খােলা বাজার২৪।। মঙ্গলবার , ১৬ মে, ২০১৭: কামরুল হাসান ঠাকুরগাঁও জেলা প্রতিনিধি ঃ ঠাকুরগাওয়ের রাণীশংকৈলে সোমবার বিকালে কাল বৈশাখি ঝড়ের তান্ডবে শত শত হেক্টর ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও সরকারি কর্মকর্তারা ক্ষতিগ্রস্থ এলাকা পরিদর্শন করেছেন।
উপজেলার সর্বত্রই ঘরবাড়ি, ধান, ভুট্টা সহ কয়েক হাজার একর জমির ক্ষয়ক্ষতিতে কৃষক দিশেহারা হয়ে পড়েছে। কয়েক শত ঘরবাড়ি ভেঙ্গে পড়েছে। বিকালে ঠাকুরগায়ের রাণীশংকৈল উপজেলার বলিদ্বারা..কাশিপুর..কাউন্সিল সহ কয়েকটি এলাকায় কালবৈশাখী ঝড়ের তীব্র তান্ডবে সহস্রাধিক ঘরবাড়ী বিধ্বস্ত হয় এবং ঝড়ের সংগে শিলাবৃষ্টিতে আম..কাঠাল..লিচুসহ বিভিন্ন ফলের বাগান ও ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয় ॥কাশিপুর এলাকার ষাটোর্ধ কৃষক মজিরউদ্দীন জানান তার জীবনে এত বড় বড় শিলা তিনি দেখেন নি ।প্রতিটিশিলার ওজন প্রায় ৭০০ গ্রাম থেকে ১ কেজি পর্যন্ত ভুক্তভোগীরা এখন খোলা আকাশের নিচে রাত্রি যাপন করে ।
খোজ নিয়ে জানা যায়, রাণীশংকৈল উপজেলার ভন্ড গ্রাম, রাউৎনগর, পদমপুর,কলিগাঁও, উত্তরগাঁও, হাড়িয়া, মীরডাঙ্গী, নেকমরদ,ধর্মগড় সহ বিভিন্ন এলাকার উপর দিয়ে কালবৈশাখি ঝড় প্রবাহিত হয়।ওএসময় শিলা বৃষ্ঠিতে ঘর বাড়ি ও ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। রাস্তায় গাছপালা ভেঙ্গে যাতায়াত বন্ধ হয়ে গেছে।বৈদুতিক তার ছিড়ে পড়ায় বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে।
এ ব্যাপারে ভন্ডগ্রামের ফারুক আহম্মদ,উত্তরগাঁওয়ের ইউসুফ, আইয়ুব আলী, নুরুল বলেন, ভাই ধান কর্তনের সময় এ ধরনের ক্ষতি হওয়ায় কৃষকরা মাথায় হাত দিয়েছে, অনেকে কান্নায় ভেঙ্গে পড়েছে।
এ প্রসঙ্গে কৃষি কর্মকর্তা মাজেদুল ইসলাম বলেন, এবার এ উপজেলায় ৮ হাজার ৪৯৫ হেক্টর জমিতে বোরো ধান,লাগানো হয়েছিল। খরিপ ভূট্টা ১৭৫০-রবি ভূট্টা ২৯১০ হেক্টর জমিতে আবাদ করা হয়েছে।
সংরক্ষিত আসনের সংসদ সদস্য সেলিনা জাহান লিটা, উপজেলা চেয়ারম্যান আইনুল হক, উপজেলা নির্বাহি কর্মকর্তা খন্দকার মোঃ নাহিদ হাসান, পৌর মেয়র আলমগীর সরকার,ক্ষতিগ্রস্থ এলাকা পরিদর্শন করেছেন।
এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহি কর্মকর্তা খন্দকার মোঃ নাহিদ হাসান বলেন, জেলা প্রশাসক ক্ষতি গ্রস্থ এলাকা পরিদর্শন শেষে ক্ষয়ক্ষতির একটি তালিকা মন্ত্রনালয়ে প্রেরণ করা হবে।
হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও সরকারি কর্মকর্তারা ক্ষতিগ্রস্থ এলাকা পরিদর্শন করেছেন।
উপজেলার সর্বত্রই ঘরবাড়ি, ধান, ভুট্টা সহ কয়েক হাজার একর জমির ক্ষয়ক্ষতিতে কৃষক দিশেহারা হয়ে পড়েছে। কয়েক শত ঘরবাড়ি ভেঙ্গে পড়েছে। বিকালে ঠাকুরগায়ের রাণীশংকৈল উপজেলার বলিদ্বারা..কাশিপুর..কাউন্সিল সহ কয়েকটি এলাকায় কালবৈশাখী ঝড়ের তীব্র তান্ডবে সহস্রাধিক ঘরবাড়ী বিধ্বস্ত হয় এবং ঝড়ের সংগে শিলাবৃষ্টিতে আম..কাঠাল..লিচুসহ বিভিন্ন ফলের বাগান ও ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয় ॥কাশিপুর এলাকার ষাটোর্ধ কৃষক মজিরউদ্দীন জানান তার জীবনে এত বড় বড় শিলা তিনি দেখেন নি ।প্রতিটিশিলার ওজন প্রায় ৭০০ গ্রাম থেকে ১ কেজি পর্যন্ত ভুক্তভোগীরা এখন খোলা আকাশের নিচে রাত্রি যাপন করে ।
খোজ নিয়ে জানা যায়, রাণীশংকৈল উপজেলার ভন্ড গ্রাম, রাউৎনগর, পদমপুর,কলিগাঁও, উত্তরগাঁও, হাড়িয়া, মীরডাঙ্গী, নেকমরদ,ধর্মগড় সহ বিভিন্ন এলাকার উপর দিয়ে কালবৈশাখি ঝড় প্রবাহিত হয়।ওএসময় শিলা বৃষ্ঠিতে ঘর বাড়ি ও ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। রাস্তায় গাছপালা ভেঙ্গে যাতায়াত বন্ধ হয়ে গেছে।বৈদুতিক তার ছিড়ে পড়ায় বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে।
এ ব্যাপারে ভন্ডগ্রামের ফারুক আহম্মদ,উত্তরগাঁওয়ের ইউসুফ, আইয়ুব আলী, নুরুল বলেন, ভাই ধান কর্তনের সময় এ ধরনের ক্ষতি হওয়ায় কৃষকরা মাথায় হাত দিয়েছে, অনেকে কান্নায় ভেঙ্গে পড়েছে।
এ প্রসঙ্গে কৃষি কর্মকর্তা মাজেদুল ইসলাম বলেন, এবার এ উপজেলায় ৮ হাজার ৪৯৫ হেক্টর জমিতে বোরো ধান,লাগানো হয়েছিল। খরিপ ভূট্টা ১৭৫০-রবি ভূট্টা ২৯১০ হেক্টর জমিতে আবাদ করা হয়েছে।
সংরক্ষিত আসনের সংসদ সদস্য সেলিনা জাহান লিটা, উপজেলা চেয়ারম্যান আইনুল হক, উপজেলা নির্বাহি কর্মকর্তা খন্দকার মোঃ নাহিদ হাসান, পৌর মেয়র আলমগীর সরকার,ক্ষতিগ্রস্থ এলাকা পরিদর্শন করেছেন।
এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহি কর্মকর্তা খন্দকার মোঃ নাহিদ হাসান বলেন, জেলা প্রশাসক ক্ষতি গ্রস্থ এলাকা পরিদর্শন শেষে ক্ষয়ক্ষতির একটি তালিকা মন্ত্রনালয়ে প্রেরণ করা হবে ।