বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সভায় প্রাথমিকভাবে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। আগামী ভর্তি পরীক্ষা থেকেই এটি কার্যকর হবে বলে বলছেন কর্তৃপক্ষ।
বিষয়টি নিশ্চিত করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সদস্য এবং ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের শিক্ষক মোহাম্মদ হুমায়ুন কবির। তিনি বলেন, ‘ভর্তি পরীক্ষায় এমসিকিউ এর পাশাপাশি লিখিত পরীক্ষা নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে সিন্ডিকেটে। এরমধ্যে ৬০ নম্বরের এমসিকিউ এবং ৪০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষা নেওয়া হবে।’
আগামী ভর্তি পরীক্ষা থেকে এ সিদ্ধান্ত কার্যকর করা হবে বলেও তিনি জানান সিন্ডিকেটের এই সদস্য।
গত কয়েক বছর ধরে বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষা ২০০ নম্বরের মাধ্যমে নিচ্ছেন। সৃজনশীলতা এবং প্রশ্নফাঁস ঠেকাতে এটি কাজ করবে বলে কর্তৃপক্ষের ধারণা। এর আগের বছরগুলোতে নম্বর বন্টন ছিল ১২০ নম্বর এমসিকিউ। এছাড়া বাকি ৮০ নম্বর জিপিএ’র ভিত্তিতে বন্টন করা হত।