Thu. May 8th, 2025
Logo Signature
Agrani Bank
Rupali Bank
Advertisements

খােলা বাজার২৪। বৃহস্পতিবার, ১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮: আগ্নেয়াস্ত্রের ভুয়া লাইসেন্স গ্রহণকারী ৩৫৩ জনকে গত পাঁচ মাসে শনাক্ত করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। সম্প্রতি তাদের কাছ থেকে ৩৫৩টি অবৈধ অস্ত্র ও চার হাজার ১৩ রাউন্ড গুলি জব্দ করা হয়েছে।

তাদের সিংহভাগই সেনা, নৌ, পুলিশ, বিজিবি ও আনসার বাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত সদস্য। এর বাইরে সাধারণ জনগণের মধ্যে হাতেগোনা কয়েকজন ওই জাল লাইসেন্স নিয়েছেন। তবে এ তালিকায় বিমানবাহিনীর কোনো সদস্য নেই। জাল লাইসেন্স গ্রহণকারী অনেকেই সমকালকে বলেছেন, বৈধ জেনেই তারা লাইসেন্সগুলো নিয়েছিলেন। পরে জানতে পারেন, তাদের সঙ্গে প্রতারণা করে জেলা প্রশাসকের স্বাক্ষর জাল করে লাইসেন্স দেওয়া হয়েছে।

জাল লাইসেন্সে আগ্নেয়াস্ত্র ক্রেতাদের নামের তালিকাও রয়েছে দুদকের হাতে। জব্দকৃত সব অস্ত্র ও গুলি আদালতে জমা দেওয়া হয়েছে।

অনুসন্ধানে তথ্যমতে, তাদের সে দাবির সঙ্গে বাস্তবতা ভিন্ন। কারণ, ২০১২ সাল থেকে আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স দেওয়া বন্ধ। কিন্তু এসব অস্ত্রের লাইসেন্স দেওয়া হয়েছে ২০১৪ ও ২০১৭ সালের মে পর্যন্ত। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত সৈনিক, সার্জেন্ট, করপোরালসহ অন্যান্য পদের ব্যক্তিরা ১৯৮৬ থেকে ২০০৯ সালের পুরনো তারিখ উল্লেখ করে লাইসেন্স নেন। চাকরিকালীন সরকারের সেনা, পুলিশসহ সব বাহিনীর প্রথম শ্রেণির কর্মকর্তারা ব্যক্তিগত ব্যবহারের জন্য আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স গ্রহণ করতে পারেন। তাদের চেয়ে নিম্নস্তরের সদস্যদের অস্ত্রের লাইসেন্স নেওয়ার নিয়ম নেই। এ কারণে তারা অবসরে যাওয়ার পর অবৈধভাবে অস্ত্রের লাইসেন্স নেওয়ার সুযোগ গ্রহণ করেছেন।

সংশ্নিষ্টরা অবৈধ লাইসেন্স গ্রহণকারীদের কাছ থেকে উৎকোচ গ্রহণ করে বৈধ আবেদন ছাড়া বেআইনিভাবে ভুয়া লাইসেন্স প্রদান করেছেন। তাদের অবৈধ আবেদনের সঙ্গে জাতীয় পরিচয়পত্র, আয়কর সনদ, পুলিশ ভেরিফিকেশন সার্টিফিকেটসহ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নেই। অবৈধভাবে একেকটি লাইসেন্স নেওয়ার ক্ষেত্রে চার-পাঁচ লাখ টাকা খরচ হয়েছে। অস্ত্রগুলো ক্রয় করা হয়েছে ১২টি দোকান থেকে। ওই সব দোকানের প্রয়োজনীয় নথিও জব্দ করা হয়েছে।

দুদকের সিংহভাগ কাজই সাধারণত আর্থিক অনিয়ম ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে। কিন্তু এবার জাল লাইসেন্সে তিন শতাধিক অস্ত্র ক্রয়ের অভিযোগ তদন্ত করতে গিয়ে ওই সংখ্যক অস্ত্র ও গুলি জব্দ করেছে কমিশন। গত আগস্ট থেকে দুদক অস্ত্র জব্দের কাজ শুরু করে। গত পাঁচ মাসে সারাদেশ থেকে ৩৫৩ জনের অস্ত্র ও গুলি জব্দ করা হয়। সমকাল তাদের ৩৪৩ জনের নামের তালিকা পেয়েছে।

