
বাংলাদেশের পক্ষে চুক্তিতে স¦াক্ষর করেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. হারুন-অর-রশীদ, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. এম এ মান্নান, শিক্ষা মন্ত্রনালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. হেলাল উদ্দিন এবং জাতীয় শিক্ষা ব্যবস্থাপনা একাডেমী (নায়েম)-এর মহাপরিচালক মো. হামিদুল হক। ইউএনএমসি‘র পক্ষে এর প্রভোস্ট ও সিইও প্রফেসর ড. গ্রাহাম কেন্ডাল (উৎ. এৎধযধস কবহফধষষ) চুক্তিতে স¦াক্ষর করেন ।
এ চুক্তির আওতায় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি), বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়, নায়েম এবং ইউএনএমসি একটি ট্রেনিং কনসোর্টিয়াম হিসেবে কাজ করবে। সিইডিপি প্রকল্পের অধীনে বাংলাদেশের কলেজগুলোতে উচ্চ শিক্ষার ক্ষেত্রে টিচিং ও ম্যানেজমেন্ট ক্যাপাসিটি শক্তিশালী করার লক্ষ্যে এ কনসোর্টিয়াম কাজ করবে।
এ পার্টনারশিপ চুক্তি স্বাক্ষরের ফলে সিইডিপি প্রকল্পের আওতায় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন অনার্স ও মাস্টার্স ডিগ্রী প্রদানকারী ৭০০ কলেজের ৭০০০ শিক্ষক, ৩০০ মাস্টার ট্রেইনার, ৭০০ জন অধ্যক্ষ, ৫০০ একাডেমিক স্টাফ এবং ৭৫ জন নীতি নির্ধারকসহ মোট ৮৫৭৫ জনকে দেশে ও বিদেশে প্রশিক্ষন দেয়া হবে। ইউনিভার্সিটি অভ্ নটিংহাম মালয়েশিয়া ক্যাম্পাস (ইউএনএমসি) এ প্রশিক্ষন প্রদান করবে।
সিইডিপি প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছে ১৩০ মিলিয়ন ডলার। এর মধ্যে বিশ্বব্যাংক ১০০ মিলিয়ন ডলার এবং বাংলাদেশ সরকার ৩০ মিলিয়ন ডলার প্রদান করবে। প্রকল্পের মেয়াদকাল ২০১৬ থেকে ২০২১ সাল। বাংলাদেশের কলেজ শিক্ষক ও অধ্যক্ষদের পেশাগত দক্ষতা এবং আন্তর্জাতিক মানের শিক্ষা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে সরকার এ প্রকল্প গ্রহন করেছে।
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে ইউনিভার্সিটি অভ্ নটিংহাম ইউকে‘র ভাইস চ্যান্সেলর চৎড়ভ. ঝরৎ উধারফ এৎববহধধিু, মালয়েশিয়ার উচ্চ শিক্ষা মন্ত্রনালয়ের মহাপরিচালক উৎ. ঝরঃর ঐধসরংধয ঞধঢ়ংরৎ, মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশের হাইকমিশনার মো. শহিদুল ইসলাম এবং সিইডিপি প্রকল্প পরিচালক মো. জাহিদুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন ।