তিনি আরো বলেন, এ বিষয়ে শহর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আতাউর রহমানের মতামত না নেওয়ায় রবিবার রাতে তিনি আমাকে মোবাইল ফোনে গালমন্দ করেন। সোমবার সকালে স্কুলের সামনে থানা যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক জিল্লুর রহমান, ইবি ছাত্রলীগের যুগ্ম সম্পাদক আনিসুর রহমান আনিস, সাদ্দাম হোসেন ও মুসা আমাকে দুই দফা লাঠিপেটা করে।
এদিকে ছাত্রলীগের সভাপতি ছাইফুল ইসলাম বলেন, আমার কমিটির যুগ্ম-সম্পাদক আনিসুর রহমান সোমবার সকালে আমার সঙ্গে ক্যাম্পাসে কাজে ব্যস্ত ছিলেন। তিনি কখন, কীভাবে শিক্ষককে মারধর করল তা বিশ্বাসযোগ্য নয়।
অপরদিকে আওয়ামী লীগ নেতা আতাউর রহমান বলেন, সোমবার সকালে হাসানবাগ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের সঙ্গে আমার ছেলেদের উত্তপ্ত বাক্য বিনিময় হয়ে থাকতে পারে।
এ প্রসঙ্গে কথা বলার জন্য ইবি ছাত্রলীগ নেতা আনিসুর রহমান ও যুবলীগ নেতা জিল্লুরের সঙ্গে মোবাইল ফোনে কয়েকবার যোগাযোগ করেও তাদের পাওয়া যায়নি।এ ব্যাপারে ইসলামী ব্শ্বিবিদ্যালয় থানার ওসি শরিফুল ইসলাম জানিয়েছেন, এ বিষয়ে লিখিত অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।