশি ফিরে আশা অনেক ক্ষীণ হলেও সৌভাগ্যবশত তিনি জীবন সংগ্রামে জয়ী হয়েছেন। তার স্বাস্থ্যের অবস্থা অনেক ভাল। তাকে দেখেই বুঝা যাচ্ছে সে এখন অনেক সুখে আছে।
আনজা তার পোস্টে লিখেছেন, ‘আমি যেদিন প্রথম এই ছোট্ট শিশুকে কোলে নিয়েছিলাম আমি নিশ্চিত ছিলাম সে হয়ত বাঁচবে না। সে অনেক কষ্টে প্রতিটি নিঃশ্বাস নিচ্ছিল। আমি চাইনি সে কোনও নাম ও উপাধি ছাড়া মৃত্যুবরণ করুক। তাই আমি তার নাম হোপ রেখেছিলাম। শুধু এই নাম তার সাথে নয় এই নামের অর্থ তাকে খুব ভালভাবে বিশ্লেষণ করে। আমি অনেক বছর আগে আমার হাতে হোপ নামের ট্যাটু করিয়েছিলাম। কারণ আমি জানি, এই হোপ মানুষকে বেঁচে থাকার জন্য প্রতিদিন সাপোর্ট প্রদান করে।