
অভিযুক্ত ওই ব্যক্তির মোবাইল নম্বর ট্র্যাক করে রাঁচি থেকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
কলকাতার আনন্দবাজার পত্রিকা জানায়, ঘটনাটার সময় পরনীত সংসদের অধিবেশনে যোগ দিতে দিল্লি যাচ্ছিলেন। তার কাছে একটি ফোন আসে। ফোনের ওপারে থাকা ব্যক্তি নিজেকে একটি রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কের ম্যানেজার হিসাবে পরিচয় দেন।
তিনি পরনীতকে জানান, তার ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে মাইনে জমা করার জন্য অ্যাকাউন্ট ডিটেলস চাই। কথায় কথায় ওই ব্যক্তি তার অ্যাকাউন্টের সমস্ত বিবরণ, এটিএম পিন, সিভিসি নম্বর এমনকি পরনীত দেবীর ফোন নম্বরে ব্যাঙ্কের পাঠানো ওটিপি-ও জেনে নেয়। বিন্দুমাত্র সন্দেহ না করে তিনি এগুলো জানিয়ে দেন।
এর কিছুক্ষণ পর টনক নড়ে সাংসদ পরনীতের। বুঝতে পারেন নিজের বোকামি। ফোন রাখার কয়েক মিনিট পরই এসএমএস আসে, অ্যাকাউন্ট থেকে ২৩ লক্ষ টাকা তোলা হয়েছে।
জানা যায়, এসএমএস পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তিনি পুলিশে অভিযোগ জানান। পাটিয়ালার এসপি মনদীপ সিংহ সিধু জানিয়েছেন, ওই ব্যক্তির মোবাইল নম্বর ট্র্যাক করে রাঁচি থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে