
তিনি বলেন, ‘গণতন্ত্র পূন:প্রতিষ্ঠার জন্য আমরা সৈয়দ আশরাফকে সহযোগিতা করতে চাই। জঙ্গিবাদকে ঠেকানোর জন্য জাতীয় ঐক্য গঠনের জন্য আমরা আওয়ামী লীগের সঙ্গে কাজ করতে চেয়েছি। আমাদের নেত্রীও চেয়েছেন। সেই দিকে আমরা সৈয়দ আশরাফের দৃষ্টি আকর্ষন করি।’
বৃহস্পতিবার সকালে ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে আয়োজিত এক যৌথসভায় সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে আশরাফুল ইসলাম বলেছেন, ‘নির্বাচন কমিশনসহ সকল সাংবিধানিক ইনস্টিটিউশনকে বিতর্কমুক্ত রাখতে হবে। আমরা যদি সকল প্রতিষ্ঠানকেই বিতর্কিত করি তাহলে গণতন্ত্র থাকবে না, আইন থাকবে না।’
তিনি বলেন, ‘আমরা যদি হাইকোর্টকে বিতর্কিত করি, সুপ্রিম কোর্টকে বিতর্কিত করি, নির্বাচন কমিশনকে বিতর্কিত করি, তাহলে আমরা যাব কোথায়? আমরা যদি সকল সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানকে বিতর্কিত করি তাহলে সভ্যতা থাকবে না।’
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন- বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন, সহ প্রশিক্ষণ বিষয়ক সম্পাদক এবিএম মোশাররফ হোসেন, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক আবদুস সালাম আজাদ, শহিদুল ইসলাম বাবুল, আবদুল আওয়াল খান, সহ তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক আমিরুজ্জামান খান শিমুল প্রমুখ।