খোলা বাজার২৪, সোমবার, ২৪ অক্টোবর, ২০১৬: আওয়ামী লীগের ২০তম কাউন্সিলে দেয়া প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বক্তব্য গণতন্ত্রের জন্য বিপজ্জনক বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ইসলাম আলমগীর।
সোমবার দুপুরে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) মিলনায়তনে আফসার আহমদ সিদ্দিকী স্মৃতি ফাউনেন্ডশনের উদ্যোগে আয়োজিত বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ও সাবেক এমপি মরহুম আফসার আহমদ সিদ্দিকীর ১৫তম মৃত্যুবার্ষিকীতে তিনি এ মন্তব্য করেন।
মির্জা আলমগীর বলেন, আওয়ামী লীগের সম্মেলন নিয়ে জনগণের মাঝে খুব সাড়া না থাকলেও মিডিয়ার সাড়া ছিল খুব। যার কল্যাণে আমরা তাদের কাউন্সিল সম্পর্কে কিছুটা জানতে পেরেছি। বিএনপিকে আগামীতে ক্ষমতায় আসতে দেয়া হবে না মর্মে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা দলীয় সম্মেলনের উদ্বোধনকালে বক্তব্য রেখেছেন। এটা গণতন্ত্রের জন্য অত্যন্ত বিপজ্জনক। তারা নির্বাচনের প্রস্তুতিও নিতে বলেছেন। আবার এ-ও বলেছেন, আগামীতে যে কোনো মূল্যে আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় আসতেই হবে। এ থেকে বুঝা যায় যে আওয়ামী লীগের উদ্দেশ্যটা কী? তাহলে নির্বাচনের দরকারটা কী? ভোটের দরকার কী? আপনারাতো ২০১৪ সালে রাষ্ট্রযন্ত্রকে ব্যবহার করে বিনা ভোটে ক্ষমতায় এসেছেন। এখন ঘোষণাটা দিলেই হয়।
তিনি বলেন, দেশের বর্তমান পরিস্থিতিকে শ্বাসরুদ্ধকর, গুমোট। আওয়ামী লীগ সরকার অবৈধভাবে ক্ষমতায় এসে অনৈতিকভাবে দেশ পরিচালনা করছে। তাদেরকে জনগণ ভোট দেয়নি। তারা জগদ্দল পাথরের ন্যায় জনগণের ওপর চেপে বসেছে। তারা জনগণের কথা বলার এবং লেখার স্বাধীনতা কেড়ে নিয়েছে। ভোটের অধিকার কেড়ে নিয়েছে। আসলে আওয়ামী লীগ কর্তৃত্বপরায়ণ সরকার। তাই জনগণকে এই সরকারের বিরুদ্ধে গণতান্ত্রিক আন্দোলনে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান।
নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এখন নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠনের জন্য সার্চ কমিটি গঠনের কথা বলা হচ্ছে। আসলে অতীতে এমনভাবে সার্চ করে নির্বাচন কমিশন করা হয়েছে যাদের কোনো মেরুদণ্ড ছিলনা। যারা সরকারের নীল নকশার বাস্তবায়নের জন্য সহায়তা করেছে। আবারো সেই একইধরনের বশংবদ এবং মেরুদণ্ডহীন নির্বাচন কমিশন গঠন করা হলে মেনে নেয়া হবে না।
আওয়ামী লীগ ‘ইফেক্টিভ গর্ভমেন্ট’ হিসেবে দেশ পরিচালনা করছে এমন প্রসঙ্গে মির্জা আলমগীর বলেন, আজকে বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের ওপর নির্যাতন নিপীড়ণ করে দেশ পরিচালা করা হচ্ছে। আর বলা হচ্ছে আওয়ামী লীগে ইফেক্টিভ গর্ভমেন্ট!
