
বুধবার দুপুরে রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে গাজীপুর, নারায়গঞ্জ, টাঙ্গাইল, ঢাকা জেলা বিএনপির নেতৃবৃন্দের সঙ্গে যৌথসভা শেষে তিনি এসব কথা বলেন।
মির্জা আলমগীর বলেন, আমরা রাজধানীর সোহরাওয়র্দী উদ্যানে সমাবেশের জন্য অনুমতি চেয়েছি। আশা করছি অনুমতি পাবো। গণতান্ত্রিক অধিকারকে সরকার বাধা দেবে না। তবে সমাবেশকে কেন্দ্র করে বিএনপির নেতাকর্মীদের গ্রেফতার করা হচ্ছে বলে তিনি অভিযোগ করেন।
তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের নেতাদের ভাষা স্বৈরাচারী ভাষা। একদলীয় মনোভাব। আমরা সংঘাত সৃষ্টি করতে চাই না। আওয়ামী লীগ পুরোপুরিভাবে এক দলীয় শাসন প্রতিষ্ঠা করতে চায়। আমরা আশা করি তারা (আওয়ামী লীগ) সেখান থেকে সরে আসবে। আমাদেরকে সমাবেশের অনুমতি দেবে।
মির্জা আলমগীর বলেন, ৭ নভেম্বর জাতীয় জীবনে একটি গুরুত্বপূর্ণ দিন। স্বাধীনতাকে রক্ষা করার জন্য সিপাহী বিপ্লব করে শপথ নিয়েছেন। এ দিন শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান কালজয়ী দর্শন গ্রহণ করে রাজনীতিতে গুণগত পরিবর্তন করেছিলেন।
বিএনপির এই নেতা বলেন, সরকার গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে না বলেই বিএনপির নেতাকর্মীদেও গ্রেফতার করছে। বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব হাবিব উন নবী খান সোহেলসহ সকল নেতাকর্মীদের মুক্তির দাবি করেন তিনি।
যৌথ সভায় উপস্থিত ছিলেন- বিএনপির স্থায়ী কমিটর সদস্য মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট আহমেদ আজম খান, এম এ মান্নান, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আমান উল্লাহ আমান, বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, সাংগঠনিক সম্পাদক ফজলুল হক মিলন, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুস সালাম আজাদ, ঢাকা জেলা বিএনপির সভাপতি ডা. দেওয়ান মো. সালাহ উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক আশফাক আহমেদ প্রমুখ।
মির্জা আলমগীর বলেন, আমরা রাজধানীর সোহরাওয়র্দী উদ্যানে সমাবেশের জন্য অনুমতি চেয়েছি। আশা করছি অনুমতি পাবো। গণতান্ত্রিক অধিকারকে সরকার বাধা দেবে না। তবে সমাবেশকে কেন্দ্র করে বিএনপির নেতাকর্মীদের গ্রেফতার করা হচ্ছে বলে তিনি অভিযোগ করেন।
তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের নেতাদের ভাষা স্বৈরাচারী ভাষা। একদলীয় মনোভাব। আমরা সংঘাত সৃষ্টি করতে চাই না। আওয়ামী লীগ পুরোপুরিভাবে এক দলীয় শাসন প্রতিষ্ঠা করতে চায়। আমরা আশা করি তারা (আওয়ামী লীগ) সেখান থেকে সরে আসবে। আমাদেরকে সমাবেশের অনুমতি দেবে।
মির্জা আলমগীর বলেন, ৭ নভেম্বর জাতীয় জীবনে একটি গুরুত্বপূর্ণ দিন। স্বাধীনতাকে রক্ষা করার জন্য সিপাহী বিপ্লব করে শপথ নিয়েছেন। এ দিন শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান কালজয়ী দর্শন গ্রহণ করে রাজনীতিতে গুণগত পরিবর্তন করেছিলেন।
বিএনপির এই নেতা বলেন, সরকার গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে না বলেই বিএনপির নেতাকর্মীদেও গ্রেফতার করছে। বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব হাবিব উন নবী খান সোহেলসহ সকল নেতাকর্মীদের মুক্তির দাবি করেন তিনি।
যৌথ সভায় উপস্থিত ছিলেন- বিএনপির স্থায়ী কমিটর সদস্য মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট আহমেদ আজম খান, এম এ মান্নান, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আমান উল্লাহ আমান, বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, সাংগঠনিক সম্পাদক ফজলুল হক মিলন, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুস সালাম আজাদ, ঢাকা জেলা বিএনপির সভাপতি ডা. দেওয়ান মো. সালাহ উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক আশফাক আহমেদ প্রমুখ।