আওয়ামী লীগের কিছু সংখ্যক নেতাকর্মী একই স্থানে জড়ো হয়ে সরকারের পক্ষে স্লোগান দিতে থাকলে এসময় উত্তেজনা দেখা দেয়। তবে পুলিশের ব্যাপক উপস্থিতি ও হস্তক্ষেপের কারণে কোনো অপ্রিতিকর ঘটনা ঘটেনি। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেইসবুকে লাইভ সম্প্রচারের মাধ্যমে প্রতিবাদ মুখর জাতিসংঘের সদর দফতরে সামনের চিত্র দেখা গেছে। এসময় প্রবাসী বাঙালী নিরা রাব্বানী দুটির প্রাণীর শরীরে ছবি লাগিয়ে ব্যতিক্রমী প্রতিবাদ জানাতে দেখা যায়।
আওয়ামী লীগের পক্ষে নেতাকর্মীর উপস্থিতি কম থাকার কারণে বিক্ষোভ চলাকালীন সড়কের আশপাশ ছিলো বিএনপি নেতাকর্মীদের নিয়ন্ত্রণে।
যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক জিল্লুর রহমান জিল্লুর ব্যবস্থাপনায় বিক্ষোভ সমাবেশে যোগ দেন নিউ ইয়র্ক, ওয়াশিংটন, নিউ জার্সি, পেনসেলবেনিয়া, বোস্টনসহ বিভিন্ন অঙ্গরাজ্য থেকে আগত বিএনপি সমর্থক শত শত নেতাকর্মী।
এতে অন্যান্যের মেধ্য উপস্থিত ছিলেন, বিএনপির সহ কেন্দ্রীয় আন্তর্জাতিক সম্পাদক বেবী নাজনিন, যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির সাবেক নেতা ড. মজিবুর রহমান মজুমদার, গিয়াস আহমেদ, কোষাধষ্য জসিম ভ’ইয়া, মোস্তফা কামাল পাসা বাবুল, সরাফত হোসেন বাবু, জাহিদ এফ সর্দার সাবি প্রমুখ।
বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এ জি এম হোসেন, সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক তৌহিদুল ইসলাম তুহিন ও সাংগঠনিক সম্পাদক নাজমুল হক কামালের নেতৃত্বে ওয়াশিংটন বিএনপির নেতৃবন্দ। বিএনপির সভাপতি সৈয়দ বদরে আলম সাইফুল, সিনিয়র সহ সভাপতি সোহরাব হাসানের নেতৃত্বে বোস্টন বিএনপির নেতৃবৃন্দ। বিএনপির সহ সভাপতি শাহ করিম ও সাধারণ সম্পাদক এম আর খান লাভলুর নেতৃত্বে পেনসেলবেনিয়া বিএনপি নেতৃবৃন্দ। বিএনপির সৈয়দ জোবায়ের আলী ও কাওসার শাহীনের নেতৃত্বে নিউ জার্সি বিএনপির নেতৃবৃন্দ সমাবেশে যোগ দেন।
এছাড়াও সমাবেশে যোগ দেন এবাদ চৌধুরী, মাহমুদ চৌধুরী, যুক্তরাষ্ট্র যুবদলের সভাপতি জাকির চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক আবু সাঈয়েদ আহমদ, সহ সভাপতি আতিকুল হক আহাদ, জাসাসের গোলাম তারিক শাহিন, বিএনপি নেতা আবু সুফিয়ান, হেলাল উদ্দিন, পারভেজ সাজ্জাদ, মতিউর রহমান লিটু, গোলাম মাওলা নান্নু, এম এ বাতেন, আক্তার হোসেন বাদল প্রমুখ। স্বেচ্ছাসেবক দলের সাইফুল খান হারুন, উত্তম বণিক, মিফতাহ মামুন, আব্দুল মালিক, ছাত্রদল নেতা জাহিদ খান, শাহিন শাকিল অপু প্রমুখ।