খোলা বাজার২৪, শনিবার, ৫ নভেম্বর ২০১৬ :
হিলারি সংক্রান্ত বিভিন্ন ইমেইল ফাঁসের মধ্য দিয়ে মার্কিন নির্বাচনে ডেমোক্র্যাটদের ভিত্তি নাড়িয়ে দিয়েছে ইউকিলিকস।

বিভিন্ন রাষ্ট্রের জনবিরোধী গোপন তথ্য ফাঁস করা এই বিকল্প সংবাদমাধ্যমের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা ও সম্পাদক জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ মনে করছেন, এত কিছুর পরও হিলারিই যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হবেন। রুশ গণমাধ্যম আরটিকে দেওয়া সাাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন। তার অনুমান সত্যি হলে, হিলারি হবেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম নারী প্রেসিডেন্ট। দ্য গার্ডিয়ান।
ডেমোক্র্যাট শিবিরের অভিযোগ, উইকিলিকসের ফাঁস করা নথির সঙ্গে রাশিয়ার সংশ্লিষ্টতা রয়েছে। হিলারি কিনটনকে নির্বাচনে হারিয়ে দিতেই সে সব নথি ফাঁস করা হয়। তবে সেই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন অ্যাসাঞ্জ।
সাাৎকারে অ্যাসাঞ্জের কাছে হিলারির ইমেইল ফাঁসে রুশ সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ সম্পর্কে জানতে চান সাংবাদিক পিলজার। তার কাছে জানতে চাওয়া হয়, ট্রাম্পকে নির্বাচনে জেতাতেই উইকিলিকস হিলারির ইমেইল ফাঁস করেছে কিনা জবাবে ট্রাম্পের প্রেসিডেন্ট হওয়ার সম্ভাবনা নাকচ করে দেন অ্যাসাঞ্জ।
তিনি বলেন, আমার বিশ্লেষণ অনুযায়ী ট্রাম্পকে জিততে দেওয়া হবে না। কেন এটা বলছি? কেননা সামগ্রিক মার্কিন এস্টাবলিশমেন্টের কোনো অংশই তার সঙ্গে নেই।
পিলজারের সঙ্গের সাাৎকারে হিলারির জয়ের সম্ভাব্যতার ব্যাপারে অ্যাসাঞ্জ আরো বলেন, ব্যাংক, গোয়েন্দা সংস্থা, অস্ত্র ব্যবসার কোম্পানিগুলো কিংবা বিদেশি তহবিল সব একত্রিত হয়ে হিলারির পাশে দাঁড়িয়েছে। এমনকি গণমাধ্যমও তা-ই। মালিক-সাংবাদিক সবাই হিলারির সঙ্গে আছেন।
ডেমোক্র্যাট শিবিরের অভিযোগ, উইকিলিকসের ফাঁস করা নথির সঙ্গে রাশিয়ার সংশ্লিষ্টতা রয়েছে। হিলারি কিনটনকে নির্বাচনে হারিয়ে দিতেই সে সব নথি ফাঁস করা হয়। তবে সেই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন অ্যাসাঞ্জ।
সাাৎকারে অ্যাসাঞ্জের কাছে হিলারির ইমেইল ফাঁসে রুশ সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ সম্পর্কে জানতে চান সাংবাদিক পিলজার। তার কাছে জানতে চাওয়া হয়, ট্রাম্পকে নির্বাচনে জেতাতেই উইকিলিকস হিলারির ইমেইল ফাঁস করেছে কিনা জবাবে ট্রাম্পের প্রেসিডেন্ট হওয়ার সম্ভাবনা নাকচ করে দেন অ্যাসাঞ্জ।
তিনি বলেন, আমার বিশ্লেষণ অনুযায়ী ট্রাম্পকে জিততে দেওয়া হবে না। কেন এটা বলছি? কেননা সামগ্রিক মার্কিন এস্টাবলিশমেন্টের কোনো অংশই তার সঙ্গে নেই।
পিলজারের সঙ্গের সাাৎকারে হিলারির জয়ের সম্ভাব্যতার ব্যাপারে অ্যাসাঞ্জ আরো বলেন, ব্যাংক, গোয়েন্দা সংস্থা, অস্ত্র ব্যবসার কোম্পানিগুলো কিংবা বিদেশি তহবিল সব একত্রিত হয়ে হিলারির পাশে দাঁড়িয়েছে। এমনকি গণমাধ্যমও তা-ই। মালিক-সাংবাদিক সবাই হিলারির সঙ্গে আছেন।