হিলারি ও ট্রাম্প বিতর্কে বাক্যবাণে পরস্পরকে ঘায়েল করার চেষ্টা চালান। একজন আরেকজনের দুর্বলতা লক্ষ্য করে তীক্ষ্ম কটাক্ষ করেন। ট্যাক্সের প্রসঙ্গে ট্রাম্প বলেন, হিলারি যদি তার পররাষ্ট্রমন্ত্রী থাকাকালীন মেয়াদের ৩৩,০০০ ইমেইল প্রকাশ করে তবে আমিও ট্যাক্স প্রকাশ করবো।
জলবায়ু পরিবর্তনে চীনাকে দায়ী করায় ট্রাম্পের সমালোচনা করেন হিলারি। তিনি বলেন, ট্রাম্পের বর্ণবাদী আচরণের অনেক দৃষ্টান্ত রয়েছে। রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিনের প্রশংসা করার জন্য ট্রাম্পকে তিরষ্কার করেন হিলারি।
হিলারি বলেন, আমার খুব কষ্ট লাগে যখন ট্রাম্প পুতিনকে আমন্ত্রণ করেন আমেরিকানদের হ্যাক করার জন্য। এটা কিছুতেই মেনে নেওয়া যায় না। নেতার হবার জন্য ডোনাল্ড একেবারেই অনুপযুক্ত।
হিলারি ও ট্রাম্প আরও দুটি বিতর্কে মিলিত হবেন। নিজেদের যোগ্যতা প্রমাণে দুই প্রার্থী ইতিমধ্যে প্রায় দেড় বছর কাটিয়েছেন।
দুই প্রার্থীর মধ্যে বিতর্কের ওপর নির্ভর করছে যুক্তরাষ্ট্রের অর্ধেক ভোটারের সিদ্ধান্ত। তিন পর্বের বিতর্ক দেখেই দেশটির ভোটারদের প্রায় ৫০ শতাংশ সিদ্ধান্ত নেবেন, কাকে ভোট দেওয়া যায়।