খোলাবাজার২৪, শুক্রবার,১৬ নভেম্বর ২০১৮ঃ আগামী । তবে প্রতিটি কেন্দ্রে সেনাবাহিনী মোতায়েন করা সম্ভব হবে না বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার মাহবুব তালুকদার।
তিনি বলেন, এ পর্যন্ত যতগুলো নির্বাচন হয়েছে, সব নির্বাচনে সেনা মোতায়েন ছিল। এবার আমরা অতীতের সেনা মোতায়েনের ফলাফল বিশ্লেষণ করে সেনাবাহিনীকে কীভাবে ব্যবহার করব, সেটা আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে ঠিক করব। সেই আলোচনা এখনো হয়নি।
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ময়মনসিংহের রিটার্নিং অফিসার, সহকারী রিটার্নিং অফিসার ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন মাহবুব তালুকদার।
তিনি বলেন, সেনাবাহিনীকে এমন জায়গায় রাখা হবে, যেখানে সেনাবাহিনীর উপস্থিতির দরকার হবে সেখান থেকে ২০ থেকে ৩০ মিনিটের মধ্যে সেনাবাহিনী ঘটনাস্থলে পৌঁছাতে পারবে। তাতে সেনাবাহিনীর পার্টিসিপেশন আগের চেয়েও বাস্তবসম্মত হবে এবং জনগণের প্রত্যাশা বা আস্থা অর্জনে সক্ষম হব।
এক প্রশ্নের জবাবে ইসি কমিশনার মাহবুব তালুকদার বলেন, নির্বাচন তো একধাপ পেছানো হয়েছে। আর পেছানো সম্ভব হবে না। কতগুলো বাস্তব অসুবিধা আছে। আবার কতগুলো প্রশাসনিক অসুবিধা আছে। আর সাংবিধানিক কিছু অসুবিধাও দেখা দিয়েছে। কাজেই নির্বাচন কমিশন ঘোষিত ৩০ ডিসেম্বরই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এটাই নির্বাচন কমিশনের ফাইনাল ডিসিশন।
বিরোধীদলীয় নেতাকর্মীদের গ্রেফতার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, বিএনপির মহাসচিবের সঙ্গে কথা হয়েছে। তাদের কাছে তালিকা চাওয়া হয়েছে। তালিকা দিলে পদক্ষেপ নেয়া হবে।
অবাধ নির্বাচনের ব্যাপারে খুবই আশাবাদী বলে উল্লেখ করে নির্বাচন কমিশনার বলেন, সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় এবারের নির্বাচন সুষ্ঠু, অবাধ, গ্রহণযোগ্য ও অংশগ্রহণমূলক হবে। এই নির্বাচনের মাধ্যমে সমগ্র জাতির প্রত্যাশা পূরণ করা সম্ভব হবে।
শুক্রবার (১৬ নভেম্বর) বিকালে জেলা প্রশাসন আয়োজিত মতবিনিময় সভায় বিভাগীয় কমিশনার মাহমুদ হাসান, ডিআইজি নিবাস চন্দ্র মাঝি, জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং অফিসার ড. সুভাষ চন্দ্র বিশ্বাস, পুলিশ সুপার শাহ আবিদ হোসেন, র্যাব ও বিজিবি প্রতিনিধিসহ সব রিটার্নিং অফিসার, জেলা ও উপজেলা নির্বাচন অফিসাররা উপস্থিত ছিলেন।
সভায় নির্বাচন কমিশনার মাহবুব তালুকদার নির্বাচনের পরিবেশ ও আইনশৃংখলা রক্ষায় বিভিন্ন দিকনির্দেশনা প্রদান করেন।
তথ্যসূত্র: বিডি২৪লাইভ
আরএস/ ১৬ নভেম্বরঢাকা, ১৬ নভেম্বর- আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সেনাবাহিনী মোতায়েন করা হবে। তবে প্রতিটি কেন্দ্রে সেনাবাহিনী মোতায়েন করা সম্ভব হবে না বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার মাহবুব তালুকদার।
তিনি বলেন, এ পর্যন্ত যতগুলো নির্বাচন হয়েছে, সব নির্বাচনে সেনা মোতায়েন ছিল। এবার আমরা অতীতের সেনা মোতায়েনের ফলাফল বিশ্লেষণ করে সেনাবাহিনীকে কীভাবে ব্যবহার করব, সেটা আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে ঠিক করব। সেই আলোচনা এখনো হয়নি।
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ময়মনসিংহের রিটার্নিং অফিসার, সহকারী রিটার্নিং অফিসার ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন মাহবুব তালুকদার।
তিনি বলেন, সেনাবাহিনীকে এমন জায়গায় রাখা হবে, যেখানে সেনাবাহিনীর উপস্থিতির দরকার হবে সেখান থেকে ২০ থেকে ৩০ মিনিটের মধ্যে সেনাবাহিনী ঘটনাস্থলে পৌঁছাতে পারবে। তাতে সেনাবাহিনীর পার্টিসিপেশন আগের চেয়েও বাস্তবসম্মত হবে এবং জনগণের প্রত্যাশা বা আস্থা অর্জনে সক্ষম হব।
এক প্রশ্নের জবাবে ইসি কমিশনার মাহবুব তালুকদার বলেন, নির্বাচন তো একধাপ পেছানো হয়েছে। আর পেছানো সম্ভব হবে না। কতগুলো বাস্তব অসুবিধা আছে। আবার কতগুলো প্রশাসনিক অসুবিধা আছে। আর সাংবিধানিক কিছু অসুবিধাও দেখা দিয়েছে। কাজেই নির্বাচন কমিশন ঘোষিত ৩০ ডিসেম্বরই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এটাই নির্বাচন কমিশনের ফাইনাল ডিসিশন।
বিরোধীদলীয় নেতাকর্মীদের গ্রেফতার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, বিএনপির মহাসচিবের সঙ্গে কথা হয়েছে। তাদের কাছে তালিকা চাওয়া হয়েছে। তালিকা দিলে পদক্ষেপ নেয়া হবে।
অবাধ নির্বাচনের ব্যাপারে খুবই আশাবাদী বলে উল্লেখ করে নির্বাচন কমিশনার বলেন, সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় এবারের নির্বাচন সুষ্ঠু, অবাধ, গ্রহণযোগ্য ও অংশগ্রহণমূলক হবে। এই নির্বাচনের মাধ্যমে সমগ্র জাতির প্রত্যাশা পূরণ করা সম্ভব হবে।
শুক্রবার (১৬ নভেম্বর) বিকালে জেলা প্রশাসন আয়োজিত মতবিনিময় সভায় বিভাগীয় কমিশনার মাহমুদ হাসান, ডিআইজি নিবাস চন্দ্র মাঝি, জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং অফিসার ড. সুভাষ চন্দ্র বিশ্বাস, পুলিশ সুপার শাহ আবিদ হোসেন, র্যাব ও বিজিবি প্রতিনিধিসহ সব রিটার্নিং অফিসার, জেলা ও উপজেলা নির্বাচন অফিসাররা উপস্থিত ছিলেন।
সভায় নির্বাচন কমিশনার মাহবুব তালুকদার নির্বাচনের পরিবেশ ও আইনশৃংখলা রক্ষায় বিভিন্ন দিকনির্দেশনা প্রদান করেন।