জানা গেছে, রংপুর জেলা প্রশাসকের স্বাক্ষর জাল করে তিন শতাধিক অস্ত্রের লাইসেন্স দেওয়ার অভিযোগে দায়ের করা একটি মামলা তদন্ত করতে গিয়ে ওই সংখ্যক অস্ত্র জব্দ করা হয়। গত ১৮ মে ডিসি অফিসের প্রশাসনিক কর্মকর্তা অমূল্য চন্দ্র রায় বাদী হয়ে একই অফিসের অফিস সহকারী মো. শামসুল ইসলামকে আসামি করে রংপুরের কোতোয়ালি থানায় একটি মামলা করেন। দুদকের রংপুর সমন্বিত জেলা কার্যালয় থেকে এ মামলা তদন্ত করা হচ্ছে।

দুদকের এক পদস্থ কর্মকর্তা সমকালকে বলেন, ক্ষমতার অপব্যবহার ও জালিয়াতি করে রংপুর ডিসি অফিস থেকে আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স দেওয়া হয়েছে, যা দুদক আইন, ২০০৪-এর পরিপন্থী। তদন্তে জালিয়াতি করে অস্ত্রের লাইসেন্স নেওয়ার সব ধরনের তথ্য-প্রমাণ পাওয়া গেছে। এ-সংক্রান্ত নথি জব্দ করা হয়েছে। জালিয়াত চক্রের হোতা ডিসি অফিসের সহকারী শামসুল ইসলাম ১৬৪ ধারায় আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতেও ভুয়া লাইসেন্স প্রদানের কথা স্বীকার করেছেন। ওই মামলা তদন্ত করছেন দুদকের রংপুর সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক আতিকুর রহমান। তদারকি কর্মকর্তার দায়িত্বে আছেন একই কার্যালয়ের উপপরিচালক মোজাহার আলী সরদার। মামলার তদন্ত শেষ পর্যায়ে। শিগগিরই তদন্ত প্রতিবেদন কমিশনে জমা দেওয়া হবে। পরে কমিশনের অনুমোদনক্রমে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করা হবে।

দুদকের তদন্ত থেকে জানা গেছে, রংপুর ডিসি অফিসের সহকারী শামসুল ইসলামের নেতৃত্বে একটি অসাধু চক্র গোপনে ডিসির স্বাক্ষর জাল করে রংপুরসহ দেশের বিভিন্ন স্থানের প্রায় চারশ’জনকে আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স দিয়েছে। তদন্তে এ পর্যন্ত ৩৫৩ জনের অস্ত্র ও গুলি জব্দ করা হয়। আরও কিছু অস্ত্র জব্দ করা সম্ভব হবে বলে আশা করা হচ্ছে। জব্দকৃত অস্ত্র ও গুলি রংপুর জেলা ও দায়রা জজ আদালতের মালখানায় জমা রাখা হয়েছে। শামসুল ইসলাম ও দালাল আবদুল মজিদ বর্তমানে জেলে। তাদের নেতৃত্বে একটি দালাল চক্রও গড়ে উঠেছিল।

দুদকের জব্দকৃত ৩৩৮টি অবৈধ অস্ত্রের মধ্যে শটগান ২৫৩টি ও ৮৫টি একনলা বন্দুকের তথ্য পাওয়া গেছে। এর মধ্যে বন্দুকের মোট গুলি তিন হাজার ৭৮০টি।

সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত করপোরাল মো. রফিকুল ইসলাম সমকালকে বলেন, বৈধ মনে করেই তিনি একটি শটগানের লাইসেন্স নিয়েছিলেন। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ২০১২ সাল থেকে অস্ত্রের লাইসেন্স দেওয়া বন্ধ রয়েছে- এ কথা ডিসি অফিসের সহকারী শামসুল ইসলাম তাকে জানাননি। তিনি ৭৫ হাজার টাকায় অস্ত্র ক্রয় করেছিলেন ২০১৫ সালের ১৫ ডিসেম্বর। দুদকের রংপুর অফিসে অস্ত্র ও গুলি জমা দিয়েছেন গত বছরের ২৪ অক্টোবর।

