Thu. May 1st, 2025
Logo Signature
Agrani Bank
Rupali Bank
Advertisements

25

খােলা বাজার২৪।। বুধ বার,৩ মে, ২০১৭:  মোঃ রাসেল মিয়াঃ ভোট কেন্দ্রে দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে পরিচয়। এরপর প্রেম, পরে নিজেদের সিদ্ধান্তে বিয়ের পিঁড়িতে বসেন পুলিশ কনস্টেবল একেএম জাহিদুল আমিন ও আনসার সদস্য মাসুদা বেগম। কিন্তু বেশি দিন স্থায়ী হয়নি তাদের সংসার জীবন। বদলি হয়ে অন্য জায়গায় চলে যাওয়ার পর পুলিশ সদস্য জাহিদ ভুলে গেছেন তার স্ত্রী ও দেড় বছরের সংসার জীবন। এমনকি বিয়ে করার কথাও অস্বীকার করেছেন তিনি। মা-বাবা হারা অসহায় মাসুদা স্ত্রীর স্বীকৃতি পেতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, পুলিশ মহাপরিদর্শক, নরসিংদীর পুলিশ সুপার, মনোহরদী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, মনোহরদী থানাসহ বিভিন্ন স্থানে অভিযোগ করেছেন বলে জানা গেছে। এখন দিশেহারা হয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছেন মাসুদা বেগম। পুলিশ কনস্টেবল জাহিদ কিশোরগঞ্জ জেলার বাজিতপুর উপজেলার মজলিশপুর গ্রামের একেএম রুহুল আমীনের ছেলে। পুলিশ কং নং ৫৯৬। আর মাসুদা বেগম মনোহরদী উপজেলার চন্দনবাড়ি ইউনিয়নের মানারকান্দা গ্রামের মোমতাজ উদ্দিনের মেয়ে। জাহিদ বর্তমানে সিলেট আরআরএফ কার্যালয়ে কর্মরত রয়েছে। ঘটনার বিবরণে জানা যায়, জাহিদুল আমীন ২০১৩ সালে নরসিংদী পুলিশ লাইনে কর্মরত ছিলেন। এ সময় মনোহরদী উপজেলার খিদিরপুর ইউপি নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে পরিচয় হয় আনসার সদস্য মাসুদা বেগমের সাথে। দীর্ঘদিন মোবাইল ফোনে কথা বলার মাধ্যমে তাদের মধ্যে গড়ে ওঠে প্রেমের সম্পর্ক। অবশেষে বিয়ের সিদ্ধান্ত নেয় তারা। এরপর ২০১৫ সালের ১৮ মে নোটারি পাবলিকের মাধ্যমে দুই লাখ টাকা কাবিন দিয়ে তারা বিয়ে করেন। বিয়ের পর মাধবদী এলাকায় ভাড়া বাসা নিয়ে তারা সংসার জীবন শুরু করেন। কিছুদিন পর কৌশলে স্ত্রীর কাছে থাকা দুই লক্ষাধিক টাকা হাতিয়ে নেয় জাহিদ। গত এক বছর আগে সিলেট জেলায় বদলী হওয়ার পর স্ত্রী মাসুদার সাথে তার যোগাযোগ কমতে থাকে। জাহিদ তার আগের বিয়ের বিষয়টি গোপন রেখে গত বছরের ১৮ নভেম্বর তারই এলাকার সামিরা সুলতানা তাইয়্যেবা নামের আরেক মেয়েকে বিয়ে করে। স্বামীর দ্বিতীয় বিয়ের বিষয়টি জানার পর মাসুদা জাহিদের সাথে যোগাযোগ করলে তাদের বিয়ের কথা অস্বীকার করে জাহিদ। পরে মাসুদা জাহিদের নিজের বাড়িতে গিয়ে তার বাবা-মাকে বিয়ের কথা জানালে তারাও মাসুদার সাথে দুর্ব্যবহার করে তাড়িয়ে দেয়। অবশেষে সে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও পুলিশ বিভাগের বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ দায়ের করেন। অভিযোগের পর কনস্টেবল জাহিদ মাসুদাকে বিভিন্নভাবে হুমকি দিচ্ছে বলে মাসুদা জানিয়েছে। মাসুদা বলেন, ‘আমার স্বামী জাহিদুল নিজে ও তার লোকজন দিয়ে মোবাইল ফোনে টাকার লোভ দেখিয়ে তার পথ থেকে সরে দাঁড়ানোর প্রস্তাব দিয়ে আসছে। টাকা নয় আমি জাহিদের স্ত্রীর স্বীকৃতি চাই। এ বিষয়ে কনস্টেবল একেএম জাহিদুল আমীনের মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলে তিনি ফোন ধরেননি।

