বুধবার রাত ১২ টার দিকে প্রায় ২শ কর্মচারী মিছিল নিয়ে উপাচার্যের বাসভবনের সামেন অবস্থান নেয়।
আন্দোলনকারীরা জানান, বুধবার রাত ১১ টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান নিরাপত্তা কর্মকর্তা সুদীপ্ত শাহীন ৪র্থ শ্রেণি কর্মচারী ইউনিয়নের সভাপতি পদপ্রার্থী শরীফ মিয়া ও তার ভাই আরিফ এবং জামালকে মারধর করে।
কর্মচারীরা আরো জানান, সুদীপ্ত শাহীনের সঙ্গে নিরাপত্তা শাখার দাউদ মোল্লা, সোহেল ও খোকন ঘোষ মারধরে অংশ নেয়।
মারধরের ঘটনার সূত্রপাত সম্পর্কে কর্মচারীরা জানান, বুধবার রাতে সুদীপ্ত শাহীন উচ্চ গতিতে মোটর সাইকেল চালিয়ে যাচ্ছিলেন। এই সময় সুদীপ্ত শাহিনের মোটর সাইকেলের লাইটের আলো কর্মচারী ইউনিয়নের সভাপতি প্রার্থী শরীফের চোখে পড়ে। তিনি তখন বলেন, কে? এই কথা শুনে শাহীন গালাগালি করে চলে আসেন। পরবর্তীতে তিনি নিরাপত্তা শাখা কর্মকর্তাদেরকে নিয়ে গিয়ে শরীফের ভাই আরিফকে মারধর করে। এসময় জামিল নামেরও এক কর্মচারীকে মারধর করা হয়।
তবে সুদীপ্ত শাহীন মারধরের অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ‘এমন কোন ঘটনা ঘটেনি। আমি কাজ সেরে বিশমাইল থেকে আসতেছিলাম। আমার মোটর সাইকেলের লাইট শরিফ ও জামালের চোখে পড়ে। তখন তারা উত্তপ্ত হয়ে যায়। খারাপ ভাষা ব্যবহার করতে থাকে। তখন আমি নিরাপত্তা গার্ডদেরকে ডাকলে তারা পালিয়ে যায়।’
এই বিষয়ে এখনও প্রশাসনের কারও বক্তব্য পাওয়া যায়নি।