খোলা বাজার২৪, বৃহস্পতিবার,২০ অক্টোবর, ২০১৬: সভায় বক্তব্য রাখেন গোলাম রব্বানী, যুক্তরাজ্য বিএনপির যুগ্মসম্পাদক শহীদুল ইসলাম মামুন, নাসিম আহমেদ চৌধুরী, যুগ্ন সম্পাদক তাজ উদ্দীন, তাজুল ইসলাম, বিএনপির অন্যতম নেতা সাদিক মিয়া, টাওয়ার হ্যামলেট্স বিএনপি সভাপতি কাজী ইকবাল হোসেন দিলওয়ার, আমিনুর রহমান আকরাম, মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব আবেদ রাজা, সরফরাজ সরফু, শেখ আবু নাসের, যুবদল নেতা আফজাল হুসাইন, মাওলানা শামীম আহমেদ ৷
সভায় আরো বক্তব্য রাখেন- সেচ্ছাসেবক দলের সিনিয়র সহ-সভাপতি মিসবাহ বি এস চৌধুরী, সহ সভাপতি শরীফুল ইসলাম, মাহবুবুল আলম লাহীন, জিয়াউল ইসলাম দিপু, আলিম আল রাজি, আতাউর রহমান মিফতাহ, মুস্তাফিজুর রহমান, ডালিয়া লাকুরিয়া, শাহজামাল, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম শীমু, জাহেদ আহমেদ তালুকদার আজিম উদ্দীন, কামাল মিয়া, জিয়াউর রহমান জিয়া, নুরুল আমিন আকমল, মো: সোলায়মান খাঁন, রেদোয়ান আহমেদ, অলিউর রহমান ফাহিম, ফাইজুল ইসলাম শ্যামল, একে এম ছিদ্দিকুর রহমান, প্রচার সম্পাদক জুল আফরোজ মজুমদার, দপ্তর সম্পাদক শাহরিয়ার রাসেল, সহ-কোষাদক্ষ শেখ সাদেক আহমেদ, আইন সম্পাদক মো: তাজুল আলম কোরেশী রানা, পাঠাগার সম্পাদক হারুন অর রশিদ, সাংস্কৃতিক সম্পাদক মুস্তাফিজুর রহমান, মিজানুর রহমান, সহ -প্রকাশনা সম্পাদক ফিরোজ আলম, শিক্ষা বিসয়ক সম্পাদক শাহ লতিফুর রহমান, সহ শিক্ষা সম্পাদক ইব্রাহীম মিয়া ।
আরো উপস্তিত ছিলেন- এ কে এম সিদ্দিকুর রহমান, মো: এমদাদুল হক, বিশেষ মেহমান তুফায়েল বাছিত তপু, শেখ তপু, আবদুল হামিদ খান হেভেন, আসাদুজজামান আক্তার, যুবদলের নেতৃবৃন্দ আব্দুর রহিম, সোয়ালেহীন করিম, দেওয়ান আবদুল বাছিত, শামীম আহমেদ, এম এ খলকু, কিবরীয়া ইসলাম, কবির মিয়া, আকলুল মিয়া, স্বেচ্ছাসেবক দলের লাকি আহমেদ, আনহার মিয়া, শাহাদাত খান,মো: আজিবর রহমান,মো: ছমির আলী,মো: বুদরুল আমিন,ফজল আহমেদ,মো:বদরুল আহমদ,মো: ইকবাল হোসেন,মাহাবুবুল আলম, ফিরোজ আলম, মোহাম্মদ ওমর গনি, মো: মমিন মিয়া, মনসুর হোসাইন, ফুয়াদ বিন ইব্রাহীম ভূইয়া, মো: রেজাউল করিম, এম লুৎফর রহমান, খাইরুল হোসাইন চৌধুরী, কবির আহমেদ, আকলুছ মিয়া, এরশাদ মিয়া, কবির মিয়া, দ্বারা মিয়া, শাহীন মিয়া, হায়দার আলী, সেবুল মিয়া, আলা উদ্দিন প্রমূখ ৷