১ দিনের পরিচয়ে প্রেম নিবেদিত বিয়েতে স্ত্রীর স্বীকৃতি চায় আনসার সদস্য মাসুদা
মোঃ রাসেল মিয়াঃ ভোট কেন্দ্রে দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে পরিচয়। এরপর প্রেম, পরে নিজেদের সিদ্ধান্তে বিয়ের পিঁড়িতে বসেন পুলিশ কনস্টেবল একেএম জাহিদুল আমিন ও আনসার সদস্য মাসুদা বেগম। কিন্তু বেশি দিন স্থায়ী হয়নি তাদের সংসার জীবন। বদলি হয়ে অন্য জায়গায় চলে যাওয়ার পর পুলিশ সদস্য জাহিদ ভুলে গেছেন তার স্ত্রী ও দেড় বছরের সংসার জীবন। এমনকি বিয়ে করার কথাও অস্বীকার করেছেন তিনি। মা-বাবা হারা অসহায় মাসুদা স্ত্রীর স্বীকৃতি পেতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, পুলিশ মহাপরিদর্শক, নরসিংদীর পুলিশ সুপার, মনোহরদী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, মনোহরদী থানাসহ বিভিন্ন স্থানে অভিযোগ করেছেন বলে জানা গেছে। এখন দিশেহারা হয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছেন মাসুদা বেগম। পুলিশ কনস্টেবল জাহিদ কিশোরগঞ্জ জেলার বাজিতপুর উপজেলার মজলিশপুর গ্রামের একেএম রুহুল আমীনের ছেলে। পুলিশ কং নং ৫৯৬। আর মাসুদা বেগম মনোহরদী উপজেলার চন্দনবাড়ি ইউনিয়নের মানারকান্দা গ্রামের মোমতাজ উদ্দিনের মেয়ে। জাহিদ বর্তমানে সিলেট আরআরএফ কার্যালয়ে কর্মরত রয়েছে। ঘটনার বিবরণে জানা যায়, জাহিদুল আমীন ২০১৩ সালে নরসিংদী পুলিশ লাইনে কর্মরত ছিলেন। এ সময় মনোহরদী উপজেলার খিদিরপুর ইউপি নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে পরিচয় হয় আনসার সদস্য মাসুদা বেগমের সাথে। দীর্ঘদিন মোবাইল ফোনে কথা বলার মাধ্যমে তাদের মধ্যে গড়ে ওঠে প্রেমের সম্পর্ক। অবশেষে বিয়ের সিদ্ধান্ত নেয় তারা। এরপর ২০১৫ সালের ১৮ মে নোটারি পাবলিকের মাধ্যমে দুই লাখ টাকা কাবিন দিয়ে তারা বিয়ে করেন। বিয়ের পর মাধবদী এলাকায় ভাড়া বাসা নিয়ে তারা সংসার জীবন শুরু করেন। কিছুদিন পর কৌশলে স্ত্রীর কাছে থাকা দুই লক্ষাধিক টাকা হাতিয়ে নেয় জাহিদ। গত এক বছর আগে সিলেট জেলায় বদলী হওয়ার পর স্ত্রী মাসুদার সাথে তার যোগাযোগ কমতে থাকে। জাহিদ তার আগের বিয়ের বিষয়টি গোপন রেখে গত বছরের ১৮ নভেম্বর তারই এলাকার সামিরা সুলতানা তাইয়্যেবা নামের আরেক মেয়েকে বিয়ে করে। স্বামীর দ্বিতীয় বিয়ের বিষয়টি জানার পর মাসুদা জাহিদের সাথে যোগাযোগ করলে তাদের বিয়ের কথা অস্বীকার করে জাহিদ। পরে মাসুদা জাহিদের নিজের বাড়িতে গিয়ে তার বাবা-মাকে বিয়ের কথা জানালে তারাও মাসুদার সাথে দুর্ব্যবহার করে তাড়িয়ে দেয়। অবশেষে সে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও পুলিশ বিভাগের বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ দায়ের করেন। অভিযোগের পর কনস্টেবল জাহিদ মাসুদাকে বিভিন্নভাবে হুমকি দিচ্ছে বলে মাসুদা জানিয়েছে। মাসুদা বলেন, ‘আমার স্বামী জাহিদুল নিজে ও তার লোকজন দিয়ে মোবাইল ফোনে টাকার লোভ দেখিয়ে তার পথ থেকে সরে দাঁড়ানোর প্রস্তাব দিয়ে আসছে। টাকা নয় আমি জাহিদের স্ত্রীর স্বীকৃতি চাই। এ বিষয়ে কনস্টেবল একেএম জাহিদুল আমীনের মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলে তিনি ফোন ধরেননি।