
শুক্রবার দুপুরে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে এক গোলটেবিল বৈঠকে বিএনপির স্থায়ী কমিটির প্রবীণ সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ এসব কথা বলেন।
নিরপেক্ষ সরকার ও নিরপেক্ষ শক্তিশালী নির্বাচন কমিশন গণতন্ত্র ভোটাধিকার ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পূর্বশর্ত শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকটির আয়োজন করে বাংলাদেশ সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদ।
মওদুদ আহমেদ বলেন, সময় পেরিয়ে যাচ্ছে। সেই ২০০৭ সাল থেকে এখন পর্যন্ত প্রায় ৯ বছর গণতন্ত্রহীনতার মধ্যে রয়েছি। কেউ যদি মনে করেন এটা চলতে থাকবে, এটা ভুল। এই পরিস্থিতির সমাপ্তি হবেই। সেটা বিএনপির নেতৃত্বেই হবে।
তিনি বলেন, বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া দেশে গণতন্ত্র ফেরাতে চান। এজন্য তিনি প্রস্তাব দিয়েছেন। এটা কোনো আইন নয়। আলাপ আলোচনার মাধ্যমে শক্তিশালী নির্বাচন কমিশন গঠন করে সুষ্ঠু নির্বাচন হতে পারে। সরকার উদ্যোগ নিয়ে বিএনপি সহযোগীতা করবে।
ব্যারিস্টার মওদুদ বলেন, খালেদা জিয়ার প্রস্তাব পর্যালোচনা না করেই প্রত্যাখান করা আওয়ামী লীগের ভুল। একদলীয় শাসন মনোভবাপূর্ণ দল বলেই তারা প্রস্তাব প্রত্যাখান করেছে। তাদের উচিত ছিল খালেদা জিয়ার প্রস্তাবকে স্বাগত জানানো। সত্যিকার গণতান্ত্রিক দল হলে তারা আলোচনার উদ্যোগ নিতো।
প্রবীণ এই আইনজীবী বলেন, ১৯৭২ থেকে ৭৫ পর্যন্ত তারা একই ধ্যান-ধারণা নিয়ে সরকার পরিচালনা করেছে। ক্ষমতার থাকার জন্য যা যা প্রয়োজন তাই করছে। রাজনীতি মানে সবার অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা। আমরা এখনো আহ্বান জানাই আলোচনায় বসার।
তিনি বলেন, রাজনীতি হতে হবে সমঝোতার মাধ্যমে। একদলীয় শাসনের নতুন সংস্করণ এখন দেখতে পাচ্ছি। রাজনীতির চরম অবক্ষয় ঘটেছে। মাটির নিচে চলে গেছে। ফ্লাইওভার নট স্টেট ভ্যেলু। রাষ্ট্রীয় মূল্যবোধ ফ্লাইওভার থেকে পাওয়া যায় না। একজন শাসক চাইলে অনেক বছর ক্ষমতায় থাকতে পারেন। তবে ক্ষমতা ছেড়ে দেয়ার পর কেউ আর তাকে মনে রাখে না। একদিনের জন্যও স্মরণ করে না।
আয়োজক সংগঠনের ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক রুহুল আমিন গাজীর সভাপতিত্বে গোলটেবিল বৈঠকে আরো বক্তব্য রাখেন- বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, ভাইস-চেয়ারম্যান এ জেড এম জাহিদ হোসেন, শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক এবিএম ওবায়দুল ইসলাম, সাংবাদিক মাহফুজ উল্লাহ, বিএনপির গণশিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক অধ্যক্ষ সেলিম ভূইয়া প্রমুখ।
নিরপেক্ষ সরকার ও নিরপেক্ষ শক্তিশালী নির্বাচন কমিশন গণতন্ত্র ভোটাধিকার ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পূর্বশর্ত শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকটির আয়োজন করে বাংলাদেশ সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদ।
মওদুদ আহমেদ বলেন, সময় পেরিয়ে যাচ্ছে। সেই ২০০৭ সাল থেকে এখন পর্যন্ত প্রায় ৯ বছর গণতন্ত্রহীনতার মধ্যে রয়েছি। কেউ যদি মনে করেন এটা চলতে থাকবে, এটা ভুল। এই পরিস্থিতির সমাপ্তি হবেই। সেটা বিএনপির নেতৃত্বেই হবে।
তিনি বলেন, বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া দেশে গণতন্ত্র ফেরাতে চান। এজন্য তিনি প্রস্তাব দিয়েছেন। এটা কোনো আইন নয়। আলাপ আলোচনার মাধ্যমে শক্তিশালী নির্বাচন কমিশন গঠন করে সুষ্ঠু নির্বাচন হতে পারে। সরকার উদ্যোগ নিয়ে বিএনপি সহযোগীতা করবে।
ব্যারিস্টার মওদুদ বলেন, খালেদা জিয়ার প্রস্তাব পর্যালোচনা না করেই প্রত্যাখান করা আওয়ামী লীগের ভুল। একদলীয় শাসন মনোভবাপূর্ণ দল বলেই তারা প্রস্তাব প্রত্যাখান করেছে। তাদের উচিত ছিল খালেদা জিয়ার প্রস্তাবকে স্বাগত জানানো। সত্যিকার গণতান্ত্রিক দল হলে তারা আলোচনার উদ্যোগ নিতো।
প্রবীণ এই আইনজীবী বলেন, ১৯৭২ থেকে ৭৫ পর্যন্ত তারা একই ধ্যান-ধারণা নিয়ে সরকার পরিচালনা করেছে। ক্ষমতার থাকার জন্য যা যা প্রয়োজন তাই করছে। রাজনীতি মানে সবার অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা। আমরা এখনো আহ্বান জানাই আলোচনায় বসার।
তিনি বলেন, রাজনীতি হতে হবে সমঝোতার মাধ্যমে। একদলীয় শাসনের নতুন সংস্করণ এখন দেখতে পাচ্ছি। রাজনীতির চরম অবক্ষয় ঘটেছে। মাটির নিচে চলে গেছে। ফ্লাইওভার নট স্টেট ভ্যেলু। রাষ্ট্রীয় মূল্যবোধ ফ্লাইওভার থেকে পাওয়া যায় না। একজন শাসক চাইলে অনেক বছর ক্ষমতায় থাকতে পারেন। তবে ক্ষমতা ছেড়ে দেয়ার পর কেউ আর তাকে মনে রাখে না। একদিনের জন্যও স্মরণ করে না।
আয়োজক সংগঠনের ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক রুহুল আমিন গাজীর সভাপতিত্বে গোলটেবিল বৈঠকে আরো বক্তব্য রাখেন- বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, ভাইস-চেয়ারম্যান এ জেড এম জাহিদ হোসেন, শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক এবিএম ওবায়দুল ইসলাম, সাংবাদিক মাহফুজ উল্লাহ, বিএনপির গণশিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক অধ্যক্ষ সেলিম ভূইয়া প্রমুখ।