এ ছাড়া অতিথি বৃন্দদের মধ্য উপস্থিত ছিলেন- ইতালি বিএনপির সিনিয়র সহ সভাপতি মেসবাউল ইসলাম বাবু, মিলান বিএনপি সভাপতি এমদাদ হোসেন খান, দুদু মিয়া শিকদার, ব্যারিস্টার এম এ আরিফিন আশরাফ, আলিফ মিয়া, আলম, জহির, ফজল হোসাইন, লাহিন আহমেদ, শাহীন মিয়া, মো: মাকসুদুর রহমান, যুক্তরাজ্য বিএপির ছাত্র নেতৃবৃন্দ সাইফুল ইসলাম মিরাজ, ইমতিয়াজ এনাম তানিম, আতিকুর রহমান আতিক, মুরাদ, ফুয়াদ ভূইয়া, রিজাউল করিম, মমিন মিয়া।
হাবিব-উন-নবী খান সোহেলের বড় মেয়ে জান্নাতুল ইলমে সূচনা টেলি কনফারেন্সের মাধ্যমে সমাবেশে বক্তব্য রাখেন। এসময় তিনি বলেন আমার বাবা কোন অন্যায় করেনি। তার দোষ তিনি শুধু জাতীয়তাবাদী দলের রাজনীতি করেন। আর এ কারণেই সরকার আমার বাবাকে একের পর এক মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করছে।
তিনি আরো বলেন- আমার বাবা কে আমরা বছরে পাঁচবারও বাসায় দেখতে পাইনি । সব সময় তাকে পুলিশি হয়রানির উপর রাখা হয়। এ সময় সমাবেশে উপস্থিত থাকা কয়েক শত নেতা কর্মী আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন।
প্রতিবাদ সভায় বক্তারা বলে- হাবিব-উন-নবী খান শুধু একজন ব্যক্তি নয় তিনি হলেন শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ১৯ দফা বাস্তবায়নের এক জন পরিক্ষিত সৈনিক। মিথ্যা মামলা হামলা করে তাকে কোনদিন দমিয়ে রাখা যাবেনা। আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল বলে সোহেল নিজ থেকেই স-শরীরে কোটে এসে হাজির হন। তিনি কোন অন্যায়, অনিয়ম ও দুর্নীতির সাথে জড়িত নন। ফ্যাসিবাদী ও ক্ষমতালোভী সরকারের বিরুদ্ধে তার সংগ্রাম অব্যাহত থাকবে বলে বক্তারা মনে করেন।
বক্তারা আরো বলেন- মিথ্যা মামলা হামলা করে বিএনপির নেতা কর্মীদের মনোবল নষ্ট করা যাবে না। দেশে এবং বিদেশে অবস্থানরত সকলেই ঐক্যবদ্ধ ভাবে জিয়া পরিবারের পাশে আছে এবং থাকবে।
বক্তারা বলেন- জিয়া পরিবার মানেই হলো বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদের প্রবর্তন, স্বাধীনতার ঘোষণা, রণাঙ্গণে যুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত সার্বভৌম বাংলাদেশ, বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবর্তন, গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার, এখনো আবার গণতন্ত্রের জন্য সংগ্রাম চালিয়ে যাওয়া। এটাই আজ দিনের আলোর মত পরিষ্কার। তাই আজ বিএনপি এবং জিয়া পরিবারের জনপ্রিয়তায় ইর্ষান্বিত হয়েই, বিএনপি এবং জিয়া পরিবারকে নিশ্চিহ্ন করার অভিপ্রায়ে বিভিন্ন হীন চক্রান্তে লিপ্ত রয়েছে আজকের ফ্যাসিবাদী সরকার।
কিন্তু ইতিহাস বলে ক্ষমতা লিপ্সু কুচক্রী মহলদের চক্রান্ত কখনই সফল হয় না। চক্রান্ত কারীদের পরাজয় অনিবার্য এবং সত্যের বিজয় অনিবার্