অবসরপ্রাপ্ত সার্জেন্ট মো. মহিউল ইসলাম একটি শটগানের লাইসেন্স পেয়েছেন ২০১৬ সালের মে মাসে। তিনি জানান, বৈধ উল্লেখ করে ডিসি অফিস থেকে লাইসেন্সটি দেওয়া হয়েছে। গত বছরের ২৬ নভেম্বর অস্ত্র জমা নিয়েছে দুদক। এক লাখ টাকায় অস্ত্রটি ক্রয় করেছিলেন তিনি।

বিজিবির অবসরপ্রাপ্ত সৈনিক মো. রিপন আলী বলেন, ২০১৪ সালের ডিসেম্বরে কেনা অস্ত্র দুদকে জমা দিয়েছেন গত বছরের সেপ্টেম্বরে। লাইসেন্সটি জাল- জানা থাকলে সেটি তিনি নিতেন না। তিনি এক লাখ ১১ হাজার টাকায় অস্ত্রটি ক্রয় করেছিলেন বলে জানান।

ভুয়া লাইসেন্স গ্রহণকারীর তালিকা :হযরত আলী, লুৎফর রহমান, মোশাররফ হোসেন, আরিফুর রহমান, লুৎফর রহমান, রেজানুল ইসলাম, সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মো. সুরুজ্জামান, রফিকুল ইসলাম, শফিকুল ইসলাম, মকবুল হোসেন, আবদুল মান্নান, আবদুল মমিন মোল্লা, নূর মোহাম্মদ সরদার, মো. নেয়ামত আলী ফকির, নাসির উদ্দিন খান, বকুল হোসেন, শামীম মোল্লা, মোস্তফা কামাল, আবদুস সবুর, মজিবর রহমান খান, রফিকুল ইসলাম, শাহীন আব্বাসী মোল্লা, হেলাল উদ্দিন তালুকদার, জাহাঙ্গীর আলম, আবদুস সামাদ, আনছার উদ্দিন, সাইফুল ইসলাম, মো. নূরনবী, আবদুল হান্নান, সিরাজ উদ্দিন, আবদুল মজিদ ভূইয়া, মোহাম্মদ আলী খান, জাকির হোসেন, হাবিবুর রহমান মোল্লা, মিজানুর রহমান, আনোয়ার হোসেন, হাবিবুর রহমান, খলিলুর রহমান, মহসিন মিয়া, ওমর আলী, আবদুল খালেক, মোফাজ্জল হোসেন, জিয়াউল হক, হুমায়ুন কবির, জাহাঙ্গীর হোসেন, সোলায়মান মিয়া, আবদুল করিম মুন্সি, আবদুল হাই, সরদার হেমায়েত হোসেন, মেজবাহ উদ্দিন আহম্মেদ, মোয়াজ্জেম হোসেন, ইউনুছ আলী, মুহাম্মদ বাবুল হোসেন, আবদুল্লাহ আল মাহমুদ, জলিল মিয়া, শহীদুল্লাহ মিয়া, শহিদুল ইসলাম, তাহেরুল ইসলাম, জাহাঙ্গীর আলম, রতন মাহমুদ, মোহাম্মদ আবুল হাসান, আবু সাঈম, হাফিজুর রহমান, ইকবাল হোসেন, শফিকুল ইসলাম, সফিকুল হক, আকরাম আলী শেখ, কামিরুল হক, দুলাল উদ্দিন আহমেদ, জালাল উদ্দিন, আ. মতিন, আহসান হাবিব, আবুল কালাম আজাদ, জুয়েল রহমান, শহিদুল ইসলাম, আবুল কালাম আজাদ, আমিরুল ইসলাম, রবিউল আলম, মো. ইসমাইল, মোহা. আলাউদ্দিন, মোহাম্মদ আলম মিয়া, হারুন অর রশিদ মিয়া, কামরুল হোসেন, সোলায়মান মিয়া, আবুল হোসেন, মোহাম্মদ মহিউদ্দিন, আবদুর রাজ্জাক, মো. আজিমুদ্দিন, আবদুল