দলের নেতাকর্মীদের উদ্দেশে মির্জা আলমগীর বলেন, আজকে দেশের এই ক্রান্তিকালে আমাদেরকে বিভেদ ভুলে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। এই মুহূর্তে আমাদের সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন ঐক্য, ঐক্য এবং ঐক্য। আসুন আমরা বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।
সংগঠনের আহ্বায়ক ও মরহুমের স্ত্রী জাহানারা সিদ্দিকীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন- বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা হাবিবুর রহমান হাবিব, ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামাদ দুদু, গণশিক্ষা বিষয়কসম্পাদক অধ্যক্ষ সেলিম ভুইয়া, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক অনিন্দ্য ইসলাম অমিত প্রমুখ।
মির্জা আলমগীর বলেন, আওয়ামী লীগের সম্মেলন নিয়ে জনগণের মাঝে খুব সাড়া না থাকলেও মিডিয়ার সাড়া ছিল খুব। যার কল্যাণে আমরা তাদের কাউন্সিল সম্পর্কে কিছুটা জানতে পেরেছি। বিএনপিকে আগামীতে ক্ষমতায় আসতে দেয়া হবে না মর্মে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা দলীয় সম্মেলনের উদ্বোধনকালে বক্তব্য রেখেছেন। এটা গণতন্ত্রের জন্য অত্যন্ত বিপজ্জনক। তারা নির্বাচনের প্রস্তুতিও নিতে বলেছেন। আবার এ-ও বলেছেন, আগামীতে যে কোনো মূল্যে আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় আসতেই হবে। এ থেকে বুঝা যায় যে আওয়ামী লীগের উদ্দেশ্যটা কী? তাহলে নির্বাচনের দরকারটা কী? ভোটের দরকার কী? আপনারাতো ২০১৪ সালে রাষ্ট্রযন্ত্রকে ব্যবহার করে বিনা ভোটে ক্ষমতায় এসেছেন। এখন ঘোষণাটা দিলেই হয়।
তিনি বলেন, দেশের বর্তমান পরিস্থিতিকে শ্বাসরুদ্ধকর, গুমোট। আওয়ামী লীগ সরকার অবৈধভাবে ক্ষমতায় এসে অনৈতিকভাবে দেশ পরিচালনা করছে। তাদেরকে জনগণ ভোট দেয়নি। তারা জগদ্দল পাথরের ন্যায় জনগণের ওপর চেপে বসেছে। তারা জনগণের কথা বলার এবং লেখার স্বাধীনতা কেড়ে নিয়েছে। ভোটের অধিকার কেড়ে নিয়েছে। আসলে আওয়ামী লীগ কর্তৃত্বপরায়ণ সরকার। তাই জনগণকে এই সরকারের বিরুদ্ধে গণতান্ত্রিক আন্দোলনে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান।
নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এখন নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠনের জন্য সার্চ কমিটি গঠনের কথা বলা হচ্ছে। আসলে অতীতে এমনভাবে সার্চ করে নির্বাচন কমিশন করা হয়েছে যাদের কোনো মেরুদণ্ড ছিলনা। যারা সরকারের নীল নকশার বাস্তবায়নের জন্য সহায়তা করেছে। আবারো সেই একইধরনের বশংবদ এবং মেরুদণ্ডহীন নির্বাচন কমিশন গঠন করা হলে মেনে নেয়া হবে না।
আওয়ামী লীগ ‘ইফেক্টিভ গর্ভমেন্ট’ হিসেবে দেশ পরিচালনা করছে এমন প্রসঙ্গে মির্জা আলমগীর বলেন, আজকে বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের ওপর নির্যাতন নিপীড়ণ করে দেশ পরিচালা করা হচ্ছে। আর বলা হচ্ছে আওয়ামী লীগে ইফেক্টিভ গর্ভমেন্ট!
দলের নেতাকর্মীদের উদ্দেশে মির্জা আলমগীর বলেন, আজকে দেশের এই ক্রান্তিকালে আমাদেরকে বিভেদ ভুলে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। এই মুহূর্তে আমাদের সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন ঐক্য, ঐক্য এবং ঐক্য। আসুন আমরা বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।
সংগঠনের আহ্বায়ক ও মরহুমের স্ত্রী জাহানারা সিদ্দিকীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন- বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা হাবিবুর রহমান হাবিব, ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামাদ দুদু, গণশিক্ষা বিষয়কসম্পাদক অধ্যক্ষ সেলিম ভুইয়া, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক অনিন্দ্য ইসলাম অমিত প্রমুখ।