নিহত আলমগীর একই এলাকার মৃত লেদামিয়ার ছেলে। আহত পুলিশ সদস্যরা হলেন- এসআই ফারুক হোসেন, কনস্টেবল সফিক, কমর, ওহিদ। তাদেরকে রায়পুর সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
রায়পুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ লোকমান হোসেন জানান, উপজেলার সোনাপুর ইউনিয়নের দক্ষিণ রায়পুর গ্রামের একটি সুপারি বাগানে রাত দুইটার দিকে একদল ডাকাত ডাকাতির প্রস্তুতি নিচ্ছে। গোপন সংবাদে টহল পুলিশ ঘটনাস্থলে গেলে ডাকাতরা উপস্থিতি টের পেয়ে পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে। পুলিশও আত্মরক্ষার্থে কয়েক রাউন্ড গুলি ছোড়ে। এতে আলমগীর নামে এক ডাকাতকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। প্রথমে তাকে রায়পুর সরকারি হাসপাতাল ও পরে লক্ষ্মীপুর সরদর হাসপাতালে নিলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।
তিনি বলেন, এ সময় আহত হন আরো চার পুলিশ সদস্য। পরে ঘটনাস্থল থেকে একটি দেশিয় বন্দুক ও তিন রাউন্ড গুলি, দু’টি ছেনিসহ বিভিন্ন দেশিয় অস্ত্র উদ্ধার করা হয়। তার বিরুদ্ধে থানায় সাতটি মামলা রয়েছে। তার মরদেহ লক্ষ্মীপুর সদর হাসপাতাল মর্গে রাখা হয়েছে বলেও জানান ওসি।