বাছির, হাবিবুর রহমান, পিন্টু চন্দ্র শীল, টি এ মাহবুবুল আলম খন্দকার (মাখন), আবদুল গোফরান, আবদুল বারী মিয়া, জুলফিকার আলম, কামাল হোসেন, ইউনুস আলী তালুকদার, ফজলুল হক, জিয়াউর রহমান, কাজী জিয়া হোসেন, আশরাফ আলী সিকদার, রফিকুল ইসলাম, আ. মালেক মোল্লা, নূরুল ইসলাম, আবুজাফর জাকিউদ্দিন আহমেদ, আমিনুল ইসলাম, ওবায়দুর রহমান, অতুল চন্দ্র রায়, আবদুল্লাহ মাহমুদ, মোতালেব হোসেন, আবুল কালাম আজাদ, শাহ আলম খান, আলমগীর হোসেন, আবদুর রহমান, হাসান চৌধুরী, আবদুল মমিন মণ্ডল, হাসানুর রহমান, আল মামুন, সাদেকুর রহমান, নজরুল ইসলাম, রিপন মিয়া, ফারুকুল ইসলাম, সাজেদুর রহমান, মেহেদি হাসান, রিপন আলী, রফিকুল ইসলাম, শরিফুল ইসলাম, মো. শহর আলী, আবদুল হান্নান, নিরঞ্জন চন্দ্র রায়, শফিকুল ইসলাম, এনামুল হক, আমির খসরু, মো. সামসুজ্জোহা, ওয়াজেদ হোসেন, সুলতান মাহমুদ, নজরুল ইসলাম, রেজাউল করিম মণ্ডল, নুরুল ইসলাম, মতিউর রহমান, শহিদুল ইসলাম, গোলাম রব্বানী, ফজলুর রহমান, কাসিম উদ্দিন, মমিনুল হক, ফারুক হোসেন, আকতারুল ইসলাম, শমিন্দ্র দাস, খোকন চন্দ্র রায়, শরিফুল ইসলাম, মো. মাকসুদ, আবদুল মান্নান, সুমন আলী, শহীদুর রহমান, মোস্তাফিজুর রহমান, মো. নূর নবী, আশরাফুল ইসলাম, আবদুর রশিদ, আনিছুর রহমান, আতিকুর রহমান, সাখাওয়াত হোসেন, আ. আওয়াল শেখ, রওশন মৃধা, আসলাম সরকার, বিপ্লব হোসেন, বিষ্ণু চৌহান, নুর আলম, ওয়াহিদুল ইসলাম, মনোয়ারুল ইসলাম, জহিরুল ইসলাম, শামিম ইসলাম, মো. বি. রহমান, সোহেল রানা, মোহাইমিনুল ইসলাম, শাহিনুর আলম, জসিম উদ্দিন সিকদার, এস এম রফিকুল ইসলাম, মহিউল ইসলাম, আবদুর রাজ্জাক সরদার, গিয়াস উদ্দিন, মাহাবুবুর রহমান, মো. শাহীন, বাচ্চু মিয়া, খলিলুর রহমান, আলমগীর হোসেন তালুকদার, ফয়জুল ইসলাম, মুনসুর আলী, রেজাউল ইসলাম, আনোয়ার হোসেন, জাহাঙ্গীর আলম, এনামুল হক, গোলাম মোস্তফা, আফজাল হোসেন, আমিনুল ইসলাম, মিজানুর রহমান, শামছুল হক, নাজমুল হোসেন, আবুল কালাম আজাদ সিকদার, মোস্তাক আহমেদ ভূঁইয়া, সাইদুর রহমান, এ কে এম আইনুর রহমান, জয়নুল আবেদীন, হাফিজুর রহমান, এ কে এম সারোয়ার আলম, মো. শাহিন, হুমায়ুন কবির, মিজানুর রহমান, কাওছার উদ্দিন, সাইফুল মালেক, মোহাম্মদ আনিছুর রহমান, মো. ফোরকান (সাবু মিয়া), শহিদুল ইসলাম, আবদুল মতিন, আবু মুসলিম, এস