
চন্দ্রকান্তের লঘু পাপে গুরুদণ্ড হয়ে যাচ্ছে বলে আদালতে আবেদন করেন তার আইনজীবী। কিন্তু গুজরাট স্টেট ট্রান্সপোর্ট কর্পোরেশনের দেওয়া শাস্তিই বজায় রাখে আদালত। চিখলি থেকে আমবাচ পর্যন্ত রুটের সরকারি বাসে কন্ডাক্টরি করেন চন্দ্রকান্ত। এক যাত্রীর থেকে ভাড়া বাবদ ৯ টাকা নিলেও তার টিকিট দেননি তিনি।
সেই যাত্রী GSRTC’র অফিসে অভিযোগ জানালে বিভাগীয় তদন্ত শুরু হয় চন্দ্রকান্তের বিরুদ্ধে। দেখা যায়, এর আগেও একাধিকবার এমন ঘটনা ঘটিয়েছেন তিনি। শাস্তি হিসেবে তার পে স্কেল থেকে দুই ধাপ নীচে নামিয়ে দেওয়া হয় তাকে। এখনও ৩৭ বছর চাকরি আছে চন্দ্রকান্তের। চাকরি জীবনে আর তার বেতন বৃদ্ধি হবে না বলেও জানিয়ে দেওয়া হয়।