খোলা বাজার২৪, বুধবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০১৬: বাগেরহাটের চিতলমারী থানার একটি নাশকতা মামলায় আওয়ামী ওলামা লীগের বাগেরহাট জেলা শাখার কথিত সভাপতি অধ্যক্ষ মাওঃ মাশুকুর রহমানকে জেল হাজতে পাঠিয়েছে আদালত। প্রায় ১০ মাস পলাতক থাকার পর রোববার বাগেরহাটের অতিরিক্ত চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিট্রেট আঃ সবুর মিনার আদালতে হাজির হলে আদালত এই আদেশ দেয়। মাওঃ মাশুকুর রহমান চিতলমারী উপজেলার বড়বাড়িয়া গ্রামের হাজী সুফী হাবিবুর রহমানের ছেলে এবং বড়বাড়িয়া রহমানীয়া সিনিয়র মাদ্রাসার অধ্যক্ষ।
মঙ্গলবার বাগেরহাট সহকারী পাবলিলিক প্রসিকিউটর (এপিপি) এ্যাড. ফকির ইফতেখারুল ইসলাম রানা মামলার বরাত দিয়ে জানান, মাওলানা মাশুকুর রহমান জামায়াত-শিবিরের রাজনীতির সাথে জড়িত। তার বিরুদ্ধে চিতলমারী থানায় দুটি নাশকতা মামলা রয়েছে ( ১৭৩/১৫ ও ৫১/১৫)। দীর্ঘদিন পলাতক থাকার পর এরমধ্যে একটি মামলায় রোববার আদালতে হাজির হলে বিজ্ঞ আদালত তার জামিন নামঞ্জুর করে জেল হাজতে প্রেরনের নির্দেশ দেয়।
তিনি আরো বলেন, মাওঃ মাশুকুর রহমান নিজেকে আওয়ামী ওলামা লীগের বাগেরহাট জেলা শাখার সভাপতি পরিচয় দিয়ে দু‘টি ভূয়া প্রত্যায়নপত্র আদালতে দাখিল করেন। কিন্তু এসব ভূয়া প্রত্যয়নপত্র আদালত আমলে নেয়নি।
এবিষয়ে জানতে চাইলে, বড়বাড়িয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি জাহাংগীর আলম উকিল ও সাধারণ সম্পাদক ফকির তারিকুল ইসলাম জানান, অধ্যক্ষ মাওঃ মাশুকুর রহমান কোন দিনই আওয়ামী রাজনীতির সাথে জড়িত ছিলেন না। তিনি একজন স্বাধীনতার বিপক্ষের জামায়াত-শিবিরের লোক। তাকে জেল হাজতে প্রেরণ করায় ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ অফিসসহ এলাকায় মিষ্টি বিতরণ করা হয়েছে। কিভাবে তাকে ওলামা লীগের জেলা সভাপতির প্রত্যায়ন দেয়া হলো তা আমরা বুঝতে পারছি না।
এবিষয়ে জানতে প্রত্যায়ন করা “বাংলাদেশ আওয়ামী ওলামা লীগের” কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের প্যাডে উল্লেখিত মোবাইল নাম্বারে মঙ্গলবার রাত ৮টা ৫মিনিটে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও কেই রিসিভ করেন নি।
এবিষয়ে বাগেরহাট জেলা আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক ও বাগেরহাট জেলা পরিষদের প্রশাসক বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ কামরুজ্জামান টুকু এ প্রতিবেদককে বলেন, ওলামা লীগকে কেন্দ্রীয় ভাবে বাতিল করা হয়েছে। তাছাড়া জেলায় আওয়ামী ওলামা লীগের কোন কমিটি নাই। যখন কমিটি ছিল তখনও মাওঃ মাশুকুর রহমান নামের কোন ব্যক্তি সভাপতি ছিলেন না।
বাগেরহাটে নাশকতা মামলায় ওলামা লীগের জেলা সভাপতি জেল হাজতে
বাগেরহাট : বাগেরহাটের চিতলমারী থানার একটি নাশকতা মামলায় আওয়ামী ওলামা লীগের বাগেরহাট জেলা শাখার কথিত সভাপতি অধ্যক্ষ মাওঃ মাশুকুর রহমানকে জেল হাজতে পাঠিয়েছে আদালত। প্রায় ১০ মাস পলাতক থাকার পর রোববার বাগেরহাটের অতিরিক্ত চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিট্রেট আঃ সবুর মিনার আদালতে হাজির হলে আদালত এই আদেশ দেয়। মাওঃ মাশুকুর রহমান চিতলমারী উপজেলার বড়বাড়িয়া গ্রামের হাজী সুফী হাবিবুর রহমানের ছেলে এবং বড়বাড়িয়া রহমানীয়া সিনিয়র মাদ্রাসার অধ্যক্ষ।
মঙ্গলবার বাগেরহাট সহকারী পাবলিলিক প্রসিকিউটর (এপিপি) এ্যাড. ফকির ইফতেখারুল ইসলাম রানা মামলার বরাত দিয়ে জানান, মাওলানা মাশুকুর রহমান জামায়াত-শিবিরের রাজনীতির সাথে জড়িত। তার বিরুদ্ধে চিতলমারী থানায় দুটি নাশকতা মামলা রয়েছে ( ১৭৩/১৫ ও ৫১/১৫)। দীর্ঘদিন পলাতক থাকার পর এরমধ্যে একটি মামলায় রোববার আদালতে হাজির হলে বিজ্ঞ আদালত তার জামিন নামঞ্জুর করে জেল হাজতে প্রেরনের নির্দেশ দেয়।
তিনি আরো বলেন, মাওঃ মাশুকুর রহমান নিজেকে আওয়ামী ওলামা লীগের বাগেরহাট জেলা শাখার সভাপতি পরিচয় দিয়ে দু‘টি ভূয়া প্রত্যায়নপত্র আদালতে দাখিল করেন। কিন্তু এসব ভূয়া প্রত্যয়নপত্র আদালত আমলে নেয়নি।
এবিষয়ে জানতে চাইলে, বড়বাড়িয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি জাহাংগীর আলম উকিল ও সাধারণ সম্পাদক ফকির তারিকুল ইসলাম জানান, অধ্যক্ষ মাওঃ মাশুকুর রহমান কোন দিনই আওয়ামী রাজনীতির সাথে জড়িত ছিলেন না। তিনি একজন স্বাধীনতার বিপক্ষের জামায়াত-শিবিরের লোক। তাকে জেল হাজতে প্রেরণ করায় ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ অফিসসহ এলাকায় মিষ্টি বিতরণ করা হয়েছে। কিভাবে তাকে ওলামা লীগের জেলা সভাপতির প্রত্যায়ন দেয়া হলো তা আমরা বুঝতে পারছি না।
এবিষয়ে জানতে প্রত্যায়ন করা “বাংলাদেশ আওয়ামী ওলামা লীগের” কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের প্যাডে উল্লেখিত মোবাইল নাম্বারে মঙ্গলবার রাত ৮টা ৫মিনিটে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও কেই রিসিভ করেন নি।
এবিষয়ে বাগেরহাট জেলা আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক ও বাগেরহাট জেলা পরিষদের প্রশাসক বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ কামরুজ্জামান টুকু এ প্রতিবেদককে বলেন, ওলামা লীগকে কেন্দ্রীয় ভাবে বাতিল করা হয়েছে। তাছাড়া জেলায় আওয়ামী ওলামা লীগের কোন কমিটি নাই। যখন কমিটি ছিল তখনও মাওঃ মাশুকুর রহমান নামের কোন ব্যক্তি সভাপতি ছিলেন না।