এম জাকির হোসেন, মো. আবদুল জব্বার, জসিম উদ্দিন, আবদুল আজিজ, শফিকুল ইসলাম, আবু বকর মোল্লা, মো. রেজাউন্নবী, হেদায়াতুল ইসলাম, এখলাচুর রহমান, বকুল আহম্মেদ, আবদুর রশিদ, মোস্তফা মিঞা, সিরাজুল হক, আবদুর রহিম, এস এম খলিলুর রহমান, মো. মহিউদ্দিন, আবুল হোসেন, আ. কুদ্দুস শেখ, তাজুল ইসলাম, বাদশা মিয়া, আবদুল মোমিন তালুকদার, মোবারক আলী খন্দকার, রিয়াজুল হক, সেলিম রেজা, গোলাপ জামান, আবদুল আজিজ, মামুনুর রশীদ, সম্রাট মোল্লা, মাসুদুর রহমান, শাহজাহান আলী, আবু জাহান, এনামুল হক, শওকত আলী, আবদুল হান্নান, জয়নাল আবেদীন, খলিলুর রহমান, মুখলেছুর রহমান, মামুনুর রশীদ, জামিল হাসান, মোহসিন আলী, আবুল বাশার মোল্লা, বেনজির আহম্মেদ, মেহেদী হাসান, সুলতান মোল্লা, জাফর আলী, মো. আকতারুজ্জামান, আবদুল হালিম, রফিকুল হাসান, মোফাজ্জল হক আমিন, সিরাজুল হক, মামুনুর রশিদ, রফিকুল ইসলাম, তজিরুল ইসলাম, শহিদুল ইসলাম, রবিউল ইসলাম, মো. মোস্তফা, আবদুল মোতালেব মিয়া, রফিকুল ইসলাম, ছালেহ আহম্মেদ, মনজুরুল ইসলাম, মোশারফ হোসেন, আবদুল হাকিম, তরিকুল ইসলাম, শহিদুল ইসলাম, হেমায়েত উদ্দিন, আতাউর রহমান, আবু সাইদ বিশ্বাস, মহসিন মোল্লা, বাবুল হোসেন, আবু তালেব, হাফিজুর রহমান, মুন্সি মনিরুজ্জামান জিন্দার, নাজির হোসেন, জয়নাল আবেদীন, বুলবুল আহম্মেদ, মোকলেছুর রহমান চৌধুরী, মাকছুদুর রহমান, আ. হান্নান ভূঁইয়া, আবদুর রশিদ মিয়া, কাছেদ আলী, ইউসুফ আলী, আবদুল মোত্তালিব, বেলাল হোসেন, নুরুল ইসলাম, হাসিনুর রহমান, ওমর ফারুক চৌধুরী, হেলাল উদ্দিন, রেজাকুল ইসলাম, আমিনুল ইসলাম, আনিছুর রহমান, মনজুরুল কুদরতী কাদের, মো. বাচ্চু মিয়া, সোহরাব হোসেন, মোল্লা আকবর আলী, আবদুল হান্নান, আয়াত উল্লাহ, জুলহাস আলম, শামিম মিয়া, আনোয়ারুল হক, শিপলু রহমান, আবদুল কাফি, মো. আখতারুজ্জামান, কাইয়ুম চৌধুরী, মোহা. আবু নোমান, এ কে এম আল মামুন চৌধুরী, গোলাম রব্বানী, আবদুস শহিদ, মো. মহিউদ্দিন, নাছির উদ্দিন মোল্লা, শাহিন শিকদার, ফরিদ আহম্মেদ, ইউসুফ আলী, মশফিকুর রহমান, আবুল বাসার তালুকদার, আবদুল লতিফ, আরিফুল ইসলাম মুন্সি, মজিবুর রহমান, রফিকুল ইসলাম, ফজলুল হক, মোজাহার উদ্দিন, আবদুর রশিদ, মহসিন আলম, রওশন আলম, আবদুর রহমান, মো. সফিউদ্দিন, মোজাম্মেল হোসেন, হোসেন আলী ও ছিদ্দিকুর রহমান। সূত্র : সমকাল