খোলা বাজার২৪, শনিবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৬: জেলা পরিষদ নির্বাচকে কেন্দ্র করে সুনামগঞ্জ জেলার বিশ্বম্ভরপুর উপজেলার ৫টি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ও ইউপি সদস্য সদস্যদাগণকে নিয়ে নির্বাচনী প্রচারনার অংশ হিসেবে এক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শুক্রবার বিকেল ৪টায় এ উপলক্ষে উপজেলা গণমিলনায়তনে মত বিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। পলাশ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ সভাপতি জনাব আব্দুল কাইয়ুম মাষ্টারেরসভাপতিত্ব ও ফতেপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান রণজিৎ চৌধুরী রাজন এর পরিচালনায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন সুনামগঞ্জ জেলা আওয়ামীলেিগর সাবেক সাধারন সম্পাদক আলহাজ্ব নূরুল হুদা মুকুট।
এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন, ঢাকাস্ত সুনামগঞ্জ সমিতির সভাপতি আকবর হোসেন মঞ্জু, জেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ও সাচনা বাজার ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান রেজাউল করিম শামিম,দক্ষিণ সুনামগঞ্জ উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান হাজী আবুল কালাম আজাদ,জেলা যুবলীগের যুগ্ম আহবায়ক আসাদুজ্জামান সেন্টু, সুনামগঞ্জ পৌরসভার সাবেক ভারপ্রাপ্ত মেয়র ও জেলা যুবলীগের সিনিয়র সদস্য নুরুল ইসলাম বজলু,সাবেক জেলা ছাত্রলীগ সভাপতি এ্যাড.আক্তারুজ্জামান সেলিম সহ আরোও অনেকে। অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন, বিশ্বম্ভরপুর উপজেলা আওয়ামীলীগ সভাপতি বেনজীর আহমেদ মানিক, পলাশ ইউনিয়ণ পরিষদ চেয়ারম্যান আব্দুল কাইয়ূম মাষ্টার, ফতেপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান রনজিৎ চৌধুরী রাজন, সলুকাবাদ ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মো.রওশন আলী,ধনপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম তালুকদার,বাদাঘাট(দঃ) ইউপির চেয়ারম্যান(ভাঃপ্রাঃ) আব্দুছ ছাত্তার, উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান সুলেমান, যুবলীগ আহবায়ক তুহিন, ছাত্রলীগ সহসভাপতি মোশারফ হোসেন বাবলু, বঙ্গবন্ধু সৈনিকলীগ সভাপতি সেলিম আহমেদ মিঠু, কৃষকলীগ সাধারন সম্পাদক রোকন মিয়া প্রমূখ।
নুরুল হুদা মুকুট বলেন, ১ ইলেভেনের সময় আমি ২টি বৎসর আপনাদের মধ্যে ছিলাম না, কারণ আমার বাসার সামনে সেনাবাহিনীর সদস্যরা সবসময় হানা দিত তাই আমি আমার জীবন বাজি রেখে থেকে ২টি বৎসর পালিয়ে বেরিয়েছি। আপনাদের পাশে থাকতে পারিনি বলে আমি আন্তরিকভাবে খুব দুঃখিত। আপনাদের নিকট জেলা পরিষদ নির্বাচনে একজন সম্ভাব্য চেয়ারম্যান প্রার্থী হিসেবে আপনাদের কাছে ভোট ভিক্ষা চাচ্ছি। আপনারা যদি আমাকে নির্বাচিত করেন তাহলে কথা দিচ্ছি আপনাদের পাশে অতীতে ছিলাম আগামীতে ও থাকব এবং আমার দরজা আগের মতন খোলা থাকবে আপনাদের সেবার জন্য। আমি ৪০ বছর যাবৎ রাজনীতি করছি আপনাদের সেবার জন্য, নিজের জন্য কিছুই করতে চাইনি।