খােলা বাজার২৪, মঙ্গলবার, ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৭: নীলফামারী জলোর মানচত্রি থকেে হারযি়ে যাচ্ছে তস্তিা, চাড়ালকাটা, বুড়খিোড়া, বামনডাঙ্গা, পাঙ্গাখডে়ুয়া, কুমলাই, নাউতারা, নলডাঙ্গা, ইছামত,ি খড়খড়যি়া, যমুনশ্বেরীসহ ছোটবড় অন্তত ২২টি নদ-নদী।
জলোর বভিন্নি উপজলোর উপর দযি়ে বয়ে যাওয়া এক সময়রে খরস্রোতা এই নদীগুলো এখন অনকেটাই সমতল ভূম।ি সমতল ভূমরি সাথে মশিে যাওয়ায় আবাদি জমতিে পরনিত হয়ছেে এক সময়কার খরস্রোতা ওইসব নদ-নদী। পানি প্রবাহ না থাকায় যটেুকু আছে সটেুকুও হারযি়ে যাচ্ছে মানচত্রি থকে।ে এতে করে পরবিশেরে যমেন ক্ষতি হচ্ছে তমেনি আগামী প্রজন্মরে কাছে নদী শব্দটি থকেে যাবে ইতহিাসরে পাতায়।
জলোর বভিন্নি নদী এলাকা ঘুরে দখো গছে,ে কোনো কোনো নদীর ভতের সুবস্তিৃত ধান ক্ষতে। দখেে বোঝার উপায় নাই এগুলো এক সময়রে খরস্রোতা নদী। কোনোটতিে নামমাত্র পানি থাকলওে নইে আগরে মতো মাছ। ফলে নদীর উপর জীবকিা নর্বিাহকারী মানুষগুলো হয়ে পড়ছেে বকোর। নদী নর্ভির অনকেে এখন পশো ছডে়ে দযি়ে অন্য কাজে ঝুঁকে পড়ছে।ে শুকনো মৌসুমে এসব নদীর বুক চরিে স্থানীয়রা চাষাবাদ করছনে বোরো ধান, তামাক, গম, পযে়াজসহ বভিন্নি ফসল।
নীলফামারীর জলঢাকা উপজলো খুটামারা ইউনযি়নরে আরাজী কাঁঠালী গ্রামরে আমজাদ হোসনে বলনে, দাদার কাছ থকেে শুনছেি এই চাড়ালকাটা নদীর উপর দযি়ে স্বাধীনতা পরর্বতী সময়ওে বড়বড় মালবোঝাই নৌকা চলাচল করতো। তব,ে এখন নদীতে হাঁটু পানওি থাকনো।
নীলফামারী সদর উপজলোর ইটাখোলা ইউনযি়নরে সংিদই গ্রামরে ভতির দযি়ে বয়ে যাওয়া যমুনশ্বেরী নদীর পাড়রে বাসন্দিা সুধনে চন্দ্র রায় বলনে, ‘আমরা যখন ছোট ছলিাম, নদী দযি়ে বড়বড় নৌকা চলাচল করতে দখেছে।ি কন্তিু বছররে পর বছর ‘নদী খনন না করায় ভরাট হয়ে গছে।ে শুষ্ক মৌসুমে নদীতে পানি থাকে না। আর সামান্য বৃষ্টতিইে দুকূল ছাপযি়ে পানি ঢুকে পড়ে লোকালয়।ে এতে নষ্ট হয়ে যায় খতেরে ফসল।
নীলফামারী পানি উন্নয়ন র্বোডরে নর্বিাহী প্রকৌশলী মোস্তাফজিার রহমান জানান, এসব হারযি়ে যাওয়া বা দখল হওয়া নদী উদ্ধারে তৎপর রয়ছেে পানি উন্নয়ন র্বোড। প্রকল্প তরৈি করে সংশ্লষ্টি মন্ত্রণালয়ে দওেয়া হয়ছে।ে নদী দখলকারীদরে বরিুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে জানান তনি।ি