খােলা বাজার২৪, শনিবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৭: গাইবান্ধার গোটা জলোয় নারী দিন মজুররা মজুরী বৈষম্যের শিকার হচ্ছেন। অস্বচ্ছল পরিবার, স্বামী পরিত্যাক্তা, বিধবা কিংবা অভাব-অনটনের মধ্যে থাকা নারীরা শ্রম বিক্রি করতে গেলে এ সুযোগ নিয়ে গৃহস্থরা তাদেরকে ন্যায্য মজুরী না দিয়ে স্বল্প মজুরিতে চুক্তি বদ্ধ করে কাজ করে নিচ্ছেন।
সরজেমনিে জানা গেছে, চলতি বোরো চাষাবাদের মৌসুমে বেড়ে উঠতে শুরু হওয়া চারা ধান গাছ গুলোর পরিচর্যা অপরিহার্য হয়ে পড়লেও দনিমজুর সংকট তীব্র আকার ধারণ করেছে। পুরুষ দিন মজুররা বেশি পারিশ্রমিকের আশায় অন্য জেলায় চলে যাওয়ায় গৃহস্থদের একমাত্র ভরসা এখন হাতেগণা কিছু নারী দিন মজুরের উপর।
সুন্দরগঞ্জ উপজলোর ধোপাডাঙ্গা গ্রামরে দনিমজুর কফলিউদ্দনি জানান, পুরুষ মজুরেরা প্রতিদিন ২৫০ টাকা থেকে ৩০০ টাকা হারে কাজ করছেন। নারী মজুরীরা একই শ্রম দিয়ে দিন মজুরি ১৩০ টাকা থেকে ১৫০ টাকা পাচ্ছেন। ফলে পুরুষ দিন মজুরের চেয়ে নারী দিন মজুরের চাহিদা দিন দিন বেড়ে যাচ্ছ।েতাই অনকে পুরুষ দনিমজুর বগুড়া,রংপুরসহ বভিন্নি জলোয় গয়িে শ্রম বক্রিি করছনে। একই উপজলোর রামজীবন গ্রামরে নারী দিন মজুর সাবহিা, ফাতমো, সাহরো, খালেদা, ইসমোতারা, আকলিমাসহ অনেকে জানান, আমরা ক্ষেত খামারে যেভাবে হাড়ভাঙ্গা শ্রম করছি সে তুলনায় শ্রম মূল্য পাচ্ছি না। তারা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলনে, গৃহস্থদের কাছে শ্রম মূল্য বেশি চাইলে কাজে আর ডাক পড়ে না। ফলে অভাব-অনটনের সংসার চালাতে গিয়ে হিমশীম খেতে হচ্ছে।অনকে সময় খয়েে না খয়েওে দনি পার করতে হচ্ছ।ে তাই গৃহস্থরা শ্রম মূল্য যাই দিচ্ছেন তা নিয়েই সন্তোষ্ট থাকতে বাধ্য হতে হচ্ছে।