৮ আগস্ট বোর্ডের শৃঙ্খলা কমিটির সভায় এ শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। এদিকে উত্তরপত্র জালিয়াতির সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে বোর্ডের উচ্চমান সহকারী গোবিন্দ চন্দ্র পালকে সাময়িক বরখাস্ত করেছে বোর্ড কর্তৃপক্ষ।
বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ও শৃঙ্খলা কমিটির সদস্য সচিব অধ্যাপক মো. আনোয়ারুল আজিম ১৮ পরীক্ষার্থীর বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়ার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, ১৯৮০ সালের পাবলিক পরীক্ষা গ্রহণ ও শাস্তির ৪২ নম্বর আইনের ৮ ধারা অনুযায়ী এ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
প্রসঙ্গত, প্রধান পরীক্ষকের তৈরি করা উচ্চতর গণিতের (প্রথম পত্র) উত্তরপত্রের সঙ্গে ১৮ পরীক্ষার্থীর উত্তরপত্র হুবহু মিলে যাওয়ায় এবং উত্তরপত্রে বিশেষ সাংকেতিক চিহ্ন থাকায় তাদের ফল প্রকাশ স্থগিত করা হয়। পরে এ বিষয়ে গঠিত তদন্ত কমিটি ৫ আগস্ট অভিযুক্ত পরীক্ষার্থীদের সাক্ষ্য নেয়। ওই সময় এক ছাত্রী অভিযোগ করেন, তাকে মারধর করে অপরাধের দায় স্বীকার করে জবানবন্দি নেওয়া হয়েছে। তবে বোর্ড কর্তৃপক্ষ অভিযোগ অস্বীকার করে বলেছে, ঘটনা ভিন্ন খাতে নিতে ওই ছাত্রী সাজানো অভিযোগ করেছেন।