চলতি বছর সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় মোট হজযাত্রীর সংখ্যা ছিল এক লাখ এক হাজার ৭৫৮ জন।
বুলেটিনে বলা হয়, সৌদি আরবের বিভিন্ন হাসপাতালে ২৩ জন হজযাত্রীকে ভর্তি করা হয়েছে।
যারা মারা গেছেন- মো. জামির আলী ভূইয়া (৭০), সখিনা খাতুন (৭৫), এস এম আবদুল মান্নান (৭০), এস এম ফাইজ উদ্দিন (৫৯), মো. আবদুল মান্নান (৬২), মো. বাচ্চু মিয়া (৫৬), মো. ইউনুস সরদার (৭৩), আবদুল মালেক (৫৬), মো. নুরুল ইসলাম (৬০), মমতাজ বেগম (৫২), ফুল মিয়া (৭৫), রাবেয়া খাতুন (৫১), রুবিয়া খাতুন (৫৪), মো. শামসুর রহমান (৭৫), আব্দুস সাত্তার (৮৪), নিলুফা বেগম (৫৬), মো. ইব্রাহিম খান (৭১), আব্দুল মান্নান (৫৭), মোতাহার হোসেন (৭০), মো. হাবিবুর রহমান (৭২), আব্দুল মান্নান (৬২), মো. কাওসার আলী (৭৪), মো. খায়রুল আনাম (৬৩), মো. শামসুল হক মন্ডল (৭৯), মো. হাবিবুর রহমান (৬৫) মারা গেছেন।
মো. মোশাররফ হোসেন (৬১), মো. হামিদুর রহমান (৭৪), গোলাম রব্বানী সিনহা (৬২), গুলশান আরা বেগম (৪৯), রাজিয়া সুলতানা (৪৪), সাইদুর রহমান (৭৭), মো. আমিন আলী (৭০), মোহাম্মদ উল্লাহ পাটোয়ারি (৬৫), আবু বকর সিদ্দিক (৫৯), আকরিজ উল্লাহ (৭৫), মো. আনুদ্দিন মোল্লা (৭৯), তাহিরা খানম (৬০), মকবুল হোসাইন (৬৭), রেজাউল হক (৫৩), ওবায়দুল হক (৭৮), আলী আহমদ সিকদার (৬৬), মো. আলাউদ্দিন ফকির (৬৬), রমিসা বেগম (৫৭), নূরচাঁদ মিয়া (৫৬), নাসির আহমেদ (৬৪), ইসমাইল (৬২), মো. হাবিব উল্ল্হা (৮৪), মো. জামির উদ্দিন (৭৪) মৃত্যুবরণ করেন।
এছাড়া মো. আবু তাহের (৮৭), রাশেদা বেগম (৪৮), সুফিয়া খাতুন (৬২), মো. ইসমাইল হোসেন (৭২), সিরাজুম মুনিরা লাভলী (৫১), এস এম মোফাজ্জল হোসাইন (৬৬), মো. ওয়াকিল উদ্দিন (৬৭), হাবিবা ফেরদৌসী রিক্তা (৪১), জমিলা আক্তার (৭৯), মরিয়ম বেগম (৫১), আবুল হাশেম (৭৯), মো. নুরুজ্জামান কাশেমী (৫৯), জোহরা খাতুন (৬১), রায়হান উদ্দিন (৭৩) ও হেলাল উদ্দিন আহমেদ সৌদি আরবে মারা যান।